![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
জাতিসংঘের ৬৯তম সাধারণ অধিবেশনের আগে সংস্থার মহাসচিব বান কি মুনের আহ্বানে ১২০টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠিত জলবায়ু সম্মেলনে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যুগোপযোগী ভাষণ অকুণ্ঠ প্রশংসা অর্জন করেছে। ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে জয়লাভ করে টানা দ্বিতীয়বারের মতো ক্ষমতায় আরোহণের পর বিশ্বের প্রবল প্রতিপত্তিশালী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে প্রথম সফরেই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জোরাল বক্তব্য ও ভূমিকা বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। দেশ পরিচালনায় তাঁর সফল নেতৃত্বও প্রশংসিত হয়েছে। বিষয়টি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের অন্য বড় দেশগুলোর সঙ্গে পারস্পরিক সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটিয়ে তা আরও দৃঢ় করতে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। এবার জাতিসংঘের সাধারণ অধিবেশনের ভেতরে ও বাইরে বাংলাদেশকে দেখা হয়েছে সাফল্যের এক জ্বলন্ত উদাহরণ হিসেবে। বিশ্ব জলবায়ুর পরিবর্তনজনিত প্রতিক্রিয়ায় বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মারাত্মক ঝুঁকির মধ্যে পড়েছে। বন্যা ও জলোচ্ছ্বাসসহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগের পাশাপাশি উপকূলীয় জনগণের জীবনধারায় মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব কাটিয়ে উঠতে ক্ষয়ক্ষতি প্রশমন, দরিদ্র দেশগুলোকে যথাযথ সাহায্য প্রদান এবং এ সম্পর্কিত প্রযুক্তি হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করতে জতিসংঘ মহাসচিবসহ বিশ্ব নেতৃবৃন্দের প্রতি জোর আহ্বান জানিয়েছেন। আর্থিক সহযোগিতার পাশাপাশি জলবায়ু ঝুঁকি মোকাবেলায় উন্নত প্রযুক্তির উদ্ভাবন, স্থানান্তর, অভিযোজন ও প্রশমন সংক্রান্ত কর্মকৌশল প্রণয়ন করতে হবে। যেসব দেশ অধিকমাত্রায় কার্বন নিঃসরণ করছে সেসব বড় দেশগুলোকে তাদের প্রতিশ্রুত তহবিল দ্রুত ছাড় করতে হবে। বর্তমান বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রনায়ক মার্কিন যক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা জাতি-সংঘের বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে পরিবেশ বিপর্যয় মোকাবেলায় বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দেশনামূলক ভাষণের ভূয়সী প্রশংসা করেছেন।
©somewhere in net ltd.