![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
একাত্তরের ঘাতককুল শিরোমনি গোলাম আযমের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলার রায়ের বিরুদ্ধে দেশব্যাপী ডাকা হরতালে সোমবার ব্যাপক বোমাবাজি, হামলা-ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ করেছে জামায়াত-শিবির। হরতালে যানবাহন চলাচল করায় জনজীবন স্বাভাবিক থাকলেও জামায়াত-শিবিরের তাণ্ডবের শিকার হয়েছে সাধারণ মানুষ, পুলিশ, আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ছাড়াও অসংখ্য বাস। পুলিশের অস্ত্র লুট করা ছাড়াও বিভিন্ন স্থানে আইন শৃঙ্খলাবাহিনীর ওপর হামলা চালিয়েছে তারা। সহিংসতায় জামায়াত শিবিরের তিন ক্যাডারসহ মারা গেছে চারজন। শিবিরের হামলায় আহত হয়েছে দেড় শতাধিক। সাতক্ষীরায় তারা এক আওয়ামী লীগ নেতাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। তবে কুষ্টিয়ায় হরতালে গাছ কেটে সড়ক অবরোধের অপচেষ্টা করলে গণপিটুনি দিয়ে দুই শিবির কর্মীকে নিহত করেছে বিক্ষুদ্ধ জনতা। চাঁপাইনবাবগঞ্জে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে জড়াতে গিয়ে নিহত হয়েছে আরেক জামায়াতকর্মী। জামায়াতের হরতালে সোমবার নগরবাসীর কোন সাড়াই মেলেনি। স্বাভাবিক কর্মদিবসের মতোই নগরীর ব্যস্ত এলাকাগুলোয় দেখা গেছে যানজটও। আগের হরতালগুলোয় নগরীর রাস্তায় বাস ও রিকশা ছাড়া অন্য যানবাহন চলতে দেখা যায়নি। কিন্তু সোমবারের হরতালে দেখা গেছে ভিন্ন চিত্র। তবে এথেকে বোঝা যায় রমজানের এই পবিত্র দিনে জনগণ জামায়াত শিবিরের ডাকা এই হরতাল প্রত্যাখ্যান করেছে।
©somewhere in net ltd.