নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাসে আগুন, ককটেল ও ভাংচুরের মত নাশকতা ঘটানো যেন জামায়াতীদের একটা নিত্য নৈমিত্তিক অভ্যাসে পরিণত হয়েছে

০৬ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৩:২৮





জামায়াতের ডাকা তৃতীয় দফায় হরতালে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ককটেল বিস্ফোরণ ও বাসে অগ্নি সংযোগে ফার্মগেট ও আজিমপুরে দুটি বাসে আগুন দেয়া ছাড়াও লালবাগ, কুড়িল ও মহাখালীতে শিবিরের গাড়ি ভাংচুরে আতঙ্কগ্রস্ত পথচারীদের এদিক ওদিক ছোটাছুটি করছে। ফার্মগেটের দ্বিতীয় ওভার ব্রিজের নিচে গাবতলীগামী ৮ নম্বর রুটের ঢাকা মেট্রো-জ-১১-২৯৩৮ নম্বরের একটি বাসে আগুন দেয় জামায়াতীরা। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা ঘটানাস্থলে যাওয়ার আগেই বাসটি সম্পূর্ণ পুড়ে যায়। এ সময় প্রাণভয়ে যাত্রীরা বাস থেকে নেমে গেলে তারা বাসটিতে আগুন দিয়ে চলে যায়। তাছাড়া লালবাগ থানাধীন আজিমপুর মা ও শিশু হাসপাতালের সামনে নিউমার্কেটগামী একটি বাসে আগুন দেয় জামায়াতীরা। কুড়িল বিশ্বরোড ও আব্দুল্লাপুর এলাকায় মহাসড়কে আগুন জ্বালিয়ে রাস্তা অবরোধ করে জামায়াত-শিবিরের কর্মীরা। এ সময় ১০ থেকে ১২টি ককটেল বিস্ফোরিত হয়। মহাখালীতে রাস্তা অবরোধ করে পিকেটিং ও অগ্নিসংযোগ করেছে ছাত্রশিবির তিতুমীর কলেজ শাখা। এ ছাড়া মহাখালীর ওয়ারলেসগেট এলাকায় প্রায় ২০ মিনিট ধরে রাস্তায় অগ্নিসংযোগ করে রাস্তা অবরোধ করে রাখে শিবির ঢাকা মহানগরী উত্তরের তিতুমীর থানা শাখা। এ সময় শিবির কয়েকটি গাড়ি ভাংচুর করে। বাসে আগুন, ককটেল ও ভাংচুরের মাধ্যমে সাধারণ জনগণের জীবন অতিষ্ঠ কারাই জামায়াতীদের নাশকতার মুল লক্ষ্য। সাধারণ জনগণ ঐক্যবদ্ধ হয়ে শক্ত হাতে জামায়াতীদের এমন নাশকতার প্রতিহত করা উচিত।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.