![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী দেশের স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক। স্বাধীনতা যুদ্ধ থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত দেশ রক্ষা ও উন্নয়নের কাজে এই বাহিনীর অবদান অপরিসীম। দেশ মাতৃকার সেবায় নিয়োজিত সেনাবাহিনীর প্রতিটি সদস্য মাতৃভূমির জন্য প্রাণ দিতে সদা প্রস্তুত এবং এর উদাহরণ বিরল নয়। কতিপয় স্বার্থান্বেষী ব্যক্তি এবং গোষ্ঠী ব্যতীত দেশের প্রতিটি মানুষ আমাদের সেনাবাহিনীকে ভালবাসে এবং তাদেরকে নিয়ে গর্ব করে। কিন্তু স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি বিএনপি এবং জামাত বরাবরই বাংলাদেশের স্বাধীনতা এবং স্বাধীনতার প্রতীক সেনাবাহিনীর বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছে। তারা তাদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করার জন্য দেশের বিরুদ্ধে সর্বদা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। ছলে বলে কৌশলে তারা বিভিন্ন ইস্যুত সেনাবাহিনীর নামে কুৎসা রটনা করে জনমনে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে সেনাবাহিনীর আকাশচুম্বী জনপ্রিয়তা বিনষ্টের চেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। কিন্তু জামাত-বিএনপির এহেন ষড়যন্ত্র কোনদিনই সফল হয়নি আজও হবেনা। একাত্তরের দালাল জামাত স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানের দালালী করে তৎকালীন সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যসহ বহু মুক্তিযোদ্ধা ও নিরীহ জনগনকে হত্যা করেছে। রক্তচূষা ঘাতকদের মানুষ হত্যার বলিখেলা আজও শেষ হয়নি। এরপর পঁচাত্তর থেকে একাশি পর্যন্ত সশস্ত্র বাহিনীর মেধাবী অফিসারদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে আকারণে মৃত্যুদন্ড দিয়েছেন বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমান। তারই ধারাবাহিকতা রক্ষায় বিএনপি পুনরায় ষড়যন্ত্র করে জাতির সাতান্নজন সূর্যসন্তানকে পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের নামে হত্যা করে জাতির কপালে কলংকের কালিমা লেপন করেছে। বিএনপি জামাতের এহেন ষড়যন্ত্র আজও অব্যাহত রয়েছে। তাই বিভিন্ন ইস্যুতে তারা সেনাবাহিনীকে হেয় প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে। কিন্ত তাদের এহেন জঘন্য ষড়যন্ত্র জাতি ঘৃনাভরে প্রত্যাখ্যান করে। আর সে কারণেই বিএনপি-জামাতের আজ এই চরম দুর্দশা। তাছাড়া বাঘের লেজ দিয়ে কান চুলকানোর পরিনাম সম্পর্কে তারা এখনও ওয়াকিবহাল নয় বলে ধারণা করা যায়। সময় থাকতে ভাল হয়ে যাওয়াই তাদের জন্য উত্তম হবে।
©somewhere in net ltd.