![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী ভারতীয় সেনাবাহিনীর মোকাবেলায় ছায়াযুদ্ধ চালিয়ে আসছে পাকিস্তান। আর এ জন্য তারা ব্যবহার করছে বিভিন্ন জঙ্গী সংগঠনকে। দেশের জঙ্গী অর্থায়নের নেপথ্যে মদদ দিচ্ছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। আর আইএসআইর সহযোগী হচ্ছে যুদ্ধাপরাধীর দল পাকিস্তানের পুরনো দোসর জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতে ইসলামী ব্যবসায়িক সংগঠনের মাধ্যমে বছরে নিট মুনাফা করে দেড় হাজার কোটি টাকা। নিট মুনাফার ৩ শতাধিক কোটি টাকা ব্যয় করে জঙ্গী, সন্ত্রাসী ও দলীয় কর্মকাণ্ডে। পাকিস্তান, সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন দেশের বেসরকারী সংস্থার কাছ থেকে এই অর্থ পাচ্ছে জামায়াতে ইসলামী। জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন ব্যক্তির নামে আছে বিভিন্ন ধরনের সহস্রাধিক ধরনের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান। এসব প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমেই বিদেশ থেকে আসা টাকা পাচ্ছে জামায়াত। ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে জামায়াতের বিভিন্ন কর্মকর্তার নামে যেসব টাকার লেনদেন হয়েছে তার বিরাট অংশ জঙ্গী অর্থায়ন হয়েছে এবং যুদ্ধাপরাধীর বিচার বাধাগ্রস্ত করতে দেশে-বিদেশে লবিস্ট নিয়োগসহ বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে অপ-প্রচারে ব্যয় করা হয়েছে। জামায়াতের জঙ্গী অর্থায়নের অভিযোগে ইসলামী ব্যাংকের ৮০টি শাখায় যে বিরাট অঙ্কের টাকা লেনদেন হয়েছে সেই বিষয়ে তদন্ত হচ্ছে। ইসলামী ব্যাংকের মাধ্যমে জঙ্গী অর্থায়নের তদন্ত করে প্রমাণও পেয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এ জন্য শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে, যা লঘুদণ্ডের মতো। জামায়াতে ইসলামীর বিভিন্ন কর্মকর্তার নামে ব্যাংক, বীমা, লিজিং কোম্পানি, ওষুধ শিল্প, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, ক্লিনিক, ট্রাস্টি, রিয়েল এস্টেট, ছাপাখানা, ইলেকট্রনিক ও প্রিন্টি মিডিয়া, এনজিওসহ বিভিন্ন ধরনের সহস্রাধিক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা হচ্ছে। এসব প্রতিষ্ঠানের নামে পাকিস্তান, সৌদি আরব, কুয়েত, কাতার, সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ বিভিন্ন বেসরকারী সংস্থার কাছ থেকে আসা টাকার বিরাট অংশ পাচ্ছে জামায়াত। মধ্যপ্রাচ্যের বিশেষ করে সৌদি আরব ও কুয়েত থেকে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের নামে যেসব টাকা আসত তা গোপনে জঙ্গী অর্থায়নের কাজে ব্যয় হতো। জঙ্গী অর্থায়নের বিষয়ে মদদ দিয়ে আসছে পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই। দেশের ভেতরে ব্যাপক জঙ্গী তৎপরতা, ধারাবাহিক গ্রেনেড-বোমা হামলা, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও বিস্ফোরক সংগ্রহ, তথ্যপ্রযুক্তি, জঙ্গী ও দলীয় ক্যাডারদের প্রশিক্ষণ, গ্রেফতারকৃত নেতা, কর্মী, ক্যাডার ও জঙ্গীদের মুক্ত করা, প্রচার ও দলীয় বিভিন্ন কাজে এই অর্থ ব্যয় করে চলেছে জামায়াত। যুদ্ধাপরাধীর বিচার শুরু হওয়ার পর জামায়াত যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে বিরাট অঙ্কের টাকা
©somewhere in net ltd.