![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন, আর বিএনপির ফখরুল সাহেব বলছেন, প্রধানমন্ত্রীর সফর অর্থের অপচয়। ফখরুল সাহেব কি জানেন না, সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপি সুনাম অর্জন করেছে। সেজন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে গুরুত্ব দিয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছে জাতিসংঘ। পরবর্তী উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর মতামতকে বেশ গুরুত্ব দিয়ে বিবেচনা করছে জাতিসংঘ। আর ফখরুল সাহেব বলে কিনা, অর্থ এর অপচয়। তিনি কি ভুলে গেছেন, কত টাকা খাম্বা তারেক দেশ থেকে বিদেশে পাচার করেছে। সেগুলো দিয়ে অবশ্য খাম্বার আব্বার ভাঙা সুটকেস পূর্ণ হয়েছে, লন্ডনে খাম্বার প্রাসাদের মতো বাড়ি হয়েছে। এসব কোন অপচয় নয়? অবশ্য এসব অপচয় হবে কেন, এসব তো দুর্নীতি। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শুধু জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনে দিক নির্দেশনামূলক ভাষণই দেবেন না, ভারতের প্রধানমন্ত্রী, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট, বেলারুশসহ অন্যান্যদেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকও করবেন। তাহলে ফখ রুল সাহেব কি বলবেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এসব বৈঠক কেন করবেন? বলতে চাইবে না, কিন্তু আমরা বলছি, শুনুন। দেশ থেকে জঙ্গীবাদীদের তাড়াতে হবে, আইএস মিশন চলছে বিশ্বব্যাপি। সেই জঙ্গীদের বিস্তার রোধ করতে হবে। সেসব বিষয়ে কথা হবে। দেশে পদ্মা সেতু হচ্ছে, মেট্রোরেল হচ্ছে, চারলেনের সড়ক হচ্ছে, বড় বড় বিদ্যুৎ উৎপাদন প্লান্ট হচ্ছে। মানুষের কর্মসংস্থান বাড়াতে দেশে ও বিদেশে বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশকে ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে ও ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশে পরিণত করার পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এসব বিষয়ে বন্ধু রাষ্ট্রগুলোর সহযোগিতা প্রয়োজন হবে। তাই বন্ধু রাষ্ট্রসমূহের সাথে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতার বিষয়ে কথা হবে। এগুলো ফখরুল সাহেবের কাছে গুরুত্বপূর্ণ নয়। গুরুত্বপূর্ণ হবে কেন? বিএনপি, ফখরুল, খাম্বা আর খাম্বা মামার দিন শেষ, তাই ফখ রুল সাহেবের কাছে দেশের উন্নয়নের জন্য কাজ করাকে অর্থের অপচয় করা মনে হচ্ছে। এসকল কুচক্রিদের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সচেতন থাকতে হবে দেশের সাধারণ মানুষকে। জঙ্গীবাদী ও স্বাধীনতাবিরোধীদের প্রতিহত করে, দেশ থেকে উচ্ছেদ করতে হবে। তবেই দেশের উন্নতি হবে।
©somewhere in net ltd.