নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেগম জিয়া সিয়োফ্রনিয়া রোগী। এই ধরণের রোগীরা মনোবৈকল্লে ভোগেন

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩





খালেদা জিয়ার মাঝে মধ্যেই মাথা গরম হয়ে যায়। তাই তিনি প্রায়ই আবোলতাবোল বকেন। তার মাথা ঠাণ্ডা থাকলেই দেশ ঠাণ্ডা থাকে, শান্তি বিরাজ করে। হরতাল অবরোধ হয় না। আইন শৃংখলা পরিস্থিতি ভালো থাকে। দেশের মানুষ নিরাপদে একস্থান থেকে অন্যস্থানে যেতে পারে। দুরপাল্লার বাস, ট্রেন চলতে পারে, ব্যবসা বাণিজ্য ভালো চলে, পণ্যের সরবরাহ ভালো থাকায় দ্রব্য মূল্যের দাম ক্রেতার নাগালের মধ্যে থাকে। সাধারণ মানুষ তাদের আটপৌরে জীবনে সুখে শান্তিতে থাকে। দেশের মানুষের এই সুখ যেন চিরস্থায়ী না হয়, সে জন্য তিনি নিরবতা ভঙ্গ করে হরতাল অবরোধ ডাকেন। পেট্রোল বোমা মেরে পথচারি, কলা ব্যবসায়ী, গরুর ব্যবসায়ী, শাক সব্জির ব্যবসায়ী, হাসপাতালের রোগী, ঢাকা শহর দেখতে আসা ট্রাক ড্রাইভার এর পুত্র হত্যা করেন। চলন্ত ট্রেনের ফিস প্লেট খুলে ফেলা, রাস্তায় টায়ারে আগুন ধরানো, সড়কের গাছ কেটে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করা। জনজীবনে কেন এত দুর্ভোগ তৈরি করেন বেগম জিয়া? এই বিষয়ে মনোবিজ্ঞানী ডঃ মোহিত কামালের কাছে জিজ্ঞাসা করা হলে তিনি জানান বেগম জিয়া সিয়োফ্রনিয়া রোগী। এই ধরণের রোগীরা মনোবৈকল্লে ভোগেন, তারা অতীতের সাথে বর্তমানের চাওয়া পাওয়াকে মিলাতে পারেন না। না পাওয়ার এই বেদনা থেকে বেগম জিয়া ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড শুরু করেন। দেশের অভ্যন্তরেই ভালো চিকৎসা আছে। বেগম জিয়া যদি মনে করেন বাংলাদেশে চিকৎসা নেবেন তা হলে সরকার সব ধরণের সহযোগীতা করবে। প্রয়োজনে তাকে উন্নত চিকৎসার জন্য বিদেশ প্রেরন করা যেতে পারে। তবে বেগম জিয়ার দেশের স্বাস্থ্য সেবার প্রতি আস্থা নেই, সৌদি আরব এবং সিংগাপুর যেতে তিনি বেশ পছন্দ করেন। বেগম জিয়া সুস্থ থাকলেই দেশবাসী ভালো থাকবে। শুভ হোক আগামীর পথ চলা ভালো থাকুক বাংলাদেশ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.