![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গ সংগঠন ছাত্রী সংস্থার নেত্রী ফাতেমা সুলতানা অভিনব কায়দায় তরুণদের যৌন লালসা দেখিয়ে প্রতারণার ফাঁদে ফেলে সর্বস্ব হাতিয়ে নেয়ার কৌশলে লিপ্ত হয়েছেন। প্রেমের মায়াজালে আটকে নগদ টাকা পয়সা, স্বর্ণালংকার লুট ও পরে মামলা মোকদ্দমার মাধ্যমে অবশিষ্ট দেনমোহরের মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনার জন্ম দিয়ে এলাকায় আলোচনার ঝড় তুলেছেন। খাগড়াছড়ি পার্বত্য জেলার মাটিরাঙ্গা উপজেলা ছাত্রী সংস্থার প্রচার সম্পাদক ও স্কুলশিক্ষিকা তার রূপ ও যৌবনের প্রতারণার ফাঁদে ফেলে মাত্র ২৫ বছর বয়সে চার স্বামীর ঘর শেষ করে পঞ্চম স্বামীর গলায় প্রতারণার মালা পরাতে গিয়ে ফেসে গেছেন। চলতি বছরের ৭ মার্চ তারিখে পরকীয়া প্রেমিক ও জামায়াতের উপজেলা নায়েবে আমীর হারুন-উর-রশিদের সাথে অনৈতিক কাজে জড়িত থাকা অবস্থায় স্থানীয় জনতা তাদের হাতেনাতে আটক করে তবলছড়ি পুলিশ ফাঁড়িতে সোপর্দ করে। আর এ সুবাদে পরিচয় ঘটে ওই পুলিশ কর্মকর্তার সাথে। প্রতারক এ ছাত্রী সংস্থার নেত্রী ছাত্র শিবিরের ক্যাডারদের পুলিশের কাছ থেকে ছাড়াতে ও অর্থের লোভে সুযোগ পেয়ে হাত ছাড়া করতে একটু ও দেরি করেননি। ছাত্রী সংস্থার এই নেত্রীর দ্বিতীয় বিয়েও পরকীয়া প্রেমের কারণে বেশি দিন টেকেনি। ফেনী পিটিআইতে প্রশিক্ষণ থাকাকালীন জনৈক শ্রী সুজন সেনের সাথে অসামাজিক কাজে জড়িত থাকা অবস্থায় স্বামী জাকির হোসেনের সহযোগিতায় পুলিশ তাদের হাতেনাতে আটক করে আদালতে পাঠায়। বর্তমানে তিনি সহ প্রায় সহস্রাধিক নারী কর্মী দেউলিয়া হয়ে গেছেন। দেশবাসী ধারণা করছে জামায়াতে ইসলামীর দু:সময়ে সংগঠনের জন্য সে এ প্রতারণার পথ বেছে নিয়েছে। ফাতেমার মত আরও কতজন ছাত্রী সংস্থার নেত্রী এ ধরণের অনৈতিক কাজে জড়িত তা নিয়ে আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন সচেতন মহল।
©somewhere in net ltd.