![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
গতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে সিভিল প্রশাসনের কর্মকর্তাদের নতুন পদায়ন নীতিমালা করতে যাচ্ছে সরকার। সঠিক ব্যক্তিকে সঠিক পদে পদায়নের লক্ষ্যে এই নীতিমালা করা হচ্ছে। একই সঙ্গে কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণের ওপরও গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। আমলাদের দক্ষতা বাড়াতে নানাবিধ পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে। বিশেষ করে বিভিন্ন কার্যকরী প্রশিক্ষণের ওপর বেশি গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে। তিন লেভেলে ভাল প্রশিক্ষণ দেয়ার বিষয়ে কাজ করছে। প্রশিক্ষণের বিষয়ও গুরুত্বারোপ করা হচ্ছে। কোন কর্মকর্তা ইচ্ছা করলেই যে কোন বিষয়ে প্রশিক্ষণ নিতে পারবে না। কোন বিষয়ে প্রশিক্ষণ বা পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করতে চাইলে, সে প্রশিক্ষণ বা পিএইচডি ডিগ্রী কর্মক্ষেত্রে সহায়ক হবে কী না তা যাচাই করা হবে। কর্মক্ষেত্রে সহায়ক হলে এতে অনুমতি মিলবে। আর সহায়ক না হলে অনুমতি মিলবে না। এ লক্ষ্যে কর্মকর্তাদের চাকরির শুরু থেকে যাবতীয় প্রশিক্ষণ, কর্মদক্ষতা ইত্যাদি বিষয়ে ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। কর্মকর্তাদের কোথায় পদায়ন করা হবে তা নির্ধারণের পর তাদের পদায়নের ফিটলিস্ট তৈরি করা হবে। এ ক্ষেত্রে যুগ্ম-সচিবের (এপিডি) নেতৃত্বে সুপিরিয়র সিলেকশন বোর্ডের আদলে বৈঠক করে এই ফিট লিস্ট তৈরি করা হবে। এতে সিপিটি উয়িংয়ের কর্মকর্তারাও উপস্থিত থাকবেন। এতে যথাসময়ে কর্মকর্তাদের পদায়নের সুপারিশ করা হয়েছে। পদায়নের জন্য তৈরি ফিটলিস্ট কর্মকর্তাদের আগে থেকে জানিয়ে দেয়া হবে। বর্তমান কর্মস্থলের পাশাপাশি পরবর্তী কর্মস্থল কোথায় হবে তাও জানতে পারবেন। এতে ভবিষ্যত পরিকল্পনা ঠিক করে কর্মকর্তারা তাদের সন্তানদের সুবিধামতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পড়তে পারবেন।
©somewhere in net ltd.