![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
গরীব, দুঃস্থ ও খেটে খাওয়া অবহেলিত মানুষদের জন্য সরকারীভাবে হেলথ কার্ড দেয়া হবে। যার মেয়াদ থাকবে ১০ বছর। স্বাস্থ্যসেবা মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছাতে দেশে 'জাতীয় স্বাস্থ্য তথ্যভান্ডার' করা হবে। এখানে মানুষের প্রাথমিক তথ্যগুলো থাকবে। জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্যভান্ডারের সহায়তায় স্বাস্থ্য তথ্যভান্ডার করা হবে। নাগরিকদের এসব তথ্য যাতে কেউ অপব্যবহার না করতে পারে সেজন্য সরকারের তথ্য-প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় একটি সাইবার নিরাপত্তা পরিকল্পনা করছে। কেউ তার কার্ড হারিয়ে ফেললেও তা খুঁজে বের করতে সহযোগিতা করা হবে। স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে কীভাবে প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো যায়, সে বিষয়ে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও বর্তমান সরকার কাজ করে যাচ্ছে। ইতিমধ্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় বিভিন্ন যন্ত্রপাতি ব্যবহারে অভাবনীয় সাফল্য দেখিয়েছে। বাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতেই সবচেয়ে বেশি যোগাযোগ প্রযুক্তির ব্যবহার হচ্ছে। দেশের প্রত্যেক নাগরিকের একটি জাতীয় পরিচয় পত্র রয়েছে। এ পরিচয় পত্রের মধ্যে থাকা সমস্যাগুলো খুঁজে বের করা হবে। সেটাও প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। এসব তথ্যের ওপর ভিত্তি করে ১০ বছর মেয়াদী জাতীয় স্বাস্থ্যকার্ড করা হবে। দেশে মায়েরা গর্ভকালীন নানা জটিলতায় ভোগেন। আর বেশির ভাগ অভিজ্ঞ ডাক্তার অবস্থান করেন ঢাকায়। গ্রামাঞ্চলে ঐ প্রসূতি মায়েদের চিকিত্সার জন্য এসএমএস সার্ভিস চালু করা হবে। বর্তমান সরকারের লক্ষ্যে ২০২১ সালের মধ্যে সব সরকারি অফিস ডিজিটালাইজ করা। তখন সব ধরনের সরকারি সেবা প্রদান করা হবে অনলাইনে। দেশের প্রতিটি গ্রামে একটি করে সাইবার ক্যাফে নির্মাণ করা হবে। এটা বর্তমান সরকারের স্বপ্ন। সেখান থেকে মানুষ যেন অনলাইনের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবাসহ সব ধরনের সরকারি সেবা পেতে পারে, সে লক্ষ্য নিয়েই কাজ করছে সরকার। এগিয়েও যাচ্ছে সোনার বাংলা।
©somewhere in net ltd.