![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
আন্দোলন ও জাতীয় কাউন্সিল দুটোতেই চরম অনীহা বিএনপির বেশির ভাগ কেন্দ্রীয় নেতার। তাদের দৃষ্টি শুধু বড় বড় পদের দিকে। কারণ কাউন্সিল কিংবা নির্বাহী কমিটির সভা যা-ই হোক না কেন, চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে সামনেই তুলাধোনার আশঙ্কা করছেন এসব নেতা কর্মীরা। ৫ জানুয়ারীর বর্জনকৃত জাতীয় নির্বাচনের তিন মাস পার হয়ে গেলেও পদ-পদবি হারানোর ভয়ে দলীয় কোন্দলে কেন্দ্রীয়ভাবে এখনো কোনো আন্দোলনের কর্মসূচি না দেওয়ায় নিরাশ হয়ে পড়ছেন তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। হতাশা তাদের পিছু ছাড়ছে না কিছুতেই। এমনকি জাতীয় নির্বাহী কমিটির বৈঠক ডাকার বিরুদ্ধেও তাদের অবস্থান। এদিকে জিয়া পরিবারের বিভিন্ন স্তরের আত্মীয় স্বজনদের মাধ্যমে চেয়ারপারসনকে বুঝিয়ে শুনিয়ে তারেক জিয়াকে সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান পদটি এখনো আঁকড়ে ধরে রেখেছেন। যা দলীয় কোন্দলের অন্যতম একটি কারণ। অন্যদিকে জাতীয় কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হলে গুলশান কার্যালয়ের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী ছিটকে পড়তে পারেন আর তাই কাউন্সিল যাতে না হয় সে জন্য সবরকমের চেষ্টা-তদবিরই করে যাচ্ছে এ সিন্ডিকেট। এ লক্ষ্যে তারা সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করে চলেছেন বলে দলের ভেতরে কানাঘুষা চলছে। তবে একটি বিষয় পরিষ্কার যে চেয়ারপারসন ধীরে ধীরে দলীয় কার্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্যও নেতা কর্মীদের গণবিচ্ছিন্ন করে ফেলছেন। চেয়ারপারসনের অফিস এখন প্রায় জনশূন্য। হাতে গোনা কতিপয় কিছু নেতা-কর্মী ছাড়া বাকি অন্য সবারই চেয়ারপারসনের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে নারাজ।
©somewhere in net ltd.