নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কৃষি ঋণের সদ্ব্যবহার যাতে নিশ্চিত করা যায় সে ব্যাপারে সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করে এবার কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকা নির্ধারন করেছে বর্তমান সরকার

২১ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ২:৫৯



নতুন অর্থবছরে ব্যাংকগুলোর কৃষি ঋণের লক্ষ্যমাত্রা সাড়ে নয় শ’ কোটি টাকা বাড়ছে। ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করে আজ সোমবার কৃষি ও পল্লী ঋণ ঘোষণা হতে যাচ্ছে। বাজেটের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে নতুন এ লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ২০১৩-১৪ অর্থবছরের জন্য যা ছিল ১৪ হাজার ৫৯৫ কোটি টাকা। অন্যদিকে ২০১৪-১৫ অর্থবছরে ১৫ হাজার ৫৫০ কোটি টাকার নতুন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এতে ব্যাংকগুলোর কৃষি ঋণ বিতরণের লক্ষ্যমাত্রা বাড়ছে প্রায় ৬ দশমিক ৫৪ শতাংশ। গত অর্থবছরের এগারো মাসে (জুলাই-মে) ঘোষিত লক্ষ্যমাত্রার প্রায় ৯৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করেছে ব্যাংকগুলো। ২০১২-১৩ অর্থবছরের একই সময়ে কৃষিতে লক্ষ্যমাত্রার ৯১ দশমিক ৯৭ শতাংশ ঋণ বিতরণ করা হয়েছিল। সে হিসাবে গত অর্থবছরের ১১ মাসে প্রায় ৫ শতাংশ বেশি ঋণ বিতরণ করা হয়েছে। নতুন নীতিমালায় কৃষি ঋণ দেখিয়ে ব্যাংকগুলো যেন অন্য খাতে ঋণ বিতরণ না করতে পারে সেদিকে তদারিক বাড়ানো হচ্ছে। এ ছাড়া আগের নীতিমালা অনুযায়ী কোন কৃষকের ঋণ আবেদন বিবেচনা করা না গেলে ঋণ না পাওয়ার কারণ উল্লেখ করে কৃষককে জানাতে হবে। ঋণের আবেদন সর্বোচ্চ ১০ দিনের মধ্যে নিষ্পত্তি করতে হবে। পাশাপাশি কৃষি ঋণনীতিতে সকল শস্য ঋণের ঋণ সীমা বৃদ্ধি করা হয়েছে। অপেক্ষাকৃত অনগ্রসর এবং উপেক্ষিত এলাকায় বিশেষ করে চর, হাওড় ও উপকূলীয় এলাকায় কৃষি ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দিতে হবে। অঞ্চলভিত্তিক ফসল উৎপাদন, ফসলের ধরন অর্থাৎ যে এলাকায় যে ফসল ভাল উৎপাদন হয় সেগুলোকে গুরুত্ব দিয়ে বাস্তবভিত্তিক পদ্ধতিতে ঋণ বিতরণের ওপর গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন বাণিজ্যিক ব্যাংকসমূহ ও বিশেষায়িত ব্যাংকসমূহের বিতরণ লক্ষ্যমাত্রাও বৃদ্ধি করা হচ্ছে। কৃষি ও পল্লী ঋণ নীতিমালা অনুযায়ী, কৃষি ঋণের শস্য, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ- এ প্রধান ৩টি খাতে অন্যান্য খাতের চেয়ে ঋণ বিতরণে অগ্রাধিকার দিতে হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যাংকসমূহের কার্যকর মনিটরিং ব্যবস্থার পাশাপাশি বাংলাদেশ ব্যাংকের নিবিড় তদারকী ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রকৃত কৃষকরাই যাতে সময় মতো কৃষি ঋণ পান, কৃষি ঋণ পেতে যাতে কোন হয়রানির শিকার হতে না হয় এবং কৃষি ঋণের সদ্ব্যবহার যাতে নিশ্চিত করা যায় সে ব্যাপারে সর্বাধিক গুরুত্বারোপ করবে বর্তমান সরকার।









মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.