![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নদীর পাড়ের মানুষগুলোর কথা ভাবলে বড় অবাক লাগে । বাড়ী্-ঘর ভেঙ্গে যায়-আবার তারা ঘর বাধে । কখনো চড়ে কখনো পাড়ে । বার বার নিঃস্ব হয়-কিন্তু তারা থামতে জানেনা । আবার তারা পথ চলা শুরু করে নতুন আশায় ...নতুন স্বপ্নে... আমিও এক প্রচন্ড স্বপ্নবাজ মানুষ । বার বার স্বপ্ন থেকে বাস্তবে নামি.... চারপাশ শূণ্য হয়ে যায় - আবার স্বপ্ন দেখি । স্বপ্ন দেখি একটি সকালের, স্নিগ্ধ সকালের । যে সকালে ধানের শিষের উপর শিশির বিন্দু দেখে শিশুরা অবাক হবে... প্রজাপতি ছুঁয়ে যাবে আলতো করে... ফড়িং এর পিছু পিছু দৌঁড়াবে শিশুরা । বিস্তৃত সবুজ প্রকৃতি... বৃষ্টি ধোয়া দূর্বাঘাস... নিঃশ্বাসে সতেজ বাতাস...মনকাড়া গোধূলী । জ্যোৎস্না রাতে আলোছায়া খেলা করবে আঙিনায় । পরবর্তী প্রজন্ম হবে এই জ্যোৎস্নায় ধোয়া পূত-পবিত্র । ----------------------------------------------------------- নূর আলম তিতুমীর কলেজে পড়ছি । পড়তে ভাল লাগে শরতের সব বই/ নজরুল ও রবির কবিতা । জীবন সম্পর্কে উপলব্ধি, জীবন একটি স্বপ্ন যা কখনো পূর্ণ হয় না । অবসর সময়ে লেখালেখি করতে খুব পছন্দ করি । জন্মেছিলাম ৮ই জ্যৈষ্ঠের এক পড়ন্ত বিকালে(২১/০৫) শনিবারে, বগুড়া জেলায় । তাই আমার লেখায় বুঝি একটু শনির ছায়া থাকে সবসময় ।
প্রশ্নঃ ৩১) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদান না করলে তখন কী করণীয়?
উত্তরঃ দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে তথ্য প্রদান না করলে ধারা ২৪ অনুসারে তথ্য প্রদানের সময়সীমা অতিক্রান্ত হবার পরবর্তী ৩০ দিনের মধ্যে আপীল কর্তৃপক্ষের নিকট অনুরোধকারী আপীল করতে পারবেন ।
প্রশ্নঃ ৩২) তথ্য দেওয়ার জন্য কোন ফি এর ব্যবস্থা আছে কিনা ?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার বিধিমালা , ২০০৯ এর বিধি ৮ এর ফরম (ঘ) অনুযায়ী আবেদনকারীকে মূল্য পরিশোধ করতে হতে পারে ।
প্রশ্নঃ ৩৩) দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সম্মানীর ব্যবস্থা আছে কিনা?
উত্তরঃ তথ অধিকার আইন, ২০০৯ অনুসারে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সম্মানীর কোন ব্যবস্থা নাই ।
প্রশ্নঃ ৩৪) তথ্য অধিকার আইনের বই পাওয়া যাবে কি?
উত্তরঃ বাংলাদেশ সরকারী মুদ্রণালয়, ঢাকা কর্তৃক প্রকাশিত ‘তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর গেজেট ১২।০০ টাকা মূল্যে পাওয়া যাবে অথবা http://www.bgpress.gov.bd অথবা http://www.moi.gov.bd থেকে RTI Act, 2009 bangla and English নামে বিনামূল্যে download করা যাবে ।
প্রশ্নঃ ৩৫) তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধানাবলী সম্পর্কে জনঅবহিতকরণ /প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হবে কিনা?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ এর বিধিমালা সম্পর্কে পর্যায়ক্রমে জেলা / উপজেলায় জনবহিতকরণ ও মতাবিনিময়ের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । সমন্বিত প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল প্রণয়ন পূর্বক তথ্য কমিশন সরকারী / আধাসরকারী / স্বায়িত্বশাসিত প্রশিক্ষণ একাডেমীগুলোতে অরিয়েন্টেশন ট্রেনিং প্রোগ্রমের মাধ্যমে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষিত করে গড়ে তোলার ব্যবস্থা গ্রহণ করবে । তাছাড়া তথ্য কমিশন কার্যালয়ে পর্যায়ক্রমে মন্ত্রণালয় / বিভাগ / সংস্থাসমূহের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে । তৎপর জেলা পর্যায়ে জেলা প্রশাসক সহায়তায় তথ্য কমিশন জেলায় সংশ্লিষ্ট দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহোণ করবে ।
প্রশ্নঃ ৩৬) তথ্য অধিকার বাস্তবায়নে সাংবাদিকের কি করণীয়?
উত্তরঃ তথ্য অধিকার আইন, ২০০৯ বাস্তবায়নের প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকগণ রুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালক করতে পারেন । তাদের প্রচারে মাধ্যমে জনগণের মাঝে সচেতনতা বৃদ্ধি পাবে ও প্রায়োগিক দিক উন্মোচিত হবে ।
প্রশ্নঃ ৩৭) পুলিশ এবং র্যাকবের নিকট তথ্য চাওয়া যাবে কিনা?
উত্তরঃ অবশ্যই পুলিশ ও র্যাববের কাছে তথ্য চাওয়া যাবে । তবে এই আইনের ধারা ৩২ এর তফসিল অনুযায়ী ‘স্পেশাল ব্রাঞ্চ , বাংলাদেশ পুলিশ’ এবং ‘র্যা ব এর গোয়েন্দা সেল’ এর এর ক্ষেত্রে তথ অধিকার আইন, ২০০৯ প্রযোজ্য হবে না । তবে উক্ত সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের কোন তথ্য দুর্নীতি বা মানবধিকার লংঘনের ঘটনার সাথে জড়িত থাকলে তথ্য কমিশনের অনুমোদন গ্রহণপূর্বক উক্ত তথ্য সরবরাহ করতে হবে ।
প্রশ্নঃ ৩৮) যাঁদের জন্য এই আইন, তাঁরা বিষয়টির ব্যাপারে কতটুকু অবহিত বা উপকৃত হবে?
উত্তরঃ সমগ্র দেশের জনগণের জন্য বর্তামান সরকার এই আইন প্রণয়ন করেছে । এই আইন বাস্তবায়নের দায়িত্ব শুধু তথ্য কমিশনের একার নয় , সবার । তথ্য কমিশন পর্যায়ক্রমে স্বল্পমেয়াদী , মধ্যমেয়াদী ও দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনার মাধ্যমে এ আইনের প্রচার ও প্রসার কল্পে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণপূর্বক জনগণের দোড়গোড়ায় পৌছাবার সব রকম ব্যবস্থা করবে । তথ্য অধিকার আইন ব্যবহার করে জনগণ অবশ্যই সুফল পাবেন বলে তথ্য কমিশন বিশ্বাস করে ।
প্রশ্নঃ ৩৯) সিটিজেন চার্টারের সঙ্গে তথ্য অধিকার আইনের সম্পর্ক কি?
উত্তরঃ কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান বা জনসাধারণকে কি কি সেবা কি কি পদ্ধতিতে বা শর্তে কত সময়ের মধ্যে প্রদান করে তা সিটিজেন চার্টার/নাগরিক সনদ দ্বারা প্রকাশ করে । ফলে জনগণ এর মাধ্যমে প্রতিটি অফিসে কর্মকাণ্ড সম্পর্কে সঠিক ধারণা পেয়ে থাকেন । কাজেই এটি তথ্য অধিকার আইনের একটি প্রায়োগিক একটি দিক ।
প্রশ্নঃ ৪০) সরকার যদি আইন ভঙ্গ করে, তাহলে সে ব্যাপারে কমিশনের কিছু করার আছে কি?
উত্তরঃ সরকার বলতে কোন একক ব্যক্তি বা অফিসকে বুঝায় না । সরকার হচ্ছে দেশ পরিচালনার একটি সামগ্রীক বিষয় । তথ্য অধিকার আইন অনুযায়ী কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তথ্য প্রদান সংক্তান্ত আইন ভঙ্গ করলে এই আইনের বিধান অনুযায়ী তথ্য কমিশন প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত প্রদান করতে পারে । প্রয়োজন বোধে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে জরিমানা করতে পারে । এমনকি কোন দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ইচ্ছাকৃতভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করলে তার বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য তথ্য কমিশন অনুরোধ জানতে পারে ।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১২:২৫
বিপ্লব৯৮৪২ বলেছেন: boss,
can you please inform me the name and
Designation
of appeal officer of public service commission ?
can you please give me your mobile no?
[email protected]