![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
২০১৩ সালে সংলাপ, আলোচনা, নির্বাচন বয়কট করে বিএনপি-জামায়ত দেশব্যাপি পেট্রলবোমার তান্ডব চালিয়ে মানুষকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করেছিল। তারাই আবার এখন সংলাপের কথা বলছে, আলোচনার কথা বলছে। মাত্র ১ বছর আগে তারা যদি এই আলোচনা, সংলাপের প্রস্তাবে রাজী হতো, তাহলে সারাদেশে মানুষকে পেট্রলবোমায় পুড়ে নিহত হতে হতো না। বিএনপি সংলাপ, আলোচনা, নির্বাচন বয়কট করে অবৈধ পথে ক্ষমতা দখল করতে চেয়েছিল, কিন্তু তাদের সেই ষড়যন্ত্র, চক্রান্ত সফল হয়নি। তাই বিএনপিকে ছাড়াই দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। যারা ২০১৩ সালে পেট্রলবোমায় মানুষ পুড়িয়ে মেরেছে, সরকার এখন সেই সন্ত্রাসীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসছে। আর তাতেই যতো মিথ্যাচার-অপরাজনৈতিক প্রোপাগন্ডা ছড়াতে শুরু করেছে বিএনপি। পেট্রলবোমা বিএনপি-জামায়াতের নতুন আবিস্কার। কিন্তু তাদের বোমাবাজির ইতিহাস পুরনো। দেশকে স্বাধীনতাবিরোধী জঙ্গীবাদীদের কব্জায় রাখতে বিএনপি-জামায়াত জোট আমলে অসংখ্য বোমাবাজির ঘটনা ঘটেছে। এমনকি শুধুমাত্র ২০০১ সালে ৮টি বড় ধরণের বোমাহামলার ঘটনা ঘটে, এসব বোমাহামলায় মারা গেছেন ৬৩ জন, আহত হয়েছেন ৫২২ জন। বোমাবাজ, পেট্রলবাজ, জঙ্গীবাদী, স্বাধীনতাবিরোধী অপরাধীদের সাথে কোন সমঝোতা নয়, তাদের আইনের আওতায় নিয়ে এসে বিচারের মুখোমুখি করতে হবে, বর্তমান সরকারের কছে দেশবাসী এটাই আশা করে।
©somewhere in net ltd.