নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ুন

আমি একজন সাধারণ মানুস।তাই বেশী কিছু লিখবো না।

মেসি০০৭০০৭

আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।

মেসি০০৭০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গণতন্ত্রের ওড়না পরা বেগম জিয়া জঙ্গীবাদের রানী

০৮ ই নভেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:১১



আর্থিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে পারলে বাংলাদেশ-ভারতে গজিয়ে ওঠা জঙ্গীবাদ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। আন্তর্জাতিক সীমানাপার চরিত্র জামায়াতী জঙ্গীবাদীদের বেপরোয়া করে তুলেছে। তারা এক দেশে অপরাধ করে অন্য দেশে আত্মগোপন করে থাকে। এর পাশাপাশি আইএসআইর সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ এবং আফগানিস্তানে তালেবানের কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে তারা বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। তালেবানের কাছ থেকে ৭/৮ হাজার জঙ্গী প্রশিক্ষণ নিয়ে ফিরে এসেছে। মধ্যপ্রাচ্যের কিছু সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর সঙ্গেও তারা যোগাযোগ রাখছে। সেখান থেকে বিপুল অর্থ ও অস্ত্র আসছে এই জঙ্গীবাদের মদদ হিসেবে। এদের এই সকল যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে পারলে সন্ত্রাসবাদ ও জঙ্গীবাদ অনেকটা নির্মূল করা সম্ভব। বাংলাদেশে এই জঙ্গীবাদের উত্থান বেগম জিয়ার মদদে হয়েছে। ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বেগম জিয়া ছিলেন জামায়াত ও জঙ্গীবাদের পৃষ্ঠপোষক। বাংলার মাটি ছিল জামায়াত ও জঙ্গীদের অভয়ারণ্য। বেগম জিয়া রাজাকার, যুদ্ধাপরাধীদের এবং গজিয়ে ওঠা জঙ্গীবাদকে বেড়ে উঠতে রাষ্ট্রীয়ভাবে সহযোগিতা করেছিলেন। তাদের সমর্থন দিয়েছেন। যারা রাজাকারদের সমর্থন দেয় তারাও রাজাকার। সে হিসেবে বেগম জিয়া হলেন নব্য রাজাকার। যতক্ষণ তিনি রাজাকারদের সমর্থন দেবেন ততক্ষণ পর্যন্ত তিনি রাজাকার। এরা ‘৭১ এর বাংলাদেশ, বাংলাদেশের ইতিহাস, ধর্ম ও গণতন্ত্রের বিরোধিতা করেছে। সঠিক ইতিহাস বিকৃত ও ধর্মের অপব্যবহার ও ধর্মের অপব্যাখ্যা করে এরা রাজনৈতিক ফায়দা লুটেছে। রাজনৈতিকভাবে এদের সমর্থন করে খালেদা জিয়া বাংলাদেশকে কলুষিত করেছেন। এই গজিয়ে ওঠা জঙ্গীবাদকে হালকাভাবে দেখা উচিত হবে না। এদের মোকাবেলা করতে আন্তর্জাতিক সর্ম্পক ছিন্ন করতে হবে। সে কাজে বাংলাদেশ সরকার, পশ্চিমবঙ্গের মমতা সরকার, ভারতের কেন্দ্রে মোদি সরকার ও সীমান্তবর্তী অন্যান্য রাজ্য সরকারকে একযোগে কাজ করতে হবে। আর্থিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ছিন্ন করতে পারলে এদের নিয়ন্ত্রণ করা অনেকটাই সহজ হয়ে যাবে। খালেদা জিয়ার সামনে দু’টি রাস্তা রয়েছে। হয় তিনি জামায়াত, জঙ্গীবাদ ও যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গ ত্যাগ করবেন, না হলে জঙ্গীবাদ দমনের পাশাপাশি খালেদা জিয়াকে রাজনীতি থেকে বিদায়ের ব্যবস্থা করবে দেশের জনগণ। ওনার হাতে বাংলাদেশের সংবিধান, গণতন্ত্র, সংস্কৃতি, ইতিহাস এবং ইসলামসহ কোন ধর্মই নিরাপদ নয়। বেগম জিয়া গণতন্ত্রের ওড়না পরে কার্যত তিনি সন্ত্রাসের ও জঙ্গীবাদের রানী। দেশবাসী আর কখনো তার কথায় বিভ্রান্ত্র হবে না।






মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.