![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
নারায়ানগঞ্জের আলোচিত ৭ খুনের মামলার প্রধান আসামি নুর হোসেন ছিলেন ঠাণ্ডা মস্তিষ্কের খুনি ও বিএনপির গুপ্তচর। নীলা সিদ্ধিরগঞ্জ এলাকার সংরক্ষিত আসনের মহিলা কাউন্সিলর হলেও মুলত ছিলেন নূর হোসনের রক্ষিতা। নূর হোসেনের সাথে অবৈধ সম্পর্কের জন্য নীলা তার স্বামীকে পর্যন্ত ডিভোর্স দেন। এমনকি ভারতে কয়েক দফায় নূর হোসেনের সাথে বেড়াতে যায়। ২৭ এপ্রিল নজরুলসহ অন্যরা অপহরণের সময় সে ভারতে অবস্থান করছিল। এসময় নূর হোসেন নীলাকে বলেছিল, তুমি ভারতেই থাকো আমি আসছি। এমনকি কলকাতায় নূর হোসেন যে বাড়ি কিনেছে সে বাড়িতে নীলা মাসের পর মাস অবস্থান করেছে। এছাড়া ৩৫ লক্ষ টাকা দিয়ে গাড়ী কিনে নীলাকে উপহার হিসাবে দেন। নীলা নিজে স্বীকার করেছেন নূর হোসেনের সাথে তার নিয়মিত ফোনে কথোপকথন হত। হোটেল শেরাটনসহ বিভিন্ন নামীদামী হোটেলে স্বামী–স্ত্রী পরিচয়ে রাত্রিযাপন একই সঙ্গে বিভিন্ন দেশ ভ্রমণ করাই ছিল তাদের অন্তরঙ্গতার মুখ্য উদ্দেশ্য। নুর হোসেনের উত্থান হয় বিরোধীদলীয় নেতা খালেদা জিয়ার জ্যৈষ্ঠ পুত্র তারেক জিয়ার হাত ধরেই। নীলার সাথে তারেক জিয়ারও একসময় ভাল সখ্যতা ছিল। এতে স্পষ্টতই প্রতীয়মান হয় যে তারেক জিয়া, নুর হোসেন এবং কাউন্সিলর নীলা একই চরিত্রের অধিকারী এবং তারা একই সূত্রে গাঁথা।
©somewhere in net ltd.