নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মার্কেটার রাশেদ

মার্কেটার রাশেদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শবে বরাতের ফজিলত

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:২৩

এখানে শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস উল্লেখ করা হলোঃ


১নং হাদিসঃ মুয়াজ ইবনে জাবাল রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেন, আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সবাইকেই ক্ষমা করে দেন।

(সহি ইবনে হিব্বান,হাদিস নম্বর ৫৬৬৫)

২নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজে দাঁড়ালেন, এবং এত দীর্ঘ সেজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তখন উঠে তার পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে নাড়া দিলাম, তার বৃদ্ধা আঙ্গুল নড়লো, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ্য করে বললেনঃ হে আয়েশা! তোমার কি আশঙ্কা হয়েছে?

হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল যে আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলই ভালো জানেন। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এটা হল শবে বরাত এর রাত, এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন অনুগ্রহ প্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।

( শুআবুল ঈমান তৃতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৮২)

৩নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা থেকে বর্ণিত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শবে বরাত এর রাতে মদিনার কবর স্থান জান্নাতুল বাকিতে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তেগফার করতেন, তিনি আরো বলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন এ রাতে বনি কালবের বকরির পশমের চেয়েও বেশি সংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন।

( তিরমিজি শরিফ, হাদিস নংঃ ৭৩৯)

ব্যখ্যাঃ এই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, view this link এর রাতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে রহমত ও মাগফিরাতের দ্বার ব্যাপকভাবে উন্মুক্ত হয়। কিন্তু শিরকী কাজে লিপ্ত থাকা ব্যক্তি এবং অন্যের ব্যাপারে হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যক্তি এই ব্যাপক রহমত ও সাধারণ ক্ষমা থেকেও বঞ্চিত থাকে। যখন কোন বিশেষ সময়ের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে রহমত ও মাগফিরাত এর ঘোষণা হয়, তখন তার অর্থ এই হয় যে, এই সময় এমন সব নেক আমল ভালো আমলের ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে, যার মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাতের উপযুক্ত হওয়া যায়, এবং যেই সমস্ত কাজ করলে, যে সমস্ত খারাপ অন্যায় কাজ করলে আল্লাহর রহমত এবং মাগফিরাত থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় সেই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।এখানে শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস উল্লেখ করা হলোঃ

১নং হাদিসঃ মুয়াজ ইবনে জাবাল রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেন, আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সবাইকেই ক্ষমা করে দেন।

(সহি ইবনে হিব্বান,হাদিস নম্বর ৫৬৬৫)

২নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজে দাঁড়ালেন, এবং এত দীর্ঘ সেজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তখন উঠে তার পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে নাড়া দিলাম, তার বৃদ্ধা আঙ্গুল নড়লো, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ্য করে বললেনঃ হে আয়েশা! তোমার কি আশঙ্কা হয়েছে? হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল যে আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলই ভালো জানেন। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এটা হল শবে বরাত এর রাত, এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন অনুগ্রহ প্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।

( শুআবুল ঈমান তৃতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৮২)

৩নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা থেকে বর্ণিত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শবে বরাত এর রাতে মদিনার কবর স্থান জান্নাতুল বাকিতে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তেগফার করতেন, তিনি আরো বলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন এ রাতে বনি কালবের বকরির পশমের চেয়েও বেশি সংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন।

( তিরমিজি শরিফ, হাদিস নংঃ ৭৩৯)

ব্যখ্যাঃ এই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, শবে বরাতে এর রাতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে রহমত ও মাগফিরাতের দ্বার ব্যাপকভাবে উন্মুক্ত হয়। কিন্তু শিরকী কাজে লিপ্ত থাকা ব্যক্তি এবং অন্যের ব্যাপারে হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যক্তি এই ব্যাপক রহমত ও সাধারণ ক্ষমা থেকেও বঞ্চিত থাকে। যখন কোন বিশেষ সময়ের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে রহমত ও মাগফিরাত এর ঘোষণা হয়, তখন তার অর্থ এই হয় যে, এই সময় এমন সব নেক আমল ভালো আমলের ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে, যার মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাতের উপযুক্ত হওয়া যায়, এবং যেই সমস্ত কাজ করলে, যে সমস্ত খারাপ অন্যায় কাজ করলে আল্লাহর রহমত এবং মাগফিরাত থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় সেই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।
এখানে শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস উল্লেখ করা হলোঃ

১নং হাদিসঃ মুয়াজ ইবনে জাবাল রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেন, আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সবাইকেই ক্ষমা করে দেন।

(সহি ইবনে হিব্বান,হাদিস নম্বর ৫৬৬৫)

২নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজে দাঁড়ালেন, এবং এত দীর্ঘ সেজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তখন উঠে তার পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে নাড়া দিলাম, তার বৃদ্ধা আঙ্গুল নড়লো, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ্য করে বললেনঃ হে আয়েশা! তোমার কি আশঙ্কা হয়েছে?

হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল যে আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলই ভালো জানেন। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এটা হল শবে বরাত এর রাত, এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন অনুগ্রহ প্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।

( শুআবুল ঈমান তৃতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৮২)

৩নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা থেকে বর্ণিত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শবে বরাত এর রাতে মদিনার কবর স্থান জান্নাতুল বাকিতে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তেগফার করতেন, তিনি আরো বলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন এ রাতে বনি কালবের বকরির পশমের চেয়েও বেশি সংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন।

( তিরমিজি শরিফ, হাদিস নংঃ ৭৩৯)

ব্যখ্যাঃ এই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, view this link এর রাতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে রহমত ও মাগফিরাতের দ্বার ব্যাপকভাবে উন্মুক্ত হয়। কিন্তু শিরকী কাজে লিপ্ত থাকা ব্যক্তি এবং অন্যের ব্যাপারে হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যক্তি এই ব্যাপক রহমত ও সাধারণ ক্ষমা থেকেও বঞ্চিত থাকে। যখন কোন বিশেষ সময়ের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে রহমত ও মাগফিরাত এর ঘোষণা হয়, তখন তার অর্থ এই হয় যে, এই সময় এমন সব নেক আমল ভালো আমলের ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে, যার মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাতের উপযুক্ত হওয়া যায়, এবং যেই সমস্ত কাজ করলে, যে সমস্ত খারাপ অন্যায় কাজ করলে আল্লাহর রহমত এবং মাগফিরাত থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় সেই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।এখানে শবে বরাতের ফজিলত সম্পর্কে নির্ভরযোগ্য হাদিস উল্লেখ করা হলোঃ

১নং হাদিসঃ মুয়াজ ইবনে জাবাল রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করিয়াছেন, আল্লাহ তা'আলা অর্ধ শাবানের রাতে অর্থাৎ শাবানের ১৪ তারিখ দিবাগত রাতে সৃষ্টির দিকে রহমতের দৃষ্টি দেন এবং মুশরিক ও বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যতীত সবাইকেই ক্ষমা করে দেন।

(সহি ইবনে হিব্বান,হাদিস নম্বর ৫৬৬৫)

২নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দিকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, একবার রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম নামাজে দাঁড়ালেন, এবং এত দীর্ঘ সেজদা করলেন যে আমার ধারণা হলো তিনি মৃত্যুবরণ করেছেন, আমি তখন উঠে তার পায়ের বৃদ্ধা আঙ্গুলে নাড়া দিলাম, তার বৃদ্ধা আঙ্গুল নড়লো, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সেজদা থেকে উঠলেন এবং নামাজ শেষ করে আমাকে লক্ষ্য করে বললেনঃ হে আয়েশা! তোমার কি আশঙ্কা হয়েছে? হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা বলেন, ইয়া রাসুল আল্লাহ আপনার দীর্ঘ সেজদা থেকে আমার আশঙ্কা হয়েছিল যে আপনি মৃত্যুবরণ করেছেন কিনা? রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, তুমি কি জানো এটা কোন রাত? আমি বললাম আল্লাহ এবং আল্লাহর রাসূলই ভালো জানেন। তখন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বললেন, এটা হল শবে বরাত এর রাত, এ রাতে আল্লাহ তাআলা তাঁর বান্দাদের প্রতি মনোযোগ দেন ক্ষমা প্রার্থনাকারীদের ক্ষমা করে দেন অনুগ্রহ প্রার্থীদের অনুগ্রহ করেন আর বিদ্বেষ পোষণকারীদের তাদের অবস্থাতেই ছেড়ে দেন।

( শুআবুল ঈমান তৃতীয় খন্ড, পৃষ্ঠা ৩৮২)

৩নং হাদিসঃ হযরত আয়েশা সিদ্দীকা রাদিয়াল্লাহু তা'আলা আনহা থেকে বর্ণিত রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শবে বরাত এর রাতে মদিনার কবর স্থান জান্নাতুল বাকিতে এসে মৃতদের জন্য দোয়া ও ইস্তেগফার করতেন, তিনি আরো বলেন নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাকে বলেছেন এ রাতে বনি কালবের বকরির পশমের চেয়েও বেশি সংখ্যক গুনাহগারকে আল্লাহ ক্ষমা করে দেন।

( তিরমিজি শরিফ, হাদিস নংঃ ৭৩৯)

ব্যখ্যাঃ এই হাদিস দ্বারা প্রমাণিত হয় যে, শবে বরাতে এর রাতে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ হতে রহমত ও মাগফিরাতের দ্বার ব্যাপকভাবে উন্মুক্ত হয়। কিন্তু শিরকী কাজে লিপ্ত থাকা ব্যক্তি এবং অন্যের ব্যাপারে হিংসা-বিদ্বেষ পোষণকারী ব্যক্তি এই ব্যাপক রহমত ও সাধারণ ক্ষমা থেকেও বঞ্চিত থাকে। যখন কোন বিশেষ সময়ের ব্যাপারে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ থেকে রহমত ও মাগফিরাত এর ঘোষণা হয়, তখন তার অর্থ এই হয় যে, এই সময় এমন সব নেক আমল ভালো আমলের ব্যাপারে যত্নবান হতে হবে, যার মাধ্যমে আল্লাহর রহমত ও মাগফিরাতের উপযুক্ত হওয়া যায়, এবং যেই সমস্ত কাজ করলে, যে সমস্ত খারাপ অন্যায় কাজ করলে আল্লাহর রহমত এবং মাগফিরাত থেকে বঞ্চিত থাকতে হয় সেই সমস্ত কাজ থেকে বিরত থাকতে হবে অবশ্যই বিরত থাকতে হবে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.