![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
অনেকে বলে থাকেন বিএনপির জন্ম পেন্টাগনের গোপন কুঠরিতে। একথা শুনে অনেকে বিশ্বাস করতে চাইবে না। বিষয়টি সর্ববই সত্য। বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডে সি আই এ , আই এস আই প্রত্যক্ষ ভাবে জড়িত। ১৫আগস্ট১৯৭৫ রাতে ঢাকাস্ত মার্কিন দূত কিভাবে তার গাড়ী নিয়ে ডালিম ফারুক রশিদ গংদের সাথে যোগাযোগ করেছিলেন এবং পরদিন ১৬ আগস্ট১৯৭৫ আমেরিকা, চীন সউদি আরব, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিয়েছিল। এরপর ডালিম ফারুক যখন ক্ষমতা থেকে উচ্ছেদ হয়ে থাইল্যান্ডের হোটেলে আশ্রয় নিলো তাদের যাবতীয় খরচ বহন করেছে পাকিস্তান এবং আমেরিকা সরকার, বিশেষ বিমান পাঠিয়ে তাদের থাইল্যান্ড থেকে প্রথমে করাচী এর পর লিবিয়া পাঠানো হয়। তাহা হলে আমরা কি বলতে পারিনা এর সাথে কারা জড়িত। ২০১৪ সালের নির্বাচনের বিএনপি নেত্রী সি আই এর কাছ থেকে প্রচুর টাকা পেয়েছিলেন বলে ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্তা জানতে পেরেছে। বেগম খালেদা জিয়াকে বলা হয়েছিল জামাতের সাথে সরকার পারবে না রাজপথে পরাজিত হবে । তখন সরকার গঠন করবে বেগম জিয়া এর পর তারেক কোকো বীরের বেশে দেশে ফিরে আসবে তাদের নামের পাশে আর চোরের অপবাদ থাকবে না, তারা হবে নিস্পাপ জাতীয় নেতা। জেলখানা থেকে বীরের বেশে স্বাধীনতা বিরোধীরা মুক্ত হয়ে বলবে আমরা কোন যুদ্ধ অপরাধ করিনি । এ দেশে কোন মুক্তিযুদ্ধ হয়নি যা হয়েছিল তাহা হোল গৃহযুদ্ধ। এই সব জামাতি বচন প্রতি নিয়ত টিভি টকশো আমরা শুনতাম এবং দেখতাম। প্রতি জেলায় বিশাল প্যান্ডেল করে সারা রাতধরে জলসার নামে আল্লামা ডিগ্রিধারী যুদ্ধঅপরাধী সাইদির ইসলাম বিরোধী অপব্যাখা শুনতাম, শহরের মোড়ে মোড়ে মাইকে বাজত সাইাদির ওয়াজ। এর পর ০৫ জানুয়ারির নির্বাচনের পর আমেরিকান রাষ্ট্রদূত ডান মজিনা বেগম জিয়াকে বললেন আপনি চিন্তা করবেন না, আমরা আবার পুনঃ নির্বাচনের ব্যবস্তা করে দিব। আপনি আবার ক্ষমতায় বসতে পারবেন। এই কথা শুনে বেগম জিয়া আবার প্রান ফিরে পেলেন, মালায়শিয়া গেলেন, পুত্রদের সাথে সাক্ষাত করলেন। অবশেষে ঢাকা এসে আন্দলনের নতুন তারিক ঘোষণা করলেন। রমনার বটমূলের জনসভায় কর্মী সমর্থক না আসায় বেগম জিয়া জনসভায় হাজির হলেন না । একই ভাবে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের মৃত বার্ষিকীতে যে আলোচনা সভা চলছিল তাহাতে নেতা কর্মীরা হাজির না হওয়ায় বেগম জিয়া সেই অনুষ্ঠান বর্জন করলেন। অবশেষে ভারাটে মীর্জা ফখরুল, বাংলার উমিচাঁদ গয়শ্বর রায় গলাবাজি করলেন। কেঊ শুনল কেঊ শুনল না। অবশেষে সকলে বিরানির পাকেট হাতে বাড়ী ফিরে গেলো। অনেকে বলে থাকেন বিএনপির জনসভায় টুকাই ভবঘুরেরা যায় বিরানির লোভে সেখানে দেশের রাজনীতি নিয়ে কোন কথা হয় না। কারণ কারন তাদের কোন রাজনীতি নেই। বিদেশীদের কথা শুনা তাদের নির্দেশ ব্যস্তবায়ন করা, তাবেদারি করা বিএনপি জামাতের কাজ। বেগম জিয়া মাঝে মাঝে অসুস্থ হয়ে পড়েন তখই বিদেশী গোয়েন্দা রা তাকে আসার বাণী শুনান। সেই বাণী পেয়ে তিনি রাজপথ গরম করার হুংকার দেন। তার প্রতি টি হুংকার আষাঢ়ে তর্জন গর্জনে পরিনত হয়। কেননা দেশের মানুষ তার সাথে নেই।
©somewhere in net ltd.