![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলা থেকে শুনেছি গরুর মাংস না খেলে নাকি পুরোপরি মুসলমান হওয়া যায় না।আর শুকুরের মাংস খেলে সে হিন্দু হয়ে যায়।
বাড়িতে ছোটবেলায় কখনও গরুর মাংস খাইনি।পাশে হিন্দুগ্রাম ছিল।তাদের অনেকের সাথে আমাদের পরিবারের ঘনিষ্টতা ছিল।তারা বিভিন্ন উপলক্ষ্যে আমাদের বাড়িতে আসতো এবং মা তাদের না খাইয়ে ছাড়তেন না।হিন্দু মানুষ গরুর মাংস খায় না।প্রতিবেশীদের কথা ভেবে অথবা অন্য যে কোন কারণে হোক আমাদের বাড়িতে কখনও গরুর মাংস রান্নাও হত না।
কিন্তু আমরা যখন মুসলমান বন্ধুদের সাথে মিশতাম তখন তারা একথা বলে আমাদের ছোট করতো।তারা আরও বলতো-গরুর মাংসের স্বাধ নাকি অনেক অনেক ভাল।ভিতরে ভিতরে লোভ জমতে থাকে এবং খাঁটি মুসলমান হওয়ার ইচ্ছা প্রবল হয়।
তখন বেশ বড় হয়েছি।বড় ভাই একদিন হটাৎ করে গরুর মাংস কিনে আনলেন।আমাদের ভাইবোনদের মাঝে আনন্দের ঝলক বয়ে গেল।সবাই এই ভেবে খুশি আজকের পর থেকে কেউ আমাদের ছোট করতে পারবে না এবং সেই সাথে পুরোপুরি মুসলমান হওয়া যাবে।
রান্নার পরে সবাই খেতে বসলাম এবং খেয়ে সকলে তৃপ্ত হলাম।সত্যিই অপূর্ব স্বাধ।সেই থেকে গরুর মাংস খাওয়া শুরু এবং আজ অবধি শেষ হয়নি।জীবনে অনেক পশুর মাংস খেয়েছি কিন্তু গরুর মাংসের মত স্বাধ কখনও পাইনি।কিন্তু গরুর মাংস খেয়ে মুসলমান হওয়ার বিশেষ কোন কারণ আজও খুজে পাইনি।
আসলে গরুর মাংস খেলে কী খাটি মুসলমান হওয়া যায়?
ইসলাম ধর্মে পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার গুরুত্ব অনেক বেশি।এটা খুবই ভাল কথা এবং এটাকে সমর্থন করবে না এমন কাউকে খুজে পাওয়া কঠিন হবে।ইসলাম ধর্মে বলা হয় পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অংগ।তাইতো নামাজ পড়ার আগে ওযু করে পরিচ্ছন্ন হতে হয়।ওযুতে অনেক কাজ করতে হয়।তাতে অনেকগুলো ফরজ কাজ আছে,অনেকগুলো ওয়াজিব কাজ আছে,অনেকগুলো সুন্নত আছে।শুধু তাই নয়,সকল কাজে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হতে হয় এবং প্রতি কাজ শুরুর আগে বিশেষ দোয়া দরুদ পড়তে হয়।গরু জবাই করার সময়ও এমন দোয়া দরুদ পড়তে হয়।
কিন্তু একটা প্রশ্ন আমাকে খুবই ভাবায়।গরুর মাংস কী হালাল? গরু কী পবিত্র? গরু কখনও কী ওযু করে? পায়খানা শেষে মল বর্হিমুখ অংশ কখনও পানি দিয়ে পরিষ্কার করে? প্রসাব শেষে ঢিল বা টিসু ব্যবহার করে।পানি ব্যবহার করে?পায়খানা বা প্রসাব শেষে ওযু করে?ওযু দূরে থাক অন্তত হাত-পা পরিস্কার করে? সহবাস শেষে তাদের যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করে?সে কী হালাল খাবার কায়? সে কী অন্যের খাবার জোর করে বা চুরি করে খায়?খাওয়ার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়? কখনও নামাজ পড়ে?ক খনও আল্লাহকে ডাকে?সে কী আস্তিক না নাস্তিক? সে কী কোন মুসলমানকে দেখে সালাম দেয়?সালাম দিতে না পারুক অন্তত ইশারা করে?
সব উত্তরগুলো যদি না হয়,তাহলে আপনিই বলুন গরুর মাংস খাওয়া কী হালাল?
আমার কাছে আরও তথ্য আছে-বাংলাদেশে ঈদের সময় যে গরুগুলো মহান আল্লাহ রব্বুলের খুশীর জন্য জবাই করা হয়,তাদের অধিকাংশ ভারত থেকে আমদানী করা হয়।সেখানকার অধিকাংশ মানুষ হিন্দু। আর এই হিন্দুদের দ্বারা লালিত পালিত গরু আরও কতটুকু হালাল? তারা নিশ্চয় কোরাণ হাদিস মতে এই গরুগুলোকে বড় করে না,বরং তাদের ধর্মমতে মাঝে মাঝে গরুগুলোর কপালে সিদুরও দেয়?
তারা ও আবার কতবড় স্বার্থপর ও হারামী-যে গরু তাদের দেবতা,তাদেরকে তারা বিধর্মী মুসলমানদের কাছে বিক্রি করে টাকার জন্য।আবার তাদের দেবতা বিক্রি করে মুসলমানদের আল্লাহকে খুশি করছে?ছি!ছি! ছি!এটাও কী কখনও মেনে নেওয়া যায়?
আবার দেখুন সব গরুগুলোকে জবাই করে তার মাংসের সবটুকু কিন্তু এই আমরাই মানে মানুষেরা খাচ্ছি?
আবার ভাবুন আল্লাহ তো এই দুনিয়ার সবকিছু সৃষ্টি করেছেন।সব সৃষ্টির পিছনে নিশ্চয় তার ভালোবাসা আছে!অথচ তিনি গরুকে এত ভালোবাসলেন আর শূকরকে এত ঘৃণা করলেন কেন?শূকর খেলে নাকি মানুষ হিন্দু হয়ে যায়।শূকরের মাংস মুসলমানদের জন্য হারাম,হারাম,হারাম-কোরাণে উল্লেখ আছে।
তবে শূকর খাওয়া হিন্দু ও শূকর খাওয়া অন্যান্য পাপী বান্দারা বলে শূকরের মাংসের স্বাধ নাকি গরুর মাংস থেকে অনেক বেশি!
আবার ভাবুন আল্লাহকে খুশী করতে আমরা পশু কোরবানী করছি।কিন্তু কেন? পশুর ঈমান পশুর,মানুষের ঈমান মানুষের।পশু কোরবাণী দিলে আল্লাহ কেন খুশী হবেন?তিনি তো তার মাংস বা রক্ত নিজে কোনটাই খান না!
আমার কাছে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য ও যুক্তিযুক্ত মনে হয়-একজন ঈমানদার খাটি মুসলমানের উচিত আরেকজন ঈমানদার খাটি মুসলমানের মাংস খাওয়াএবং যার মাংস খাওয়া হবে তারও উচিত আরেক খাটি মুসলমানের জন্য,আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য অাল্লাহ দরবারে নিজেকে জবাই করার সুযোগ করে দিয়ে সর্বোচ্চ সান্নিধ্য লাভ করা ও আল্লাহকে খুশি করা।
একজন খাটি মুসলমান যেমন পবিত্র,পরিচ্ছন্ন-অন্য কোন মানুষ বা প্রাণী তা নয়।আবার হিন্দুর মাংস,অন্য ধর্মাবল্মবীর মাংস বা নাস্তিকের মাংস যেমন অপবিত্র,অপরিচ্ছন্ন তেমনি তারা আল্লাহর নাফরমান বান্দা।তাদের মাংসে নিশ্চয় আল্লাহ খুশী হবেন না! কোথায় যেন বলতে শুনেছি-মানুষের মাংসের স্বাধ নাকি সবচেয়ে বেশি।মানুষ যেমন সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী তার মাংসও সর্বশ্রেষ্ঠ হতে বাধ্য।
আসুন মহান অাল্লাহর প্রিয় মুসলমানগণ-আমরা একজন খাটি মুসলমান আরেকজন খাটি মুসলমানের মাংস খাই ও মহান আল্লাহকে সর্বোচ্চ খুশি করি।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৬
মান্নান খান বলেছেন: আপনি একেবাবে নিশ্চিত হয়ে বলছেন!
২| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১
Blogger Zubair বলেছেন: মান্নান খান, তোর এই লেখাটা রিপোর্ট করে দিলাম...
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৯
মান্নান খান বলেছেন: ভাল না খারাপ রিপোর্ট করলেন জানালে খুশি হব।
কোন কোন বিষয়ে বিস্তারিত জানালে আরো খুশি হব।
৩| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
খালিদ আলম বলেছেন: ধর্মীয় বিষয়ে আপনার দেখি কানা কড়ি জ্ঞান নেই। আবার আবল তাবল বলে সস্তা জনপ্রিয়তা পেতে মনে হয় এমনটি লিখেছেন। আর আপনার নাম ও ধর্ম নিয়ে যথেষ্ঠ সন্দেহ রয়েছে। এমন উস্কানী মূলক লেখা লিখে মানুষকে উত্তেজিত করবেন না।
কুরবানীর রযেছে আলাদা পটভূমি ও ঐতিহ্য। অার নিজের মন মত বানানো কথা বললে চলবে না। গরুর মাংস হারাম না হালাল জানুন. হাদীস -কুরআনে কি বলে, Click This Link
আর কুরবানীর উদ্দেশ্য সম্পর্ক আল্লাহ কুরআনেেএরশাদ করেছেন,
“আল্লাহর কাছে ঐসবের গোশত এবং রক্ত পৌঁছে না বরং তাঁর কাছে পৌঁছে তোমাদের তাকওয়া (আল্লাহ ভীরুতা)।” [আল হজ্জ/৩৭]
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৭
মান্নান খান বলেছেন: ধর্ম বিষয়টা আসলেই আমি বুঝতে পারি না।যখন কোরাণ-হাদিস পড়ি সব গাজাখুরে মনে হয়।যখন বাইবেল,তাৌরাত বা গীতা-মহাভারত পড়ি' তখন সব অহম্মকি মনে হয়।
সত্যটা পারলে জানান ভাই।তৃষ্ণার্ত আছি।
৪| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৫
মাহফুজ ইসলাম মেঘ বলেছেন: প্রথমত, কোরবানী কেবল গরুই করা হয় না।
দ্বিতীয়ত, শুকরের ব্যাপারটা অনেক ধর্মেই নিষেধ করা হয়েছে, এর পেছনে যথার্ত কারণও আছে।
তৃতীয়ত, কোরবানী দেয়ার ইতিহাস বা কিভাবে কোরবানী প্রথা এসেছে,তা আরেকটি বার পড়ে দেখবেন।
আশাকরি, আপনার মনে উদ্ভূত সকল অত্যাশ্চর্যকর প্রশ্নের উত্তর পেয়ে যাবেন।
৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২০
নবাব চৌধুরী বলেছেন: হেঃ হেঃ হেঃ।কী গাঞ্জাখোরি কথাবার্তা।গাঞ্জাখোর লেখকও ব্লগে লিখে!!!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫৩
মান্নান খান বলেছেন: ভাই ,আপনি কোন গাঞ্জা খেয়ে এমন বুদ হয়ে আছেন!ধর্ম নামক গাঞ্জা!কয়েক হাজার বছর ধরে আপনার মত কোটি কোটি মানুষ এই গাঞ্জায় বুদ হয়ে আছে।গাঞ্জা সেবন বন্ধ করুন,দ্রুত সুস্থ হোন।
৬| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৩
লুলুপাগলা বলেছেন: ইসলাম ধর্মে আছে নিজের গায়ের চামড়া দিয়ে মাকে জুতা বানিয়ে দিলেও মায়ের ঋণ শোধ হবেনা। সব ধর্মেই মা-কে বিশেষ সম্মানের স্থান দেয়া হয়েছে। কিন্তু গরু তো হিন্দুদের মা, অর্থাৎ গো-মাতা। এশিয়ায় ৯০% জুতা তৈরী হয় গরুর চামড়া দিয়ে। কুরবানীর সময় ভারতীয় চামড়া ব্যবসায়ীদের চামড়া নেয়ার জন্য কুত্তা পাগল হওয়াই তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ। তাহলে হিন্দুরা চামড়ার জুতা পায়ে দেয় কিভাবে? মায়ের চামড়ার জুতা পায়ে দিতে তাদের বিবেকে কি একটুও বাঁধেনা?
৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৭
সচেতনহ্যাপী বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন,এভাবে লিখতে থাকলে একদিন নাম করবেন নিশ্চয়ই ।।
৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: সুস্থ স্বাভাবিক কাজে যদি নিজের মেধা লাগাতেন, তাহলে অনেক ভালো কিছু হতে পারত। আপনি নিজেও জানেন, আপনি যা লিখেছেন তা খুবই হাস্যকর। স্যাটায়্যার হিসেবেও খুব হাস্যকর হয়েছে। নিজের মেধা এমন কাজে প্রয়োগ করা উচিত, যার থেকে আপনার আশেপাশের মানুষ ভালো কিছু পেতে পারেন।
পাশপাশি উপরে যারা অশ্লীল শব্দ দিয়ে প্রতিবাদ করছেন, অশ্লীল শব্দ প্রয়োগ কোন যৌক্তিক আলোচনার শ্রেষ্ঠ উপায় নয়। যদি এই বিষয়ে আপনাদের পড়াশোনা থাকে তাহলে তার মাধ্যমে আলোচনায় অংশ নিন। স্বাধীন মত প্রকাশ যেমন গুরুত্বপূর্ন তেমনি বাক দায়িত্বশীলতাও গুরুত্বপূর্ন। আশা করি সকলে এই বিষয়টি খেয়াল রাখবেন।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৪
মান্নান খান বলেছেন: আপনার মত মেধা নিয়ে সবাই জন্মায় না।আর জন্মালে আপনার মত গাম্ভীর্য নিয়ে সবাই কী লিখতে পারে!
ছোটবেলা থেকে উপদেশ শুনতে শুনতে বদহজম হয়ে গেছে।পারলে বেহেস্তের জ্ঞানবৃক্ষ ফল থেকে কিছু একটা দিয়েন।
৯| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৪৪
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: প্রতি ঈদেই একটা না একটা আবালীয় পোষ্ট আসে ঈদ বিনোদন হিসাবে!!!
গরু নিয়ে গরুর রচনা কি সেই স্থান পেতে যাচ্ছে নাকি!!!
সমূহ সম্ভাবনা বিরাজমান!
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৯
মান্নান খান বলেছেন: ধর্ম গুলো ব্যাপক বিনোদন।নতুন করে আর কীঈদ বিনোদন দিব!কার কয়টি বাল আছে কে তার হিসাব রাখে?
১০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
জাহাজ ব্যাপারী বলেছেন: ব্লগকূল শিরোমণী ছুপা ?? "মান্নান"-কে গরু বিষয়ক রচনায় ১০০ তে ১০০!
শুয়োরের মাংসের পবিত্রতার থিসিসের অপেক্ষায় আম-ব্লগাররা বিয়াকুল!
বিঃদ্রঃ আপনার পরিচয় জেনে গেছি।
১১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৪
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: বুঝা গেল আপনার ধর্ম সম্পর্কে জ্ঞ্যান কম। শূকরের মাংস কেন খাওয়া নিষিদ্ধ দেখে নিন। [ http://www.quraneralo.com/why-pork-is-haram/ ]
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:২৬
মান্নান খান বলেছেন: অনুগ্রহ করে ডাক্তারের কাছে শুশুন তো গরুর মাংসের ক্ষতিকর দিকগুলো কী কী!অবশ্য বই পড়ে বা নেট সার্চ করে পেতে পারেন।
১২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৮
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: আর আবুল মানুষের মাংশ খাওয়া অনুমতি ইসলাম দেয়নি। তাহলে আপনি এই কথা কই পাইলেন যে মানুষের মাংশ খেলে আল্লাহ বেশী খুশি হবে ?
নিরপরাধ মানুষকে খুন করাও হারাম। তাছাড়া কুরআনের খাদ্য সম্পর্কীয় আয়াতগুলো দেখেন।
"এভরি নাস্তিক ইজ আবুল" আবার প্রমান হল।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩১
মান্নান খান বলেছেন: ভুল বললেন,সঠিক হবে এভরি আস্তিক ইজ আবুল।প্রত্যেক আস্তিক সর্বনিম্ন ১৪০০ বছরের পিছনের আবুলতা বয়ে নিয়ে বেড়াচ্ছে।
১৩| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৮
মিয়াদাদ বলেছেন: গরু কয় কি?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৩
মান্নান খান বলেছেন: যে গরু কোরবাণী দেয় সেই গরু।
১৪| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫৯
পিচ্চি হুজুর বলেছেন: সেই প্রাগৈতিহাসিক কাল থেকে এই রকম কোরবানীর টাইমে ভালই বিনোদন পাওয়া যায়। ড্যান্স আবুল ড্যান্স- আপনাকে শৌচ ক্রিয়া সম্পাদন কারী গরুর পুটকির মাংস ভূনা খাওয়ানো হবে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪০
মান্নান খান বলেছেন: পিচ্চি হুজুর কয় কী?
ড্যান্স করলে শরীর,মন দুটোই ভাল হয়।আপনি কী ভাল হতে চান না?
বাহ পিচ্চি হুজুর বাহ!
১৫| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৩
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: খাওয়া ছাড়া বোধ হয় কিছু শিখেন নি ।নাম মান্নান খান ।আপনি মানুষের মাংস ভক্ষণ করতে চেয়েছেন । আপনার লেখা ইসলাম বিরুধি । আপনি রুচিবিকৃত ।মান্নান খান খাওয়ার খায়েশ কমান । কম খান হন ।
১৬| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১০
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: ভাবতেও ভালো লাগছে আপনি ভাবতে শিখছেন। এইভাবে ভাবতে ভাবতে আপনার চিন্তা ভাবনা আর জ্ঞান আরো বকশিত হবে। তখন আপনি ক্লাস ওয়ানে ভর্তির আবেদন করতে পারেন। শিক্ষা মানুষের জন্য খুব দরকার। গর্ধব শ্রেনীর মানুষের জন্য আরো দরকার
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৪
মান্নান খান বলেছেন: জ্ঞানের ক্লাস ওয়ান তো ভাল ব্যাপার।সর্বশেষ বাক্য দুইটি আপনার জন্য খুবই প্রজোয্য।
পুনশ্চ: মন্তব্য নিষ্প্রোজন।
১৭| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৬
মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: ছোটবেলা থেকে শুনেছি গরুর
মাংস না খেলে নাকি পুরোপরি
মুসলমান হওয়া যায় না।আর শুকুরের
মাংস খেলে সে হিন্দু হয়ে যায়।.
.
.
.
.
এটা মুসলমান বা হিন্দুদের নিয়ম নাহ। এটা সমাজের তৈরী নিয়ম।
.
আর আপার পোস্ট সম্পুর্ন পরতে পারি নাই। আসলে আমি গাজা খাই না তো!
১৮| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫১
নতুন বলেছেন: কিন্তু একটা প্রশ্ন আমাকে খুবই ভাবায়।গরুর মাংস কী হালাল? গরু কী পবিত্র? গরু কখনও কী ওযু করে? পায়খানা শেষে মল বর্হিমুখ অংশ কখনও পানি দিয়ে পরিষ্কার করে? প্রসাব শেষে ঢিল বা টিসু ব্যবহার করে।পানি ব্যবহার করে?পায়খানা বা প্রসাব শেষে ওযু করে?ওযু দূরে থাক অন্তত হাত-পা পরিস্কার করে? সহবাস শেষে তাদের যৌনাঙ্গ পরিষ্কার করে?সে কী হালাল খাবার কায়? সে কী অন্যের খাবার জোর করে বা চুরি করে খায়?খাওয়ার আগে সাবান দিয়ে হাত ধোয়? কখনও নামাজ পড়ে?ক খনও আল্লাহকে ডাকে?সে কী আস্তিক না নাস্তিক? সে কী কোন মুসলমানকে দেখে সালাম দেয়?সালাম দিতে না পারুক অন্তত ইশারা করে?
সব উত্তরগুলো যদি না হয়,তাহলে আপনিই বলুন গরুর মাংস খাওয়া কী হালাল?
<< জটিল প্রশ্ন। তাহলে আপনার যুক্তি অনুযায়ী তো ভাল পাকপবিত্র মানুষ ছাড়া হালাল মাংস নাই। তো আপনি কোন মাংস খান?
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩৫
মান্নান খান বলেছেন: আমার কাছে কোন হালাল হারাম নেই।তাই যা ভাল লাগে তাই খাই। যা ভাল লাগে না খাই না।
১৯| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৫১
সালমান শহীদী বলেছেন: সুতরাং আপনিও গরু। কারণ আপনি মানুষ হয়েও বুঝলেন না গরুকে গরু কেন বলে?
আরে আপনি গরুর জন্য যেগুলো থাকা দরকার বলছেন( পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা) এগুলো থাকলে তো সে আর গরু থাকত না । সে মান্নান খান হয়ে যেত।
আর একটি কথা আপনি মুরগী বা অন্যান্য প্রাণী খান কেন? সেগুলো কি আপনার মত টিস্যু ব্যবহার করে??
গরুর সময় কেন এত চুলকায়?
২০| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১১
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: মান্নান খান। আমি শুধু শুকরের মাংস খেলে ক্ষতি হয় এর জন্য এটা নিষিদ্ধ তা বলিনি। আরও অনেক কারন বলেছি ভালো করে দেখেন। আর শূকরের মাংস খেলে যেসব রোগ হয়, তা গরুর মাংস খেলে হয় না।
আর গরুর মাংসের যত নেতিবাচক দিক আছে তা কখনোই শুকরের মাংসের মত এতো ভয়ংকর নয়।
২১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৯
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: মজা পাইলাম। আপনি বলতে চাচ্ছেন সব নাস্তিক নিরামিষাশী ? বাস্তবে দেখা যায় তারাই মানবতার নাম করে লোক ঠকানোতে ব্যাস্ত থাকে ।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫২
মান্নান খান বলেছেন: আমি কোথায় বললাম নাস্তিক নিরামিষ ভোজী।আমার পোস্টটি আবার পড়ার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।
২২| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৪
স্যার এডলফ হিটলার বলেছেন: যার যার মতবাদের প্রতি আমার শ্রদ্ধা আছে। কিন্তু কিছু বলার আগে অবশ্যই সেই বিষয় সম্পর্কে ভালোভাবে অবহিত হয়ে এবং তথ্য প্রমান দিয়ে পোষ্ট করবেন । ধন্যবাদ।
২৩| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: অতি উত্তম বাল্পুস্ট। আর মডারেশন বরাবরের মত ছিড়তেছে
২৪| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২৩
তাজ উদ্দীন বাবুল বলেছেন: এইটারে পাগলা গারদ থেকে ছাড়ছে কেটা ?
©somewhere in net ltd.
১|
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:১৭
প্রামানিক বলেছেন: শুকুরের মাংস খেলে সে হিন্দু হয়ে যায়।
শুকুরের মাংস সব হিন্দু খায় না নিম্নবর্নের হিন্দুরা খায়।