![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
ওয়াইফাই, ভাসমান রেস্তোরাঁ, ওয়াটার ট্যাক্সি, লেজার শো অ্যামফি থিয়েটার, নিরাপদ পরিচ্ছন্ন পরিবেশ সর্বোপরি আরো আধুনিক হচ্ছে হাতিরঝিল। আসছে পুরো প্রকল্প এলাকায় বিনামূল্যে তারবিহীন ইন্টারনেট সেবা ওয়াইফাই। এর সঙ্গে যোগ হচ্ছে ঝিলের পানিতে ভাসমান রেস্তোরাঁ এবং ওয়াটার ট্যাক্সিতে ভ্রমণের সুযোগ। সর্বসাধারণের নিরাপত্তার স্বার্থে হাতিরঝিলে শীগ্রই নির্মিত হচ্ছে একটি থানাও। প্রকল্প এলাকার নিরাপত্তা বাড়াতে হাতিরঝিলের চারপাশে দেয়া হবে আট ফুট উঁচু প্রাচীর। আগামী মাস থেকেই এই প্রাচীর নির্মাণের কাজ শুরু হবার কথা রয়েছে। দুর্ঘটনা রোধে প্রকল্প এলাকায় বসানো হবে একাধিক গতিরোধক। অধিক নিরাপত্তার স্বার্থে প্রাচীর ঘেরা হবে পুরো প্রকল্প এলাকা। হাতিরঝিল প্রকল্প শুধু রাজউকের প্রকল্প নয়, এটি দেশেরও গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রকল্প। প্রকল্পটির নান্দনিকতা দেশের বাইরেও ছড়িয়ে পড়েছে। তাই এর সুফল অব্যাহত রাখতে সবাইকে আন্তরিকতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করতে হবে। হাতিরঝিলকে হকারমুক্ত করে অস্থায়ী ভিত্তিতে ভালোমানের খাবারের রেস্তোরাঁ বানানোর অনুমতি দেয়া হচ্ছে এবং থাকছে অ্যামফি থিয়েটার। যার মাধ্যমে লেজার শো উপভোগ করতে পারবেন দর্শনার্থীরা। সবকিছুই হবে হাতিরঝিল-বেগুনবাড়ী উন্নয়ন প্রকল্পের কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর আওতায়। এ কাজে সহায়তা করবে সিটি কর্পোরেশন ও ঢাকা ওয়াসা। গত বছর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা উদ্বোধনের সময় হাতিরঝিলের সৌন্দর্য রাজধানীর মানুষকে বিমোহিত করেছিল। রাজধানীবাসীর বিনোদন ব্যবস্থা বাড়ানোর পাশাপাশি কিছু আয় করে হাতিরঝিলকে আরও সুন্দর করতে চায় সরকার। যান্ত্রিক যুগে নগরবাসীর শত ব্যস্ততার মাঝেও কিছুটা বিনোদন উপভোগ করার মত সরকারের এ পদক্ষেপ অবশ্যই প্রশংসার দাবী রাখে।
©somewhere in net ltd.