নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পোশাক শিল্প ও শ্রমিকদের রক্ষায় অবিলম্বে হরতালের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী বন্ধ করা হোক

০২ রা নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৭





যুদ্ধাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত জামায়াত। হরতালের আগ মুহূর্তে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাংচুরসহ তান্ডব শুরু করেছে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা। হরতালে পরিস্থিতি উত্তপ্ত করতে জামায়াত-শিবির বড় ধরনের নাশকতার প্রস্তুতি নিচ্ছে। এক্ষেত্রে মূলত রাজধানীকে টার্গেট করেছে ক্রিমিনাল সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত এ দলটি। দেশের পোশাক শিল্প রক্ষাসহ জাতীয় স্বার্থে হরতাল বন্ধের দাবিতে রাজধানীতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে গার্মেন্টস শ্রমিকরা। আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে হরতাল দিয়েছে জামায়াত। তাদের বিরুদ্ধে কেন আদালত অবমাননার জন্য ব্যবস্থা নেয়া হবে না, তা দেশবাসী জানতে চায়? হরতালের সর্মথনে দেশের বিভিন্ন স্থানে ঝটিকা মিছিল করেছে জামায়াত-শিবির কর্মীরা। এ সময় তারা দু’টি ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটায় ও রাস্তায় আগুন ধরিয়ে দেয়। ঢাকার বাইরে হরতালের সমর্থনে সিরাজগঞ্জে ঝটিকা মিছিল বের করে জামায়াত-শিবির নেতাকর্মীরা। এসময় তাদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে পাঞ্জাব আলী এক পথচারী আহত। খুলনায় একটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে শিবিরকর্মীরা। হরতালে নাশকতা সৃষ্টির জন্য শতখালি এলাকায় গোপন বৈঠক করেছে জামায়াত-শিবির। চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এলাকায় ঝটিকা মিছিল বের করে শিবির যানবাহনে হামলা এবং ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে। এদিকে রাজপথ উত্তপ্ত করতে জামায়াত-শিবির ভয়ঙ্কর কিছু ঘটনাও ঘটাতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এবারের আন্দোলনে রাজধানীতে টার্গেট করে রেখেছে দলটি। তারা চায় রাজধানীতে তাদের শক্ত অবস্থান নিশ্চিত করতে। অন্যদিকে দেশের পোশাক শিল্প রক্ষা ও জাতীয় স্বার্থে হরতাল বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন করেছে জাগো বাংলাদেশ গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন। এতে তারা সঠিক সময়ে তাদের কাজে যোগদান করতে পারবে না। কাজে যোগদান করতে না পারলে মালিকরা শ্রমিকদের বেতন কর্তন করবে। তাই পোশাক শিল্প ও শ্রমিকদের স্বার্থ রক্ষায় অবিলম্বে হরতালের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী বন্ধ করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশন। দলটির ন্যূনতম কান্ডজ্ঞান থাকলে এই মুহূর্তে তারা হরতালের মতো কঠোর কর্মসূচী দিয়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে পারত না। জামাতের ডাকা হরতাল এর কারণে শিক্ষার অনেক ক্ষতি হবে। বাংলাদেশের মানুষ হরতালের মতো ধ্বংসাত্মক কর্মসূচী চায় না। তারা জামায়াত-শিবিরের রাজনীতি ও ধ্বংসাত্মক কর্মসুচী বন্ধ করার পক্ষে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.