নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতার বড় প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে রাজনৈতিক কর্মসূচীর ছত্রছায়ায় সহিংস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে দেশের অর্থনীতির চাকা স্তব্ধ করে দেয়ার আত্মঘাতী কৌশল

০৯ ই জুলাই, ২০১৪ বিকাল ৩:৫২





রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বাধাগ্রস্ত হলেও দেশে আগের অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকের তুলনায় চলতি বছরের প্রথম প্রান্তিকে বাজেট বাস্তবায়নে ইতিবাচক অগ্রগতি হয়েছে। এই সময়ে রাজস্ব আদায়, আমদানি ও রফতানি ব্যয় কৃষি, শিল্প ও ব্যক্তি খাতে ঋণপ্রবাহ বেড়েছে। অন্যদিকে প্রবাস আয় কমেছে। প্রথম প্রান্তিকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচী (এডিপি) ২৭ শতাংশ বাস্তবায়িত হয়েছে জাতীয় সংসদে উত্থাপিত চলতি অর্থবছরের বাজেটের প্রথম প্রান্তিকের বাস্তবায়ন প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। বাজেট ২০১৩-১৪ প্রথম প্রান্তিক (জুলাই-সেপ্টেম্বর) পর্যন্ত বাস্তবায়ন অগ্রগতি ও আয়-ব্যয়ের গতিধারা এবং সামষ্টিক অর্থনৈতিক বিশ্লেষণ সংক্রান্ত এই প্রতিবেদন উত্থাপন করেন অর্থমন্ত্রী। রাজনৈতিক মতানৈক্য ও সমস্যা জাতীয় সংসদে আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সমাধানের সংস্কৃতি গড়ে তুলে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে শক্তিশালী করার আহ্বান জানান। অভ্যন্তরীণ স্থিতিশীলতার বড় প্রতিবন্ধক হচ্ছে রাজনৈতিক কর্মসূচীর ছত্রছায়ায় সহিংস সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে দেশের অর্থনীতির চাকা স্তব্ধ করে দেয়ার আত্মঘাতী কৌশল। আমাদের এ আত্মবিনাশী কৌশল প্রয়োগ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিবেশে অর্থনৈতিক নীতি কৌশলের ধারাবাহিক বাস্তবায়নেই সম্ভব হবে দারিদ্র্যমুক্ত, বৈষম্যহীন আর অসাম্প্রদায়িক মধ্যম আয়ের বাংলাদেশ বিনির্মাণ। গত সাড়ে চার বছরে নানা অনিশ্চয়তা এবং প্রতিকূলতা সত্ত্বেও দেশে মোটামুটি স্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। এতে আমাদের অর্থনৈতিক কৌশল বিশেষভাবে সাফল্যমণ্ডিত হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ় সিদ্ধান্তে অর্থনৈতিক নীতি কৌশলের সফল বাস্তবায়ন বিগত ২০০৯ থেকে ২০১৩ মেয়াদে গড়ে ৬ দশমিক ২ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি অর্জিত হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় মাথাপিছু জাতীয় আয় ২০০৭-০৮ অর্থবছরে ৬০৮ মার্কিন ডলার থেকে ২০১৪ সালে ১১৮০ মার্কিন ডলারে উন্নিত হয়েছে। উচ্চ প্রবৃদ্ধির ধারাবাহিকতায় ও সুষম বণ্টনের কারণে দারিদ্র্যসীমার নিচে অবস্থানকারী জনসংখ্যার হার ২০০৫ সালে ৪০ শতাংশ থেকে কমে ২০১০ সালে ৩১ দশমিক ৫ শতাংশ হয়েছে। আর ২০১৩ সালে তা ২৬ দশমিক ২ শতাংশে নেমে এসেছে। মাথাপিছু আয় ও দারিদ্র্য হ্রাসের হারে এই ধারা অব্যাহত রাখতে পারলে নির্ধারিত সময়ের আগেই বাংলাদেশকে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করা সম্ভব হবে বলে প্রতিবেদনে আশা প্রকাশ করা হয়েছে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.