![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বাংলাদেশের জালানি খাতে প্রসার ঘটাতে বাংলাদেশ ও বিশ্বব্যাংকের মধ্যে একটি ঋন সহায়তা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষে অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের অতিরিক্ত সচিব আরাস্তু খান এবং বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিসের ভারপ্রাপ্ত কন্ট্রিডিকেক্টর ক্রিস্টিন কিমস স্বাক্ষর করেন। রুর্যাল ইলেক্ট্রিফিকেশন অ্যান্ড রিনিউয়েবল এনার্জি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্পের আওতায় এ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এই প্রকল্পের আওতায় অতিরিক্ত ৪ লাখ ৮০ হাজার সোলার সিস্টেম স্থাপন করা সম্ভব। যা বিদ্যুৎ গ্রিডের মাধ্যমে ২০২১ সালের মধ্যে সবার মধ্যে বিদ্যুৎ সরবারহ করা সম্ভব হবে। এছাড়া যেসব প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুৎ সরবারহ করা কঠিন ও ব্যয়বহুল সেসব অঞ্চলে সৌর বিদ্যুতের ব্যাপক প্রসার ঘটছে। ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে নবায়ণযোগ্য বিদ্যুৎ সরবরাহের কৌশলগত পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। নতুন বিদ্যুৎ উৎপাদনের ক্ষেত্রে বিকল্প জ্বালানি উৎস হতে এ পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে সরকার। ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (ইডকল) ইতোমধ্যে ৩ দশমিক ১ মিলিয়ন সোলার হোম সিস্টেম স্থাপন করেছে। পাশাপাশি ইডকল প্রতিমাসে ৭০ হাজার সোলার সিস্টেম স্থাপন করেছে। যা বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুততম বিকাশমান সৌর বিদ্যুৎ কার্যক্রম হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে। সৌর বিদ্যুৎ প্রকল্পের সাফল্যের ধারাবাহিকতা প্রসারের লক্ষ্যেই প্রকল্পে অতিরিক্ত ঋণ দিচ্ছে বিশ্বব্যাংক।
©somewhere in net ltd.