নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বর্তমান সরকারের একনিষ্ঠ প্রচেস্তায় নদী ভাঙ্গনরোধ বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এডিবির কাছ থেকে সহায়তা প্রদানের আশ্বাস

০২ রা জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৪

নদীর তীর রক্ষায় দাতাদের কাছ থেকে বড় অংকের সহায়তা পাচ্ছে বাংলাদেশ। এ খাতে ২৫ কোটি ৫০ লাখ ডলার অর্থায়নে দাতাদের নেতৃত্ব দিচ্ছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি)। বাংলাদেশী মুদ্রায় এর পরিমাণ প্রায় ২ হাজার কোটি টাকা। এডিবির অথায়নে বাংলাদেশের যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষা করা হবে। প্রতিবছর বাংলাদেশের ৬ হাজার হেক্টর জমি ভাঙনে হারিয়ে যায়। লাখখানেক দরিদ্র মানুষ হারায় কৃষিজমি। এ অবস্থায় প্রস্তাবিত ঋণে ফ্ল্যাড অ্যান্ড রিভার ব্যাংক ইরোশন রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে আর্থিক হিসাবে প্রতিবছর প্রায় ২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি কম হবে। মোট তিন দফায় এ অর্থ দেবে এডিবি। প্রথম কিস্তির টাকায় সম্প্রতি ফ্ল্যাড অ্যান্ড রিভার ব্যাংক ইরোশন রিস্ক ম্যানেজমেন্ট ইনভেস্টমেন্ট প্রকল্পের প্রথম পর্যায়ের অনুমোদন দিয়েছে একনেক। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে নদীর তীর ভাঙনের ঝুঁকি সহনীয় পর্যায়ে নিয়ে আসা সম্ভব হবে। পাশাপাশি অধিক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা চিহ্নিত করা, নদীর তীরবর্তী জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নের লক্ষ্য সামনে রেখে প্রকল্পটি প্রণয়ন করা হয়েছে। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে সরকারের তহবিল থেকে ১৮৬ কোটি ১৬ লাখ টাকা ব্যয় করা হবে। এর বাইরে এডিবি ঋণ হিসেবে ৫২০ কোটি টাকা এবং নেদারল্যান্ডস সরকার অনুদান হিসেবে ১২২ কোটি ৪০ লাখ টাকা দেবে। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করবে বাংলাদেশ পানি উন্নয়ন বোর্ড (বাপাউবো)। ২০১৮ সালের মধ্যে এর কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেয়া হবে। বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ২৫৪টি আন্তর্জাতিক নদী প্রবেশ করেছে। প্রধান নদী যমুনা, পদ্মা ও মেঘনা সবচেয়ে বেশি ভাঙনের শিকার হচ্ছে। সবচেয়ে বেশি ভাঙনপ্রবণ নদী হল যমুনা। দেশের এসব নদীর ভাঙন রোধে কাজ করছে সরকার।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.