নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পর্যটন খাতে সরকারের নতুন সংযোজন। দেশের দ্বিতীয় বৃহতম মহামায়া লেক এখন পর্যটকের জন্য প্রস্তুত।

২৫ শে জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭

পর্যটন খাতে সরকারের নতুন সংযোজন। দেশের দ্বিতীয় বৃহতম মহামায়া লেক এখন পর্যটকের জন্য প্রস্তুত।



শিগগিরই পর্যটন খাতে রূপান্তরিত হচ্ছে মহামায়া। প্রায় ১১ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই মহামায়া লেকটি অবশেষে প্রাইভেট সেক্টরে ইজারা দেয় বন বিভাগ। চট্রগ্রাম বিভাগীয় বন কর্মকর্তার দফতরে আয়োজিত উন্মুক্ত টেন্ডারের মাধ্যমে এই লেকে পর্যটন ও বিনোদন কেন্দ্র স্থাপনের জন্য ৫০ লাখ টাকায় ৩ বছরের জন্য ইজারা পায় মেসার্স আহসান ট্রেডিং। শিগগিরই সেখনে বিনোদন কেন্দ্রে রূপান্তরের কাজ শুরু করবে। আপাতত পার্কিং, টয়লেট, ফুড কোট, ছাউনি, পিকনিক কর্নার দিয়ে অবকাঠামো সুবিধা দিয়ে শুরু করা হবে। পর্যায়ক্রমে কটেজ সহ নানা উদ্বেগ নেওয়া হবে। মহামায়া লেক পর্যটন সুবিধার আওতায় আসা বিষয়ে সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোসারফ হোসেন এম পি এর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন পর্যায়ক্রমে এই মহামায়াকে বিশ্বের আধুনিক পর্যটন কেন্দ্রে রূপান্তর করা হবে। বর্তমানে প্রাথমিক উন্নয়ন প্রক্রিয়া কার্যক্রম শুরু হয়েছে মাত্র। পর্যায়ক্রমে ক্যাবল কার, আধুনিক মানের কটেজ বাংলো ও লেকের জলাশয়ে আধুনিক মিউজিয়াম স্থাপন করা হবে। উল্লেখ্য এই মহামায়া সেচ প্রকল্পটির সর্বশেষ বরাদ্দ ১১ কোটি ৯৪ লাখ টাকা ব্যয়ে স্পিলওয়ে, ইনটেক স্ট্রাকচার, মাটির ড্যাম ও খাল খনন কাজ সমাপ্ত করা হয়েছে। এখানে ১১ বর্গ কিলোমিটার জুড়ে বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম লেক সৃষ্টি হয়েছে। লেকের বিভিন্ন অংশে প্রাকৃতিক ঝরনা, নানা জাতের বৈচিত্র্যময় বাগানসহ অরন্যে ঘেরা অনন্য সুন্দর জোনে রুপান্তর হয়েছে যা পর্যটন শিল্প বিকাশে বর্তমান সরকারের সাফল্য।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.