![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
বিএনপিতে নেতাকর্মীদের কোন্দল সামাল দিতে পারছেন না দলের চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। কোন্দলের কারণে বিভিন্ন স্তরে কমিটিও করতে পারছে না তারা। যেখানেই কমিটি গঠনের কাজে হাত দেয়া হচ্ছে সেখানেই কোন্দল মাথাচাড়া দিয়ে উঠছে। এ জন্য তিনি দলের সিনিয়র নেতাদের ওপর চরম ক্ষুব্ধ। তবে পরিস্থিতি প্রতিকূলে থাকায় কাউকেই এখন কিছু বলছেন না তিনি। দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে থেকেই দলে প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির কিছু নেতা নিজেদের মধ্যে কোন্দলে জড়িয়ে পড়েন। কিন্তু বিএনপি নির্বাচন বর্জনের পর আওয়ামী লীগ যখন সমমনা দলগুলোকে নিয়ে আবারও ৫ বছরের জন্য সরকার গঠন করে ফেলে তখন বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে চরম হতাশা ভর করে। এর পর বিএনপির হাইকমান্ড দলের বিভিন্ন স্তরে কমিটি পুনর্গঠন প্রক্রিয়া শুরু করলে আবারও কেন্দ্র থেকে শুরু করে তৃণমূল পর্যন্ত নেতাকর্মীদের মধ্যে গ্রুপিং, কোন্দল, দ্বন্দ্ব, সংঘাত বাড়তে থাকে। সেই সঙ্গে যেখানেই দলের কোন কমিটি গঠন করা হয় সেখানেই হয় পাল্টা কমিটি গঠিত হয়, না হয় কমিটির লোকেরা ২ ভাগে বিভক্ত হয়ে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। শুধু তাই নয়, কোন্দলরত বিএনপি নেতাকর্মীরা পরস্পরকে ঘায়েল করতে এক গ্রুপ আরেক গ্রুপের বিপক্ষে লিফলেটও বিতরণ করেছে। কোন্দল বাড়ার আশঙ্কায় বিএনপির অঙ্গ সংগঠন যুবদলের নতুন কমিটি গঠন প্রক্রিয়াও থেমে গেছে বলে জানা গেছে। মির্জা আব্বাসকে আহ্বায়ক ও হাবিব-উন-নবী খান সোহেলকে সদস্য সচিব করে ৫৩ সদস্যের ঢাকা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পর দলে আরেক দফা দ্বন্দ্ব-সংঘাত বেড়ে যায়। বেগম জিয়া কোন মতেই তার ঘরের আগুন নিভাতে পারছেন না।
©somewhere in net ltd.