![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
সরকার মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের নীতি গ্রহণ করেছে। এ জন্য মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, পুলিশ, র্যা ব, বিজিবি এবং কোস্টগার্ড নিরলসভাবে কাজ করছে। বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত ও ভয়ংকর মাদক ইয়াবা পাচার রোধকল্পে ইতিমধ্যে টেকনাফ উপজেলায় একটি নতুন অস্থায়ী সার্কেল অফিস স্থাপন করা হয়েছে। বিভিন্ন আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সমন্বয়ে ইয়াবা পাচার বিরোধী অভিযান জোরদার করা হয়েছে। কক্সবাজার সহ সীমান্ত এলাকাগুলোতে ইয়াবা ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য পাচার রোধে বিজিবির সার্বক্ষণিক টহল কার্যক্রম পরিচালনা, তল্লাশি এবং নজরদারি বৃদ্ধির ফলে সীমান্ত এলাকায় বিপুল পরিমাণ ইয়াবা এবং ফেন্সিডিলসহ অন্যান্য মাদকদ্রব্য আটক করা হচ্ছে। ফলে মাদকদ্রব্যের অনুপ্রবেশ হ্রাস পেয়েছে। মাদকদ্রব্য অপব্যবহার ও চোরাচালান রোধকল্পে সীমান্তের সন্দেহজনক বিভিন্ন স্থানে টাস্কফোর্স অপারেশন পরিচালনা অব্যাহত রয়েছে। বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড বাংলাদেশের ৭১০ কিলোমিটার দীর্ঘ উপকূলীয় অঞ্চলসহ উপকূল হতে সমুদ্রের দিকে ২০০ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত অর্থনৈতিক এলাকা এবং সুন্দরবন এলাকাসহ অভ্যন্তরীণ জলসীমায় নিরাপত্তা প্রদান করে যাচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ কোস্ট গার্ড কক্সবাজার, টেকনাফ, সেন্টমার্টিন্স ও আউটপোস্ট শাহপরীতে ইয়াবা পাচার রোধে নিয়মিত অভিযানের পাশাপাশি বিশেষ অভিযানও পরিচালনা করছে। তল্লাশি কার্যক্রম আরও কার্যকর করার লক্ষ্যে কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ চেকপয়েন্টে বিজিবি সদস্য ছাড়াও প্রশিক্ষিত কুকুর দ্বারা ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক বিরোধী তল্লাশি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। সরকারের এ ধরনের কঠোর নজরদারির ফলে দেশ মাদকের করাল গ্রাস হতে অনেকটা রেহাই পাবে।
©somewhere in net ltd.