![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
আগস্ট মাস এলে কিছু মানুষের মস্তিষ্ক বিকৃতি বেড়ে যায়। বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার তো বেড়েছেই, পরন্তু তার ছেলে তারেকের মধ্যে ও তা বিস্তার লাভ করেছে। খালেদা জিয়া কয়েক বছর যাবত জাতির পিতার শাহাদাত দিবস ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবসে তার ভুয়া জন্মদিন পালনের নামে কেক কাটে, আনন্দ করে। প্রতিটি ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করে (প্রতীকী অর্থে)। তার ছেলে একটি আষাঢ়ে গল্প বানিয়ে বাজারে ছাড়ে আর তা নিয়ে খালেদা-তারেকের মিথ্যাচারের মাইক মির্জা ফখরুল আর রিজভী নামক রাজনীতির প্যারাসাইট প্রতিদিন নয়া পল্টনের অফিসে কিলবিল করে। খালেদা, মির্জা ফখরুল, রিজভী গং এত মিথ্যা বলে যে মিথ্যা বলতে বলতে সত্য বলাই ভুলে গেছে। বস্তুত জিয়া, খালেদা, তারেক পরিবারটি এমন কতগুলো জঘন্য অপরাধ করেছে যা ঢাকার জন্য এখন তাদের মিথ্যা বলতে হচ্ছে, আবোল-তাবোল বকতে হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যথার্থভাবেই এই পরিবারটিকে ‘খুনী পরিবার’ বলেছেন। প্রথমেই জিয়াউর রহমানের কার্যকলাপের দিকে নজর দিলে দেখা যাবে এই মিলিটারি লোকটি জাতির পিতা হত্যার সঙ্গে জড়িত। খুনী ফারুক-রশীদ স্পষ্টভাষায় বলেছেন, ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে জিয়া জানতেন। অর্থাৎ জিয়া তাদের পেছনে ছিলেন। পেছনে থেকে কলকাঠি নেড়েছেন। তাছাড়া বঙ্গবন্ধু হত্যার মূল সুবিধাভোগীও হলেন জিয়া। মোশতাকের মতো খুনী এবং কূটবুদ্ধির শেয়ালটাকেও ল্যাং মেরে ক্ষমতার শীর্ষে বসে যান। খালেদ, সায়েম এরা হলো বলির পাঠা। কালো চশমা পরতেন তাই তিনি সবার গতিবিধি লক্ষ্য করতে পারতেন, তিনি কোন দিকে তাকাচ্ছেন বা কাকে ফলো করছেন তা বোঝার কোন উপায় ছিল না। খালেদা জিয়া প্রধানমন্ত্রী থাকা কালে তারেক হাওয়া ভবনে বসে কত লুটপাট করেছিল এবং কত বস্তা-বস্তা ডলার-পাউন্ড বিদেশে পাচার করেছিল, যাতে সে প্রায় ৭ বছর যাবত লন্ডনের অত্যন্ত ব্যয়বহুল এলাকায় বসবাস করতে পারছে- এটি তো জনগণের জানা দরকার। লন্ডনে কদিন পরপর একটা হোটেলে লোক ডেকে থিওরি ঝাড়ছে। যে কারণে প্রখ্যাত সাংবাদিক কলামিস্ট আবদুল গাফফার চৌধুরী বলেছেন, ‘সন্দেহ নেই বাংলার ইতিহাসে এই নাম (তারেক) মীরজাফরের পুত্র মিরনের সঙ্গে তুলিত হবে এবং সর্বকালের জন্য ধিক্কৃত হবে।’ শেখ হাসিনাও যথার্থই বলেছেন, ‘জিয়া পরিবার খুনী পরিবার’।
©somewhere in net ltd.