![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের পর সংখ্যালঘু হিন্দুদের ওপর হামলা, বাড়িঘর ভাংচুর, লুট ও অগ্নিসংযোগ করেছে জামায়াত ও বিএনপি। শুধু বাড়িঘরই ভাংচুর করা হয়নি, ভাংচুর করা হয়েছে দোকানপাট ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। অনেকে বাড়িঘর ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে অন্যত্র। জামায়াত-শিবির ক্যাডারদের তান্ডবে অসহায় হয়ে পড়েছে হিন্দু পরিবারের লোকজন। দিনাজপুরের পল্লীতে সংখ্যালঘু পরিবারের দুই শতাধিক বাড়ি ও অর্ধশতাধিক দোকানপাট ভাংচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট করেছে বিএনপি ও জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা। চরম আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছে তারা। যশোরের অভয়নগরের মালোপাড়ায় শিবিরের তাণ্ডবে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়েছে শতাধিক সংখ্যালঘু পরিবার। অনেক পরিবার গ্রাম ছেড়ে অন্যত্র আশ্রয় নিয়েছে। ঠাকুরগাঁওয়ে নির্বাচনী সহিংসতার পর হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় হামলা চালিয়েছে জামায়াত-শিবিরের ক্যাডাররা। চোরাগোপ্তা হামলারার ঘটনাও ঘটেছে ঐ এলাকায়। অনেক দোকানপাট লুটপাট করা হয়েছে। আতঙ্কে অনেকে ধর্মশালা ও ভোটকেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছে। সুনামগঞ্জে পরাজিত দুই প্রার্থীর দ্বন্দ্বে কয়েকটি হিন্দু পরিবারের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে জামালগঞ্জ ইউনিয়ন পরিষদের সদস্য রবীন্দ্র কুমার দাসসহ চারজন আহত হয়েছেন। ডাকাতরা ডাকাতি করে মানুষের জীবন অতীষ্ঠ করে তুলেছে বলে তাদের বিচার ছাড়া তাদের সাথেই সমঝোতা করতে হবে, এটা কোন নীতির মধ্যে পড়ে না, নৈতিকতার মধ্যেও না, বরং এটা নৈরাজ্যকে প্রশ্রয় দেয়া হয়। বিএনপি-জামায়াতের বিচার ছাড়া সমঝোতার কোন সুযোগ নেই, অন্য দিকে প্রাচ্যে দানবীয় রাষ্ট্র ইসরাইল গাজার নিরীহ শিশু নারী বিধবাদের নির্বিচারে হত্যা করছে। বাড়ী ঘর থেকে উৎখাত করছে, হাসপাতাল মসজিদ কোন খানেই গাজার অধিবাসিরা নিরাপদ নয়। বাংলাদেশের মহান সংসদে ইসরাইলীর বর্বরতায় নিন্দা প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়েছে। ফিলিস্থিনি ভাইদের পাশে থাকার অঙ্গীকার করা হয়েছে। ১০ম সংসদ নির্বাচনের পর জামাত- বিএনপি যে বর্বরতা চালিয়েছে তা ইসরাইলী বর্বরতার সাথে তুলনীয়।
©somewhere in net ltd.