![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বিএনপি-জামায়াতের সময়ই জেএমবির উত্থান। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর জঙ্গীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক জঙ্গী সন্ত্রাসী সংগঠন আলকায়েদা প্রধান জাওয়াহিরির বাংলাদেশ সম্পর্কে দেয়া বিবৃতিতে বাংলাদেশের জঙ্গীরা নতুন করে উৎসাহিত হয়ে উঠেছে। ত্রিশালে ফিল্মি স্টাইলে আক্রমণ চালিয়ে একজন পুলিশ সদস্যকে নির্মমভাবে হত্যা করে তিন শীর্ষ জঙ্গীকে ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। অথচ এদের সমর্থন জানিয়েই বিএনপির ফখরুল ইসলাম আলমগীর বক্তব্যে দিচ্ছেন, মিথ্যাচার করছেন। বিএনপি-জামায়াত-শিবির-জেএমবি-আলকায়েদা একই সূত্রে গাঁথা। বাংলাদেশকে অকার্যকর তালেবান রাষ্ট্র বানানোই এদের উদ্দেশ্যে। এগুলো সব জঙ্গী সংগঠন। এরা কোন রাজনৈতিক সংগঠন হতে পারে না। এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে। আরও কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে বাংলাদেশের মাটিতে কোন জঙ্গী-সন্ত্রাসীদের ঠাঁই না হয়। আলকায়েদা বাহিনীর প্রধান জাওয়াহিরি বিএনপি-জামায়াতের আমলে তিনবার বাংলাদেশে এসেছিলেন। আলকায়েদা প্রধান এবং খালেদা জিয়ার বিবৃতিও প্রায় অভিন্ন। বিএনপির শক্তি হচ্ছে, জামায়াত-শিবির। সেই শিবির বিশ্বের তৃতীয় শীর্ষ জঙ্গী-সন্ত্রাসী সংগঠন হিসেবে তালিকায় উঠে এসেছে। তাদেরকে নিয়ে খালেদা জিয়া বাংলাদেশকে তালেবান-আলকায়েদার রাষ্ট্র বানাতে চান। সন্ত্রাসী-জঙ্গীরা ঘাপটি মেরে বসে আছে, যে কোন মুহূর্তে হামলা চালাতে পারে। এদের রাজনৈতিকভাবে মোকাবেলা করে দেশের মানুষকে আতঙ্কমুক্ত করতে হবে।
©somewhere in net ltd.