নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাজনৈতিক অঙ্গনে দুই পীরের আবির্ভাবেই ধর্ম পাগল মুসলমানেরা দেশে বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা, অস্থিরতার সৃষ্টি করছে।

১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৪

সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনের ফলাফলের পর দুই পীরের কেরামতি ঝড়ে বক মরার মতই প্রকাশ পাচ্ছে। মাওলানা আল্লামা শফি বলছেন, তার দলের সমর্থন ছাড়া বাংলাদেশের কোন দলের ক্ষমতায় যাওয়া বা ক্ষমতায় থাকা সম্ভব নয়। ড. ইউনূসও দাবি করছেন গ্রামীণ ব্যাংকের লাখ লাখ নারী ভোটার এখনও তার অনুগত। বাংলার ভাগ্য এই নারী ভোটারদের দ্বারা অর্থাৎ তার দ্বারাই নির্ধারিত হবে। এই দাবি বাংলাদেশের রাজনীতিতে বেশ মজার প্রতিক্রিয়াও সৃষ্টি করেছে। রাতারাতি বাংলাদেশে এই দুজন রাজনৈতিক পীরের আবির্ভাব ঘটে। আগেই বলেছি এরা হলেন একজন হেফাজতি মাওলানা শফী, আরেকজন নোবেল জয়ী ড. ইউনূস। এই দুই পীরের কাছে এখন বাংলাদেশের হতাশ রাজনৈতিক দল ও নেতাদের ধরনা দেয়া শুরু হয়ে গেছে। ড. ইউনূস একজন সফল ব্যবসায়ী, গ্লোবাল ক্যাপিটালিজমের সমর্থন এই ফতুয়াধারী গরিবের বন্ধু। সুতরাং তার কাছেই ধরনা দেয়া রাজনৈতিক নেতাদের সংখ্যা বেশি। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়াতো শুরু থেকেই গ্রামীণ ব্যাংকের অর্থনৈতিক ইস্যুটিকে রাজনৈতিক ইস্যুতে পরিণত করে সংসদে, সংসদের বাইরে ড. ইউনূসকে জোরালো সমর্থন দিয়ে চলেছেন। এখন ড. ইউনূস রাজনীতি করবেন না বলে ঘোষণা দিয়েও রাজনৈতিক পীর হিসেবে আবির্ভূত হওয়ায় বিএনপির সামনের সারির নেতারা শুধু নয় বিকল্প ধারার ড. বদরুদ্দোজা চৌধুরী, জাসদের রব আরও অনেকে তার কাছে গিয়ে ধরনা দিচ্ছেন। এরশাদ সাহেব বা তার দলের কেউ গেছেন বলে এখন পর্যন্ত আমার জানা নেই তবে গেলে বিস্মিত হওয়ার কিছু নেই।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.