নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মঞ্জুর চৌধুরী

আমি ঝন্ঝা, আমি ঘূর্ণি, আমি পথ-সমূখে যাহা পাই যাই চূর্ণি’। আমি নৃত্য-পাগল ছন্দ, আমি আপনার তালে নেচে যাই, আমি মুক্ত জীবনানন্দ। আমি হাম্বার, আমি ছায়ানট, আমি হিন্দোল, আমি চল-চঞ্চল, ঠমকি’ ছমকি’ পথে যেতে যেতে চকিতে চমকি’ ফিং দিয়া দিই তিন দোল; আমি চপলা-চপল হিন্দোল। আমি তাই করি ভাই যখন চাহে এ মন যা, করি শত্রুর সাথে গলাগলি, ধরি মৃত্যুর সাথে পান্জা, আমি উন্মাদ, আমি ঝন্ঝা! আমি মহামারী আমি ভীতি এ ধরিত্রীর; আমি শাসন-ত্রাসন, সংহার আমি উষ্ন চির-অধীর! বল বীর - আমি চির উন্নত শির!

মঞ্জুর চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইরানে হিজাব বিক্ষোভ

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৪৩

ইরানে এখন হিজাব নিয়ে আন্দোলন শুরু হয়েছে। মেয়েরা হিজাব খুলে ফেলছে, মাথার চুল কেটে পতাকা বানাচ্ছে, পুলিশ গুলি করে ওদের হত্যা করছে, সবার সামনে নির্মমভাবে খুন করছে, কিন্তু কেউতো এতে ভয় পাচ্ছেই না, উল্টো বিক্ষোভের আগুনে আরও জোর হাওয়া লাগছে। ঘটনার সূত্রপাত, এক মেয়ে হিজাব না পরায় পুলিশ ওকে ধরে নিয়ে যায়, এবং পুলিশি হেফাজতেই ওর মৃত্যু ঘটে।
বিক্ষোভের আগুন ইরান সীমানা ছাড়িয়ে দিকে দিকে ছড়িয়ে যাবে খুব দ্রুতই। আমাদের দেশেও পোশাকের স্বাধীনতা নিয়ে গত কিছুদিন অনেক হৈচৈ হলো।
কিছু বলার আগে বরাবরের মতোই আমাদের নবীর জীবনীতে একটু ঢুঁ মারা যাক। যাকে আল্লাহ স্বয়ং আমাদের সবার জন্য উদাহরণ স্বরূপ পাঠিয়েছেন, এবং যার জীবনী সম্পর্কে আমরা কিছুই জানিনা।
নবীজির (সঃ) সময়ে আরব, বিশেষ করে মক্কা ছিল বিশ্ব পাপের রাজধানী। এমন কোন কুকর্ম নাই যা তখন ঘটতো না। ব্যাভিচার, বর্ণবাদ, খুন, কন্যাশিশু হত্যা, বাটপারি ইত্যাদিতো ঘটতোই, খোদ কাবা ঘর দখল করে রেখেছিল ৩৬০ টি দেবমূর্তি। পুরুষ নারীরা সেখানে ন্যাংটা হয়ে হজ্ব করতো। আল্লাহর ঘরে তখন শয়তান ইবলিসের রাজত্ব।
এই সময়ে একজন এসে বলা শুরু করলেন "এক আল্লাহ ছাড়া কোন ঈশ্বর নাই, মানুষে মানুষে কোন ভেদাভেদ নাই, তোমাদের অর্জিত টাকা আসলে আল্লাহর দান, তাঁর নির্দেশ হচ্ছে সেটা থেকে অনাহারিকে অন্ন দান করো, বস্ত্রহীন বস্ত্র!"
স্বাভাবিক কারণেই তিনি মার খেয়েছেন। তাঁকে যারা বিশ্বাস করেছে, তাঁরাও খেয়েছে। তাঁদেরকে সমাজ থেকে বয়কট করা হয়েছে। তিনটা বছর তাঁরা খাদ্য, পানীয় ইত্যাদির কষ্টে ভুগেছেন। বেঁচে থাকার জন্য মরুর শুকনা ঘাস খেয়েছেন, পশুর চামড়া সিদ্ধ করে খেয়েছেন।
দাস শ্রেণীর মুসলিমদের মরুভূমির রোদে খালি গায়ে শুইয়ে পাথর চাপা দিয়ে রাখা হতো। কেউ মরে গিয়ে বেঁচে গেলেন, যারা বেঁচে ছিলেন, তাঁদের আরও নরক যন্ত্রনা ভোগ করতে হয়েছে।
অবশেষে তাঁদেরকে দেশ ত্যাগ করতে বাধ্য করা হয়।
তাঁদের সময়কার দেশত্যাগ আর আমাদের বৰ্তমানের বিদেশ যাওয়া এক না। তখন কোন ব্যাংক ব্যালেন্স ট্রান্সফারের সিস্টেম ছিল না, পুলিশ আইন শৃঙ্খলা কিছুই ছিল না। চৌদ্দ পুরুষের ভিটে মাটি ছেড়ে শূন্য হাতে একটি সম্পূর্ণ অচেনা দেশে নতুনভাবে জীবন শুরু করা মোটেই সহজ ছিল না। পথে দস্যু আক্রমন করলে কিছুই করার নেই। নতুন দেশেও যদি কেউ লুটে নেয়, কিছু বলা যাবেনা। আবহাওয়াও অনেক বড় ব্যাপার ছিল। এক অঞ্চলের লোকের অন্য অঞ্চলের আবহাওয়া সহ্য না হওয়ায় মরে যাওয়াটা ছিল অতি সাধারণ ঘটনা। মক্কার মুহাজিররা মদিনায় এসে প্রথম প্রথম সবাইই অসুস্থ হয়ে গিয়েছিলেন।
যে কারনে এই ঘটনাগুলো বললাম, এর কারন হচ্ছে, লক্ষ্যণীয়, এদের কাউকেই জোর করে ইসলাম ধরিয়ে দেয়া হয়নি। ওদের কাছে প্রস্তাব রাখা হয়েছে, ওদের যৌক্তিক মনে হয়েছে, ওরা কলিমা পাঠ করেছে। এরপরে ওদের উপর হাজারো নির্যাতন চালানো হলেও তাঁদের মুখ থেকে বেরিয়ে এসেছে "আহাদুন আহাদ!"
এইটা অতি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট। এটা মাথায় রাখুন।
এরপরে আসা যাক মদিনার ঘটনায়।
মুসলিমরা এসে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করে। মদিনায় তখন তিন ধর্মের মানুষের বাস। মুসলিম, ইহুদি এবং মুশরিক।
বদর যুদ্ধের সময়েও মদিনার মুশরিকদের সমর্থন ছিল মক্কার কুরাইশী মুশরিকদের প্রতি। বদর যুদ্ধ জিতে যাওয়ার পরে "বাটে পড়ে" এই মুশরিকদের থেকে একদল ইসলাম গ্রহণ করে। মনের বিরুদ্ধে গিয়ে, ইচ্ছার বিপরীতে ওরা কলিমা পড়ে। ওরাই ইসলামের সবচেয়ে বড় শত্রু ছিল। কুরাইশ কাফিরদের থেকেও। কারন ওরা ভিতরে শত্রুতা লালন করতো এবং বাইরে বন্ধুত্ব দেখাতো। সুযোগ পেলেই দংশন করে গেছে এই সাপের দল। এরাই জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরের বাসিন্দা, এরাই মুনাফেক।
তাহলে আমরা এই দুই ঘটনা থেকে কি জানলাম?
জোর করে কাউকে ধার্মিক বানানো সম্ভব না। কুরআনে (সূরা বাকারায়) বলা হয়েছে, নবীর (সঃ) জীবনী উদাহরণ হিসেবে আছে, তারপরেও আমাদের অনেকের মাথাতেই ঢুকে না।
এখন বলি মা আয়েশার (রাঃ) বিখ্যাত হাদিস। তিনি নিজে বলছেন, কুরআন যদি প্রথমেই মদ্যপান ও জেনাহ করতে নিষেধ করতো, তাহলে এই সাহাবীরাই তখন ইসলামকে ত্যাগ করতো, এবং মদ্যপান জেনাহ অব্যাহত রাখতো। কিন্তু প্রথমে ওদের অন্তরে ঈমান দৃঢ় হবার সময় দেয়া হয়েছে, এখন ওরাই ইসলামের জন্য জীবন দিতে প্রস্তুত। তেইশ বছর ধরে কুরআন নাজেল হয়েছে। একসাথে একটি কিতাব নেমে আসতেই পারতো, সেটা হয়নি। কারন? আল্লাহ আমাদের "ঈমান" প্রতিষ্ঠা করার সময় দিয়েছেন। নিশ্চই তিনি সর্বজ্ঞ।
মূল বক্তব্য পরিষ্কার।
আপনি জোর করে কোন নারীকে বোরখা পরাবেন, সে প্রথম সুযোগেই সেই বোরখা, হিজাব খুলে ফেলবে। আমাদের পরিচিত অনেকেই আছেন এমন। বাড়ি থেকে হিজাব মাথায় বেরিয়ে বাসে উঠেই হিজাব খুলে ফেলে।
আবার যে নিজ থেকে পরে, তাঁর সামনে এক হাজার হায়েনা দাঁত খিচিয়ে দাঁড়িয়ে থাকলেও সে জোর গলায় বলে, "আল্লাহু আকবার!" ভারতে অতি সম্প্রতি এই ঘটনাই ঘটেছে। ফ্রান্সে "হিজাব ব্যান" যখন হলো, তখন ফ্রেঞ্চ মুসলিম নারীদের পাশাপাশি গোটা বিশ্বেই প্রতিবাদ উঠেছিল। আমাদের দেশেও এমন লাখে লাখে নারী আছেন, যাদের "বস্তা" "টেন্ট" ইত্যাদি বলে বলে টিটকারি করা হয়, তবু তাঁরা তাঁদের পোশাকের ব্যাপারে অনড়।
কাজেই দিনরাত "পর্দা কর পর্দা কর" বলে ঘ্যান ঘ্যান না করে আগে ফোকাস করুন মানুষের ভিতরকার ঈমানকে, তাকওয়াকে দৃঢ় করতে। সেটা প্রতিষ্ঠিত হলে লোকে আপনাতেই ধর্ম পালন করবে। ওটাতে গন্ডগোল থাকলে লোকে মোনাফেকি শুরু করবে। কারোর কাজের জন্য আপনাকে প্রশ্ন করা হবেনা। কাজেই আপনি শুধু শুধু কারোর মনকে বিষিয়ে তুলবেন না। আপনার ঘ্যানর ঘ্যানরের জন্য কেউ যদি ইসলাম থেকে দূরে সরে যায়, সেই দায়িত্ব আপনি নিতে পারবেন?`এই যে ইরানি মেয়েগুলি, ওরা এমন করতো না যদিনা তাঁদেরকে বছরের পর বছর জোর জবরদস্তি করা না হতো। প্রতিবাদ করতে গিয়ে ওরা ইসলামের বিরুদ্ধে চলে গেল। দায় কি সরকারের নয়? আল্লাহ কোথাও বলেছেন "জুলুম" করতে?
অতি সম্প্রতি ফেসবুকে টুপি মাথার সাদা দাড়িওয়ালা এক ঘুষখোরের ছবি ভাইরাল হচ্ছে। আমাদের গোটা মুসলিম বিশ্বের প্রতীক যেন এই লোক। আমরা সবাই উপরে উপরেই মুসলমান, অন্তরের দিক দিয়ে মুসলিম আছি কয়জন? যখন কেউ থাকেনা, এবং শয়তান আমাকে লাখ টাকার ঘুষ সাধে, কিংবা সুন্দরী রমণী হয়ে প্রলোভন দেখায়, তখন আমাদের কয়জনে নিশ্চিত হয়ে বিশ্বাস করে আমাদের দুইজনের সাথে তৃতীয়জন হয়ে সেই ঘটনাস্থলেই উপস্থিত আছেন আমার মালিক, আমার বিচারক, আমার আল্লাহ?

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:০৮

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ইরানের মেয়েরা তাদের দীঘল চুল দেখিয়ে পুরুষদের ডান্ডা খাড়া করতে চায়। তারা বহুদিন কামার্ত পুরুষের লালসাভরা চোখ দেখে মজা নেয় নাই, তারা কামার্ত পুরুষের কামনা পেতে চায়। মেয়েরা খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে কিন্তু এটেনশন ছাড়া বাঁচতে পারে না। সামান্য একটা মাথার ত্যানা, এইটা মাথায় দিলে কি বাল হয়? এই সামান্য ত্যানা খুলে চুল দেখিয়ে পুরুষদের ডান্ডা খাড়া করে কামনাময়ী হবার যে প্রবল আকাঙ্ক্ষা, এই আকাঙ্ক্ষা এত তীব্র যে সামান্য একটা ত্যানা খুলে চুল দেখানোর জন্য তারা জীবন দিতেও দ্বিধাবোধ করছে না। মাছ যেমন পানি ছাড়া বাঁচতে পারে না, মেয়েরা তেমন এটেনশন ছাড়া বাঁচতে পারে না, ইরানের ঘটনা এর চাক্ষুস প্রমাণ। মানে চিন্তা করে দেখেন, সিরিয়াসলি, একটা ত্যানা মাথায় দেয়া কোন ব্যাপারই না, সেই ত্যানা খোলার জন্য মেয়েগুলি কুত্তাপাগল হয়ে গেছে। এটা কোন সুস্থ মানুষের কাজ যে একটা ত্যানার জন্য কেউ মারা যাবে? পুরুষরা যদি মেয়েদের কামনা না করে, মেয়েদের মাথা কি পরিমাণ খারাপ হয়, ইরানের ঘটনা থেকে বোঝা যায়। আর আমাদের দেশে মাগীদের প্রথম পছন্দের পোশাক হল বোরকা। আচ্ছামত ঠাপাঠাপি করার পরে তাদের শখ মিটে যায়, তারা তখন স্বেচ্ছায় বোরকা পরে। ইরানের মেয়েরাও স্বেচ্ছায় বোরকা হিজাব সব পরবে, তবে আগে চুল দেখিয়ে কিছু ভাতার জোগাড় করে ঠাপাঠাপি করে শখ মিটানোর পরে। এরপরে তারা স্বেচ্ছায় বোরকা পরে সূরা তিলাওয়াত করবে আর নিজেকে সতী নারী হিসাবে উপস্থাপন করার ভন্ডামী করবে।

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৯

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: প্রথমে ভাবলাম উত্তর দেই, পরে ভাবলাম নিম্নশ্রেণীর ভাবনার মানুষের সাথে কিসের কথা?

২| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:১০

নাহল তরকারি বলেছেন: Good.

৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ২:২৯

বিটপি বলেছেন: ইরান মেয়েদেরকে কঠোরভাবে পর্দা করতে বাধ্য করছে না। আগে অনেক কড়াকড়ি ছিল - এখন নামকাওয়াস্তে। এটা ইসলামী রাষ্ট্রের একটা সিম্বল। এইটুকুও যদি না মানে, তাহলে কি তাদেরকে ছেড়ে দেয়া উচিৎ? যখন ইসলামী প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হল, তখন কেন এরা রাস্তায় নেমে এলোনা?

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:৫৮

মঞ্জুর চৌধুরী বলেছেন: কালকে আপনি যদি জামাতে নামাজ না পড়েন, আপনাকে ধরে পেটানো হলো, তাহলে কি বলবেন?
রোজা রাখতে পারলেন না, আপনাকে মারলো, তখন?
আপনি নিজের বৌয়ের হাত ধরতে চাইলেন, পাবলিকের সামনে পারলেন না, পেটানো শুরু করলো, তখন?
এই সমস্ত মেয়েরা বেহেস্ত চায় না, দোযখ চায়, কি করবেন আপনি? পারবেন ঠ্যাকাতে?

৪| ২৪ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ৮:১২

ইমরান আশফাক বলেছেন: বরাবরের মতই আপনার পোষ্টগুলি খুবই আকর্ষনিয় হয়। বুঝা যায় খুব চিন্তা-ভাবনা করে এক একটা পোষ্ট তৈরী করেন।

৫| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১০

জিয়াউর রহমান ফয়সাল বলেছেন: @রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী , তাহলে তো আপনার বাসার মধ্যেই ডান্ডা অলওয়েজ খাড়া থাকে।

৬| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১১

জিয়াউর রহমান ফয়সাল বলেছেন: এত্ত সুন্দর যুক্তি দিয়ে বুঝিয়েছেন, একদম সহমত।

৭| ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:১৮

জিয়াউর রহমান ফয়সাল বলেছেন: আর ঈমানদার নারীদেরকে বলে দাও তাদের দৃষ্টি অবনমিত করতে আর তাদের লজ্জাস্থান সংরক্ষণ করতে, আর তাদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করতে যা এমনিতেই প্রকাশিত হয় তা ব্যতীত। তাদের ঘাড় ও বুক যেন মাথার কাপড় দিয়ে ঢেকে দেয়। তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাই-এর ছেলে, বোনের ছেলে, নিজেদের মহিলাগণ, স্বীয় মালিকানাধীন দাসী, পুরুষদের মধ্যে যৌন কামনামুক্ত পুরুষ আর নারীদের গোপন অঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ছাড়া অন্যের কাছে নিজেদের শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ না করে। আর তারা যেন নিজেদের গোপন শোভা সৌন্দর্য প্রকাশ করার জন্য সজোরে পদচারণা না করে। হে মু’মিনগণ! তোমরা আল্লাহর নিকট তাওবাহ কর, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার। (সুরা নূর ২৪ঃ৩১)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.