নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বিদ্রোহী ভৃগু, ভগবান বুকে এঁকে দিই পদ-চিহ্ন, আমি স্রষ্টা-সূদন, শোক-তাপ হানা খেয়ালী বিধির বক্ষ করিব ভিন্ন

সাসুম

দূরত্ব বজায় রাখুন যদি আপনি আম্লীগ, বিম্পি, জামাত-শিবির, মারখোর ফাইক্কা, ভারত মাতার সন্তান, মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী, মুক্তচিন্তার বিরোধী, ইব্রাহিমস্টাইনের ছাত্র, তারেক মনোয়ারের গুণগ্রাহী , আল্লামা সাঈদীর ঘেটুপুত্র, হাসান মাহমুদ এর জানপ্রান, জংগি তালেবান সিম্পাথাইজার, অপবিজ্ঞান ও কুযুক্তি ধারনা চর্চা কারী, বিবর্তন বিশ্বাস না করে আকাশ থিউরির মজিদীয় বানী বিশ্বাস করেন, ৪ বিয়া লাভার ও সেক্স ডিপ্রাইভড কাঠাল্পাতা খোর ছাগল অথবা প্যারাডগিস্টাইল মজিদ এর ভক্ত হয়ে থাকেন। আর যদি মানুষ হয়ে থাকেন- আপনাকে স্বাগতম।

সাসুম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাকস্বাধীনতা কি ? কিভাবে চর্চা করা উচিত, এবং সরকার ও ধর্মের বাধা নিষেধ।

১১ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২১



Freedom of Speech বা বাকস্বাধীনতা কি ?

আমাদের মাঝে একটা কঠিন ধারনা বা ভূল ধারনা বাকস্বাধীনতার সংজ্ঞায়।

বাকস্বাধীনতা মানেই কি আপনি যা খুশি বলতে পারেন, যখন ইচ্ছে বলতে পারেন বা যা খুশি করতে পারেন? উত্তরঃ ভুল

'বাকস্বাধীনতা হল যেকোনো উপায়ে সব ধরনের তথ্য ও আইডিয়া চাওয়া, গ্রহণ করা, প্রকাশ এবং প্রদানের অধিকার দেয়া।

এটা একই সাথে দুই ধারী তলোয়ার এর মত। সাবধানে হ্যান্ডেল না করলে দুইভাবেই আঘাত পেতে হবে।

বাকস্বাধীনতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার অধিকার সকল প্রকার ধারণার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য, যেগুলো ধর্মীয় ভাবে গভীর আপত্তিকর হতে পারে আবার দেশের সরকার বিরোধী ও হতে পারে। খেয়াল করে দেখবেন- শব্দটা সরকার বিরোধী, বাট রাস্ট্র বিরোধী নয়। সরকার আসবে যাবে বাট রাস্ট্র তার যায়গায় থেকে যাবে। সো, সরকারের ভুল ত্রুটি তুলে ধরলেই সেটাকে রাস্ট্রবিরোধী হিসেবে রায় দেয়া যাবেনা।

কিন্তু বাকস্বাধীনতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতা- একটা রেস্পন্সিবিলিটি নিয়ে আসে।

এর সাথে সাথে আরেকটা জিনিষ আসে- হেট স্পীচ বা বিদ্বেষমূলক বক্তব্য ও উস্কানি।

বাকস্বাধীনতার আসল ধারনার সাথে যদিও যায়না তবুও সরকার ও অথোরিটি চাইলেই যে কোন বিধিনিষেধ আরোপ করতে পারে যদি তা দেশের আইন ও সমাজের জন্য মারাত্মক ক্ষতি বয়ে আনে।


তবে, এই বাকস্বাধীনতা এবং মতপ্রকাশের স্বাধীনতার উপর যে কোন বিধিনিষেধ অবশ্যই আইনের মধ্যে নির্ধারিত হতে হবে যা অবশ্যই স্পষ্ট এবং সংক্ষিপ্ত হতে হবে যাতে সবাই সেগুলি বুঝতে পারে।

এমন হওয়া যাবেনা, একটা ব্রড টার্ম দিয়ে রাখল আর এর অধীনে সবাইকে ধরে জেলে পুরে দিলো, যেটা ৩য় বিশ্বের অসভ্য দেশে চলছে বর্তমানে ।

কিভাবে এর প্রয়োগ হতে পারে?


সুনির্দিষ্টঃ যে কোনও বিধিনিষেধ যথাসম্ভব সুনির্দিষ্ট হওয়া উচিত। ধরুন কোন এক পত্রিকায় কোন এক সংবাদ প্রকাশিত হল যা সমস্যার সৃষ্টি করল, এই ক্ষেত্রে ওই সংবাদটি তুলে নেয়া যুক্তিকর, কিন্তু এটা দিয়ে পুরা পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া জায়েজ হয়ে যায় না।

বাট, পুরা পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া জায়েজ হতে পারে, যদি পত্রিকা টি ক্রমাগত একের পর এক সেইম ভুল করতে থাকে, এবং তাতে সমাজ ও রাস্ট্র চরম বিপদে পড়তে পারে।

জাতীয় নিরাপত্তা এবং জনশৃঙ্খলাঃ জাতীয় নিরাপত্তা এবং জনশৃঙ্খলার কারন দেখিয়ে যে কাউকে তুলে নিয়ে যাওয়া, মামলা করা বা তার কোন লিখা কে বেইজ করে তাকে অভিযুক্ত করা অন্যায়, যতক্ষন না নির্ধারিত কোর্টে এবং নিরপেক্ষ বিচারক দ্বারা সে দোষী সাব্যস্ত না হয়। এটা নিশ্চিত করা অবশ্য কর্তব্য।

কিন্তু এই আইন এমন হওয়া যাবেনা যা, তা কোন ইন্ডিভিজুয়াল ট্রেডিশান বা ধর্মের উপর নির্ভর করে।

৩য় বিশ্বের রাস্ট্র সমূহে এখন যেটা চলছেঃ জাতীয় নিরাপত্তা এবং জনশৃঙ্খলা রক্ষার নামে সরকারের যে কোন সমালোচনা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং কঠোর হাতে দমন করা হয়। ফলে, সমালোচক বিহীন শাসক হয়ে উঠে দানব।

অন্যের অধিকার এবং খ্যাতি রক্ষাঃ সরকারি কর্মকর্তাদের ইন্ডিভিউজুয়াল ব্যক্তির চেয়ে বেশি সমালোচনা সহ্য করা উচিত, কারন তারা সমাজের সুপিরিয়র এবং সমালোচনা ব্যতিরেকে তারা বুঝতে পারবেনা তারা কি সঠিক করছে নাকি ভুল। সুতরাং মানহানি আইন যা সরকার বা সরকারি কর্মকর্তার বৈধ সমালোচনা বন্ধ করে তা সুস্পষ্ট ভাবে বাকস্বাধীনতার অধিকার লঙ্ঘন করে।

এক্ষেত্রে, আমরা উন্নত দেশ গুলোর দিকে তাকাতে পারি, প্রেসিডেন্ট বুশ এর ১৪ গুষ্টি উদ্ধার করলেও কারো কিছু আসে যায়না, ট্রাম্পের মূর্তি বানিয়ে তাতে জুতা মারলেও ট্রাম্প এর মান সম্মান যায় না, অথচ ৩য় বিশ্বের কোন দেশের কোন ডিক্টেটর বা রাস্ট্রনায়ক এর নামে কিছু বলে দেখলেও সাথে সাথে জেলে পুরে দেয়া হয়।


ব্লাস্ফেমি বা পরনিন্দাঃ


এটা একটা সেন্সিটিভ টার্ম।

যে কোন এবস্ট্রাক্ট ধারনা, ধর্মীয় বিশ্বাস বা অন্যান্য বিশ্বাস যা বিশ্বাসী দের সংবেদনশীলতা রক্ষা করার দায়িত্ব বাকস্বাধীনতার কাধে নয়, এবং কেউ যদি ধর্ম, ধারনা ও বিশ্বাস নিয়ে সমালোচনা, ভিন্নমত এবং ভুল তুলে ধরে সেটাকে বন্ধ করা বা চুপ করিয়ে দেয়া বাক স্বাধীনতার লঙ্ঘনের চূড়ান্ত রুপ।

এটা খুব সেন্সিটিভ টার্ম এবং সভ্য দেশে এই টার্ম প্রয়োগ করা ইজি, তবে কুশিক্ষিত এবং পিছিয়ে পড়া জনপদে এই টার্ম সমাজে বিশাল বিপদ ডেকে আনে।

কারন- পিছিয়ে পড়া জনপদে ধর্মীয় কুসংস্কার এবং অজ্ঞতা জ্ঞান, আলো ও সভ্যতাকে রিপ্লেস করে এবং সেখানে যে কোন ধরনের সমালোচনা কে কঠোর হাতে দমন করা হয়।

নীচে ব্লাস্ফেমি আইন চালু থাকা দেশ গুলোর লিস্ট এবং এর সাজার পরিমান দেয়া হলঃ

মৃত্যুদন্ডঃ

নাইজেরিয়া, পাকিস্তান, ইরান, আফগানিস্তান, সোমালিয়া, মৌরিতানিয়া, সৌদি আরব, ব্রুনেই দারুস সালাম।

খেয়াল করে দেখুন প্রতিটা রাস্ট্র মুসলিম রাস্ট্র এবং প্রতিটা রাস্ট্রই দুনিয়ার সবচেয়ে জঘন্য রাস্ট্র গুলোর অন্যতম।

কারাগারে বিভিন্ন মেয়াদে সাজাঃ

ইন্ডিয়া, ইন্দোনেশিয়া, বাংলাদেশ, ইথিওপিয়া, তুরস্ক, মিশর, মায়ানমার, কেনিয়া, তানজানিয়া, পোল্যান্ড, সুদান, দক্ষিন সুদান, আলজেরিয়া, মরোক্কো ও পশ্চিম সাহারা, ইয়েমেন, কুয়েত, ইরাক, ক্যামেরুন, মালেশিয়া, শ্রী লংকা, মালাঈয়ী, কাজাখাস্তান, জিম্বাবুয়ে, জাম্বিয়া, তিউনিশিয়া, এল সাল্ভাদর, সিংগাপুর, জর্ডান, ইরিত্রিয়া, দুবাই আমিরাত, ফিলিস্তিন, ওমান, বতসোয়ানা, গাম্বিয়া, মরিশাস, ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাকো, নর্থ বা তুর্কি সাইপ্রাস, কমোরোস, কাতার, গিনি বিসাউ, বাহরাইন, সুরিনাম, লেবানন, মালদ্বীপ, সেইন্ট ভিন্সেন্ট এবন্ড গ্রেনাডা, গ্রেনাডা, এন্টিগা এন্ড বারমুডা, এন্ডোরা, স্যান ম্যারিনো

রাশিয়া ( পুতিন বিরোধী দের দমন করার অন্যতম হাতিয়ার)
জার্মানি ( এটা মূলত নাজি এবং হিটলার বাহিনী কে সাপোর্ট করার জন্য প্রযোজ্য এবং এটাকে সেইম আইনে ফেলা হয়েছে ) থাইল্যান্ড ( এখানে থাই রাজার ও রাজ দরবার এর বিরুদ্ধে কিছু বললে সেটাকে ব্লাস্ফেমি আইনে ফেলা হয়, কারন থাইল্যান্ড এ রাজাই ধর্ম ও আইন )
ইস্রায়েল ( মূলত দখল করে রাখা ফিলিস্তিনি দের চাপে রাখার জন্য, যাতে সহজে ইহুদি ধর্মের বিপক্ষে কিছু বললেই বিচার করা যায় ফিলিস্তিনিদের)
নেপাল ( হিন্দু রাস্ট্র একমাত্র এই লিস্টে )।


খেয়াল করলে দেখা যায়, বেশির ভাগ রাস্ট ( ৯৫% এরও বেশি) মুসলিম রাস্ট্র এবং তারা সভ্যতায় অত্থনীতিতে জ্ঞান বিজ্ঞান মেধা এবং মননে পিছিয়ে পড়া রাস্ট্র।

বাকি দুনিয়ার সব উন্নত ও সভ্য দেশে এই পিছিয়ে পড়া আইন এর অস্তিত্ব নেই বা তারা এটা নিয়ে মাথা ঘামায় না।




সাংবাদিক ও মিডিয়াঃ সাংবাদিক এবং ব্লগাররা তাদের কাজের কারণে বিশেষ ঝুঁকির সম্মুখীন হয়। তাই তাদের বাকস্বাধীনতার অধিকার রক্ষার দায়িত্ব দেশগুলোর।

সংবাদপত্র, টিভি স্টেশন ইত্যাদিতে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যেকের মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে প্রভাবিত করতে পারে।


হুইসেল ব্লোয়ার্সঃ যে বা যারা মানবাধিকার লঙ্ঘনের তথ্য প্রকাশ করে তার বিরুদ্ধে সরকারের কখনই ফৌজদারি মামলা করা উচিত নয়। এডোয়ার্ড স্নোডেন দের যদি দমিয়ে রাখা হয়, তাহলে কখনোই খুজে পাওয়া যাবেনা দুর্বলের উপর সবলের অত্যাচার।

বাক স্বাধীনতা একটি মারাত্মক অস্ত্র।
এটা ইউজ করা উচিত সচেতন ভাবে, এবং এর বিরুদ্ধে যে কোন অপ্রেশান এর বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ানো উচিত সাহস করে।

কারন, হিউমান রাইটস এর সব চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় গুলোর একটা হল- মুক্ত ভাবে চিন্তা, এবং প্রকাশ করতে দেয়ার অধিকার। যদিও সেটা প্রভাবশালী বা অপ্রেসর দের বিরুদ্ধে যায়।


যদি কি, কেন, কোথায় এবং কিভাবে - এই সব প্রশ্ন না করেন এবং উত্তর খুজে বের করতে না চেস্টা করেন, তাহলে আপনার আর বোবা পশুর মধ্যে কোন পার্থক্য নেই।

ঘানিতে চোখ বাধা গরুর মত আপনি যেদিকে গলায় দড়ি বাধা, সেদিকেই যদি যেতে থাকেন, তাহলে আপনাকে মানুষ হিসেবে গন্য করবে কিভাবে?

Photo Courtesy

মন্তব্য ৩১ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৩১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:২৯

রানার ব্লগ বলেছেন: যতখানি জানি বুঝি তাতে কোন ধর্মই বাক স্বাধিনতার নিম্নতম অনুমতি দেয় না। রাস্ট্র বাক স্বাধিনতা নামক শব্দকে নিজের প্রয়জনে ব্যাবহার করে ফায়দা লোটে।

১১ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ২:৩৭

সাসুম বলেছেন: ধর্ম আর ৩য় বিশ্বের রাস্টের মাঝে মিল হল- তারা জবাবদিহীকে ভয় পায়। কারন তারা জানে তারা সঠিক পথে নেই, সে জন্য তারা দমিয়ে রাখতে চায় যারা তাদের বিরোধী মত প্রকাশ করে।

২| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৩৫

সাজিদ! বলেছেন: অন্য প্রসঙ্গে - কোন অপরাধী নিজেকে ভিকটিম হিসেবে প্রমাণ করাতে পারলে সাধারণ মানুষ কেন তার প্রতি সিম্প্যাথী দেখায়? এই পেছনে সাইকোলজিটা কি? এনএসইউ এর সেই ছেলেটার কথা মনে আছে? যে গুলশানের হামলায় ছিল, কিন্তু ওর বাস্কেটবল খেলার ছবি ফেসবুকে দেখে মানুষের সিমপ্যাথী পেয়েছিল।

ব্লগে ঢুকে দেখি,পরীমনির জন্য সবাই কাঁদে, গফফার কাঁদে, নারী ব্লগার কাঁদে, আগের প্রেমিক ব্লগাররা অবশ্য গা ঢাকা দিয়েছে এই ইস্যুতে। অনলাইনে পেপার পড়তে যাই দেখি কলামিস্ট কাঁদে, টিভিতে দেখি একাত্তরের মিথিলা কাঁদে, কি এক কান্নাকাটি অবস্থা। আমি অবশ্য এর মধ্যেই পুলিশের সেই অফিসারের সাথে ভাইরাল ভিডিওটা দেখেছি। কেক খাওয়ানোর পর চোখের রসায়ন অনেক কিছুই বলে দিচ্ছে। আর কি বিশ্রীভাবে চুমু খাচ্ছে, ইয়াক।

আমি এই অপ্রাসঙ্গিক কমেন্ট করতে চাই নাই এই পোস্টে, কিন্তু আজকে আমাকে গাইড করার জন্য মডু নাই এই ব্লগে, এইজন্য কমেন্ট করে ফেললাম।

১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৩:৫০

সাসুম বলেছেন: কেন মানুষ অপ্রেসড হওয়া মানুষের প্রতি সিম্পেথি দেখায়ঃ ধরেন দুই দলের খেলা, আপনি কোন দল ই সাপোর্ট করেন না, এক দল সব সময় জিতে, আরেক দল সব সময় হারে, দুর্বল। আপনি, সব সময় দূর্বলের পক্ষে থাকবেন।
ইস্রায়েল , ফিলিস্তিনে অপ্রেশান চালাচ্ছে, মানুষ হলে আপনি ফিলিস্তিনের পক্ষেই থাকবেন।
একদিনে বিচারক- আরেক দিকে গরীব অপরাধী, আপনার অপরাধীর জন্য একটু হলেও মায়া জন্মাবে।

বাট, মোট কথায়, কেউ যদি নিজেকে ভিক্টিম হিসেবে প্রমান কর‍্তে পারে, অপ্রেসড মানুষ, মানে কস্টে থাকা মানুষ নিজের সাথে রিলেট করে তখন, এবং তাদের সাব কন্সাস মাইন্ড দুর্বলের পক্ষে চলে যায়।

এন এস ইউ এর জংগির ঘটনা টা ভিন্ন। সেটা আমাদের এই আলোচনায় কভার করা যাবেনা এটা, হিউমান স্ট্রেঞ্জ সাইকোলজির একটা অংশ। আম্রিকার এক সিরিয়াল কিলার কে জেলে রেগুলার হাজার হাজার নারী চিঠি লিখে ভালোবাসা জানাত। এই অদ্ভুত ব্যাপার সাইকোলজিস্ট রা ব্যখ্যা করতে পারেন নাই, তবে আমাদের নিউরনের কিছু সেল এই অদ্ভুত ব্যাপারে সাড়া দেয়, এটা নিয়ে কাজ করছেন অনেক সাইকোলজিস্ট।

পরিমনী ইসুঃ সে একটা হাই ক্লাস এস্কর্ট, এটা আন্ধার ভাই কানাও জানে। এখানে চিল্লাচিল্লি চলছে বেশ কয়েক পক্ষের।

এক পক্ষ- মুমিন নারী বিরোধী এবং সেক্স বিরোধী রা। সেই নারী, এত পাওয়ার দেখাইছে এবং তারে এত এত টাকা কামাইছে নীচ তলা উপর তলা ভাড়া দিয়া এটা সহ্য করতে পারছেনা এবং এটা নিয়ে চিল্লাচ্ছে, কারন তাদের মতে লাগালাগি অপরাধ। এদের ভয়েস বেশি শোনা যায়, জাস্ট ফেবুর কমেন্ট বক্স চেক করে, তাদের আসল ভাষা- খাঙ্কে মাগে ওড়না কই।

২য় পক্ষঃ এরা নারীবাদী। এদের মতে নারী যাই করে তাই সঠিক। নারী কামের মাইয়া পিটাইলেও তার দোষ জামাইর, কারন জামাই তারে মেন্টাল পেইন দিছে তাই কামের মাইয়ার উপর শোধ তুলছে

৩য় পক্ষঃ সরকার বিরোধী। একটা উপায় পাওয়া গেছে, সরকারের পাওয়ার ফুল লোকদের সাথে পরীর যোগাযোগের, এখন যদ্দুর পারা যায় সরকার রে গাইলাই নিই।

৪র্থ পক্ষঃ ছাগল এর ৪ নাম্বার বাচ্চার মত। যাই পায় তাতেই মুখ দেয়, যেখানে যা দেখে তাতেই নাম গলায়।

৫ম পক্ষঃ এরা পটেন্সিয়াল নারীখোর। এরা পরীর এই কাম কে বৈধতা দিবে কিন্তু তারে যে কামে লাগায় টাকা নিয়া তা এভয়ড করে যাবে।

৬ নাম্বার পক্ষঃ এরা আমার মত বেকুব। পরী যখন নাসির এর নামে অভিযোগ তুলেছিল, তখনো বলেছিলাম এই অভিযোগের বিচার চাই, এখন পরির বিরুদ্ধে পর্ন ও এক্সটরশান এর অভিযোগ আনার পর এখনো বলছি পরির বিচার চাই। মোদ্দা কথা, অপরাধীর বিচার চাই।

মোট কথা, পক্ষের অভাব নাই।

৩| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:৪১

স্প্যানকড বলেছেন: স্বাধীনতা কি হেইডা বুঝতে বুঝতে বাক শেষ! অন্তত আমাদের দেশে ইহা আসা অসম্ভব ! ভালো থাকবেন এবং সুস্থ ও নিরাপদ থাকুন ।

১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:০২

সাসুম বলেছেন: আমাদের দেশে কিছুই পসিবলনা দাদা।

এই দেশ মাফিয়া আর ধার্মিক দের।

মানুষের না।

আপ্নিও ভাল থাকুন

৪| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:২৮

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: অধিকার এবং কর্তব্য যেমন অংগাঅংগী ভাবে জড়িত ঠিক সেই রকম স্বাধীনতা এবং দায়িত্ববোধ ও একের সাথে অন্যের সম্পর্ক । এ দুনিয়াতে কোন স্বাধীনতাই শর্তহীন নয় ।তার মানে হল আপনি কিছু ত্যাগের বিনিময়ে কিছু ছাড় পাবেন ।এটাই স্বাধীনতা । তা সে ধর্মীয়-সামাজিক কিংবা রাজনৈতি যে কোন স্বাধীনতাই হোক না কেন।

আর বাক স্বাধীনতা ? এটার সামান্য এদিক -সেদিক ব্যবহারই (কারন এ দুনিয়ার সবচেয়ে বড় ও মারাত্মক অস্ত্র মানুষের মুখ তথা জিহ্বা ) যে কোন পরিবেশ আকস্মিক ভাবে সম্পূর্ণরূপে বিপরীত দিকে ঘুরিয়ে দিতে পারে।আর এ জন্য এ স্বাধীনতা (কথা বলা) সকলেরই সতর্কতার সাথে প্রয়োগ করা উচিত।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১২:৫৯

সাসুম বলেছেন: মত প্রকাশের অধিকার অবশ্যই থাকতে হবে মুক্ত মানুষের। এ ছাড়া মানুষ আর পশুর পার্থক্য নেই কোন।

৫| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৫:৩০

চাঁদগাজী বলেছেন:



বিদ্বান ব্যতিত অন্য মানুষের বাক'এর তেমন কোন মুল্য নেই; যিনি বিদ্বান, তিনি সব সময় নিজকে প্রকাশ করতে পারেন।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ দুপুর ১:০১

সাসুম বলেছেন: কথা সত্য। কিন্তু ধরুন, শুয়োরের পালের মাঝে একটা হরিন শাবক একা। তার গলা কি শোনা যাবে?

এই যে ধরেন, নর্থ কোরিয়ায় বা ইরানে বা উগান্ডায়- আপনি আজ সরকারের মতের বাইরে একটা কথা বলেন তো! দেখেন তো কি হয়?

এই কারনে মত প্রকাশের স্বাধীনতা এত জরুরি।

ধরেন, যিনি বিদ্বান ও জ্ঞানী তিনি মত প্রকাশ করবেনই আর যিনি ঘোত ঘোত করা শুকরের পশ্চাতদেশ নিয়ে বের হয়েছেন তিনি ঘোত ঘোত করবেন। এ হল পার্থক্য ।

৬| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:৫৬

কামাল১৮ বলেছেন: জাতিসংঘের নীতিমালা মেনে চললে আর কোন সমস্যা থাকে না।সেখানে বাক স্বাধীনতার কথা সুন্দর ভাবে বলা আছে।

৭| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:১৬

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: হেট স্পিচের লাইনটা কোথায় টানা হবে কিভাবে টানা হবে সেটার আলোচনা দরকার।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৬:১২

সাসুম বলেছেন: নাযি মেন্টালিটি চালু রাখা ও ইহুদি দের প্রতি বিদ্বেষ , ক্লু ক্লাক্স ক্লান এর নিগ্রো দের প্রতি ঘৃণা, তাস্লিমা নাস্রীন এর পুরুষের প্রতি ঘৃণা , আসিফ মহিউদ্দিন দের ধর্ম নিয়ে সমালোচনা করতে গিয়ে একটা স্পেসিফিক ধর্মের প্রতি ঘৃণা ও বিদ্বেষ সমালচনার চেয়ে, ওয়াজ মাহফিলে নারীকে বেশ্যার সাথে আলোচনা, নারীকে কেলাস ৫ পর্যন্ত পড়তে বলে খালি সেক্স সেক্স আর বাচ্চা পয়দা করার মেশিন বলে অভিহিত করা, ট্রাম্প সাপোর্টার দের ক্রমাগত মিথ্যাচার, বিএনপি জামাত কর্তৃক মুক্তিযুদ্ধ, শেখ মুজিব এর প্রতি বিষেদাগার, হিন্দু ধর্মের দেব দেবীর প্রতি ঘৃণা ও মন্দির ভেংগে ফেলতে আহবান জানানো - সহ হাজার হাজার আছে।

বাট এই জিনিষ টা সময় জাতি পরিবেশ অনুযায়ী নির্ভর করে। বাক স্বাধীনতার সাথে এই কারনে রেস্পন্সিবিলিটি বার বার করে উঠে এসেছে। কারন- আপনি রেস্পন্সিবল না হলে, সহজেই আরেক জন কে আঘাত করতে পারেন।

বাট আপনি যে এংগেল থেকে তুলে এনেছেন এই কমেন্টঃ না। ধর্ম, ধর্ম প্রচারক ও ধর্মের ব্যবসায়ী দের ধর্ম, বিশ্বাস, চুরি, ডাকাতি, বহু বিবাহ, গনিমতের মাল, কিংবা চার্চ এর পাদ্রী দের বাচ্চা লাগানো, কিংবা মাদ্রাসার হুজুরদের বাচ্চা পোন্দানো, হিন্দু দের মন্দিরে থ্রিসাম ফোর সাম এর সমালোচনা করা, ধর্ম বিশ্বাস যে ভুয়া জিনিষ সেটা নিয়ে আলোচনা, লিখালিখি করা- এসব হেট স্পিস এ পড়ে না। সেটা হাজার লক্ষ কোটি মানুষের প্রাণের জানে ধর্ম ও তার প্রচারক এর সমালোচনা হলেও সেটা এই আওতায় আসবেনা।

Blasphemy
Protecting abstract concepts, religious beliefs or other beliefs or the sensibilities of people that believe them is not grounds for restricting freedom of speech.

৮| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১০:২১

জিকোব্লগ বলেছেন:



যেখানেই ডিক্টেটর আছে, সেখানেই বাকস্বাধীনতা নাই।
এটা হতে পারে পরিবারে, সমাজে, কর্মস্থলে, রাষ্ট্রে, ধর্মে।

পোস্টে নর্থ কোরিয়ার কথা কিছু বললেন না যে ?

১২ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৬:১৯

সাসুম বলেছেন: ৩য় বিশ্বের গান্ডু দেশ কোনটার কথা মীন করেচ্ছি এটা সবাই জানে। হাহাহাহ

৯| ১১ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১১:৩৬

মুহাম্মাদ আতাউল্লাহ বলেছেন: বাকস্বাধীনতা চর্চা করা ধর্মে তেমন কোনো বড় ধরনের বাধা নেই, তবে যারা বাকস্বাধীনতার চর্চার নামে অন্য অন্য ধর্মকে কটাক্ষ করে তখন সেটাকে বাকস্বাধীনতা বলে না সেটাকে তখন বাকশাল বলে, এখানে লেখক যেটা বলেছে সে মাফিয়াদের পাশাপাশি ধর্মকে টেনে এনেছে। এটা করা উচিত নয় আপনি যদি বাকস্বাধীনতা চর্চা করতে চান তাহলে কোন ধর্মকে আঘাত করার চেষ্টা করবেন না,এতে করে স্বাধীনতার চেয়ে হাঙ্গামা সৃষ্টি হবে বেশি।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৬:১৮

সাসুম বলেছেন: Click This Link

যেহেতু এত বড় মন্তব্য লিখতে পেরেছেন তাই আশা করি, ইংরেজি পড়ে বুঝতে পারেন। উপরে এম্নেস্টির বাক স্বাধীনতা নিয়ে করা দুনিয়া জোড়া প্রচলিত এবং সকল সভ্য দেশ ও জাতির মান্য করা বক্তব্য দেয়া আছে। তবে অসভ্য দেশ ও জাতি যেসব যায়গায় এখনো ব্লাস্ফেমি আইন চালু আছে যেমন পাকিস্তান ও বাংগু ল্যান্ড সহ একটা স্পেসিফিক ধর্মের দেশ সমুহ এবং সেসব দেশের মর্দে মোজাহিদ রা এটা মানে না ।

সেখানে ক্লিয়ারলি লিখা আছে- Blasphemy
Protecting abstract concepts, religious beliefs or other beliefs or the sensibilities of people that believe them is not grounds for restricting freedom of speech.


ধর্ম বিশ্বাস কে প্রশ্ন করা, ভুল তুলে ধরা, সমালোচনা করা এসব ১০০০% জায়েজ। আপনি আকাশ থেকে হুট করে থিউরির মত ভুয়া জিনিষ বিলিভ করে রাত দিন জ্ঞান বিজ্ঞানের বিষেদাগার করবেন, আপনি বিলিভ করবেন কোন এক নৌকায় দুনিয়ার সব প্রাণিকে নিয়ে বাকি সব পানিতে ভাসায় দেয়ার মত আজগুবি জিনিষ - এসব এর সমালোচনা করা, ভুল তুলে ধরা বাক স্বাধীনতার অংশ, এবং এসবে বাধা দেয়া বাক স্বাধীনতার ক্লিয়ার লংঘন।

এই কারনে, একদম ১০০% জ্ঞান রাখা দরকার কমেন্ট ছুড়ে দেয়ার আগে নিজ নিজ ধর্ম বিশ্বাস থেকে। এই কারনে জ্ঞান গুরুত্ব পূর্ন।

১০| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:৩২

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: বাট এই জিনিষ টা সময় জাতি পরিবেশ অনুযায়ী নির্ভর করে।
এই এক লাইনে উত্তর দিলেই হইতো।
ফ্রিডম অফ স্পিচ আর হেট স্পিচের লাইনটা তাহলে বেশ ভোলাটাইল। এধরনের ভোলাটাইল লাইনের সাথে রেসপনসিবল হইতে বললে তো সেটা পলিটিক্যাল শোনায়। "সদা সত্য কথা বলবা, কিন্তু দায়িত্ব নিয়ে বলবা", এই কারণে মনে লাইনটা না থাকাই ভালো।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ সকাল ৭:৫৪

সাসুম বলেছেন: না, ফ্রিডম অফ স্পিস এর হেট স্পিস এর লাইন ভোলাটাইল না।

আমাকে ফ্রিডম দিতেই হবে কথা বলার, ব্যাখ্যা করার। তবে, সেটা যাতে অন্যায় বা অপরাধ কে সাপোর্ট না করে বা উস্কে না দেয়।

এখন, ধরুন- আপনি যদি এমেরিকায় থাকেন- আপনি কাকে নিয়ে শুইবেন সেটা আপনার ব্যাপার, সৌদি আরবে থাকলে সেটা মারাত্মক ক্রাইম।

বাংলাদেশে ৪ বিয়া করতে পারেন এবং এই অনাচার অযাচার এবং মধ্যযুগীয় ব্যবিচার এবং নারীর প্রতি চূড়ান্ত অসম্মান নিয়ে লাফাইতে পারেন- বাট সভ্য দেশে এটা করলে আপ্নাকে সেক্সুয়াল প্রিডেটর হিসেবে জেলে পুরবে।

মোট কথা, দেশ, জাতি, সমাজে ক্ষতিকর হয় এবং মিথ্যা ও অনাচার কে প্রচারের স্বাধীনতা বাক স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে না।

বাট কোন এক্সিস্টেন্ট ন্যায় ও সত্যের বিরুদ্ধে ক্রমাগত কারন ছাড়া বিরোধীতা হেট স্পিস এ পড়বে।

এবং, মাস্ট মাস্ট - ধর্ম বিরোধীতা, সমালোচনা কোন ভাবেই হেট স্পিস না। এবং এটা করতে বাধা দেয়া বাক স্বাধীনতার চূড়ান্ত লঙ্ঘন।

১১| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৩৬

খালিদ মলি্লক বলেছেন: এটা দেখুন
https://youtu.be/slkbC5t0e3o

১২ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৪৩

সাসুম বলেছেন:

আপনি ব্লগে এসেছেন ৮ মিনিট আগে, এসে আমার আইডি তে এসে এই পেগাসাস এর লিংক দিয়ে কমেন্ট করলেন সবার আগে।

আপনার এই আইডি খোলার উদ্দেশ্য ইন্টারেস্টিং। আর কয়টা কমেন্ট পরেই বুঝে যাব।

যাই হোক- পেগাসাস নিয়ে মাতামাতি কোন ধার্মিক বা ব্লাস্ফেমি চালু আছে এমন দেশ থেকে উঠে নাই। উঠছে সভ্য দেশ থেকেই।


অসভ্য দেশগুলাই এটা করেছে এবং বাক স্বাধীনতা হরন করার কাজে ইউজ করছে।

১২| ১২ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৮:৫৬

নিরীক্ষক৩২৭ বলেছেন: দেশ, জাতি, সমাজে ক্ষতিকর হয় এবং মিথ্যা ও অনাচার কে প্রচারের স্বাধীনতা বাক স্বাধীনতার মধ্যে পড়ে না।

ফিলোসফিকাল প্রশ্ন হয়ে যাচ্ছে হয়তো, আমি যদি অন্যায়ের বিরুদ্ধে ফ্রিডম অফ স্পিচ ব্যবহার করতে পারি তাহলে পক্ষে কেন করতে পারবো না ? আপনার পয়েন্ট অফ ভিউ জানতে চাচ্ছি।

১২ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ৯:০২

সাসুম বলেছেন: আপনি যদি আমার মত জানতে চান-
আপনি যদি মনে করেন আপনি যে অন্যায় এর পক্ষ টানছেন সেটা আপনার জন্য বেটার আমার কিছু বলার নাই।

যেই মুহুর্তে আপনি সেই অন্যায় কে প্রচার করতে চাইবেন, প্রসার করতে চাইবেন এবং আপনার সেই ভিন্ন মত অন্য কারো ক্ষতির কারন বলে বিবেচিত হবে গ্রহনযোগ্য ভাবে সবার কাছে তখন সেটা অপরাধ হয়ে দাঁড়াবে।


ধরেন, আপনি প্যারা মজিদ।।আপনি বিবর্তন বিলিভ করেন না।।আপ্নি বিলিভ করেন মানুষ আকাশ থেকে ধুপ করে পড়েছে।

কোন সমস্যা নাই। বাট সমস্যা তখন ই হবে- যখন এই ভুয়া মতবাদ হাজার লাখো মানুষকে ধোকা দিবে, বেকুব বানাবে এবং জ্ঞান বিজ্ঞান থেকে দূরে সরিয়ে অন্ধকারে ঠেলে দিবে।

সমস্যা তখন ই হবে।

যতক্ষণ আপনি অন্যের ক্ষতি করছেন না, ততক্ষণ আপনার অন্যায় ভুয়া অন্যায্য বিলিভ বা কাজ নিয়ে আমার মাথা ব্যাথা নেই।

১৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২১ রাত ১২:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।
আপনার চিন্তা ভাবনা আমার পছন্দ হয়েছে। আপনি আধুনিক মানুষ। এবং উন্নত চিন্তার মানুষ। সবচেয়ে বড় কথা আপনার মধ্যে কোন কুসংস্কার নেই।

১৩ ই আগস্ট, ২০২১ ভোর ৬:২২

সাসুম বলেছেন: মানুষ আমাকে ইসলামফোব হিসেবে জানে ব্লগে , আধুনিক ও উন্নত চিন্তা মানুষ হিসেবে না। কস্ট টা এইখানে ।

এইজন্য প্রতিষ্ঠিত ধর্ম প্রচারক ও ধর্মের ঝান্ডাবাহী ব্লগার রা আমাকে ডাইরেক্ট গাইলায় না কারন তাতে তাদের সুন্দর ভেক ধরা ধার্মিক চরিত্রের উপর কালি পড়বে।

এই কারনে, গালি দেয়ার জন্য আমাকে গত ১ মাসে নতুন ৬ টা নিক খুলেছে।
এক্টাই কাজ, আমার পোস্টে এসে গাইলানো আর লেদানো।
এমন ও হয়েছে, আইডী খুলে ৫ মিনিটের মধ্যে আমার পোস্টে এসে গাইলানো শুরু করছে।

১৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২১ বিকাল ৪:২৯

নেফারতিতি❣️ বলেছেন: ফ্রান্স, ইটালি, স্পেন এইগুলার সম্পর্কে কিছু বললেন না?

১৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০২১ দুপুর ১২:২০

অপু তানভীর বলেছেন: কি মাসুম, তুই এতো অভিমানী হইলি কেমনে? তাও আবার এক ছাগুর কারণের? একজন মাল্টি খুলে তোর পিছে লাগলো আর তুই চুপ কইরা গেলি !!
ডুইবা মর তুই । :|

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০০

সাসুম বলেছেন: চুপ কইরা যাই নাই, জাস্ট কিছু লিখতাছিনা আর কি। আমার মত কত বালস্য বাল এই ব্লগ সভ্যতার নায়ক দের প্রবল প্রস্রাবের লগে ভাইসা গেছে তাহার ইয়ত্তা নাই।

অভিমানী না ঠিক- আমি কাইন্ড অফ ক্লান্ত।

১৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৭:০৩

গরল বলেছেন: বাকস্বাধিনতার সবচেয়ে বড় শত্রু হল ধর্ম, আইন, শাসন, প্রলোভন বা ভয়ভিতী দেখিয়ে যাদের মুখ বন্ধ করা যায় না, ধর্মের কথা বলে অনায়াসেই তাদের মুখ বন্ধ করা যায়। আর যেহেতু ধর্মের চর্চা মুসলিম দেশগুলোতে বেশি, তাই এইসব দেশে বাকস্বাধিনতার হরণ সবচেয়ে বেশি। আপনের কথা ব্লগে অনেকেই বুঝবে না, অরণ্যে রোদন হবে।

১৯ শে জানুয়ারি, ২০২২ সকাল ৮:০৫

সাসুম বলেছেন: সবচেয়ে বড় বাধা হল- অশিক্ষিত রাষ্ট্র। সভ্য ও শিক্ষিত রাস্ট্রের দিকে তাকালেই দেখা যাবে এর ক্লিয়ার উদাহরণ। ব্লাস্ফেমির মত কালা কানুন ও অসভ্য আইন করে ধর্ম, রাষ্ট্র, সরকার ও স্টাব্লিশ্মেন্ট এর বিরোধিতা রুখে দিতে পারলেই কিন্তু সবার মুখ চেপে ধরে রাখা যায়। এবং আপনার কথাও সত্য, মুসলিম প্রধান দেশ গুলো এই ধর্মের ভীতি, রাস্ট্রের ক্ষমতা, ডিক্টেটর এর মুখ চেপে ধরা এবং রাষ্ট্রীয় বাহিনী দিয়ে মানুষের বাক স্বাধীনতার টূটি চিপে ধরে।

বাট একটা রাষ্ট্র যদি ধর্মের গোড়ামি এবং সঠিক শাসক পায় তাহলে সে দেশ ও যে গোবর থেকেও পদ্মফুল হতে পারে তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ আফ্রিকার দেশ রুয়ান্ডা।

আমার কথা ব্লগে বুঝবেনা বলেই তো রাতদিন ধর্মান্ধ শুয়োর দের গালি খাচ্ছি। বুঝলে তো খাইতাম না। আর কাউকে বুঝানোর জন্য তো লিখালিখি করিনা। লিখি তো নিজের জন্য।

আপনাকে ধন্যবাদ

১৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:২৫

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:



*** অফ টপিক,

একবার আপনি আমার এক ব্লগ পোস্টে টেক্সটাইল ক্যারিয়ার নিয়ে দিকনির্দেশনা মূলক মন্তব্য করেছিলেন। এ ব্যাপার নিয়ে আলোচনার জন্য ব্লগ ব্যাতীত আপনার সাথে যোগাযোগের অন্য মাধ্যম আছে।?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.