![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
“
২০০২ সালে ৩৭ বছর বয়সী তারেক রহমানকে দলের সর্বোচ্চ পর্যায়ের একজন নেতা হিসেবে দায়িত্ব নেয়ার পর তারেক রহমান মহাসমারহে ব্যাপক দূর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ে। তারেক রহমান তার হাওয়া ভবনে ও "খোয়াব" নামক বাড়িটি সম্পর্কে বিভিন্ন সময় নারী কেলেঙ্কারীর কানাঘুষা শোনা যায়। এই সব ঘটনা শুনে সেখানে কয়েকবার তার স্ত্রীও গিয়ে হাজির হওয়ার ঘটনাও আছে। বগুড়াতে গিয়ে মুনিরা ইউসুফ মেমী সম্পর্কিত রিউমারও বেশ জনপ্রিয়। এই কাজে তারেককে সাহায্য করত আনিসুর রহমান ঠাকুর আর অপু। যারা ছিলো হাওয়া ভবনের ত্রাস। আনিসুর রহমান ঠাকুর বি এন পি’র ৫ বছরের সময়কালীন ফুলে ফেঁপে একাকার হয়েছেন শুধু। বাংলাদেশের গরীব জনগনের টাকা মেরে খাওয়া তারেক, লক্ষ মানুষের হক নষ্ট করা তারেক রহমান এত কিছুর পরেও আজ লন্ডনে তার মিলিয়ন পাউন্ডের বাসায় বহাল তবিয়তেই বসে বসে পেপার পড়েন ও মুভি দেখেন। তার বিশ্বস্ত কয়েকজন চামচা আছে যারা চাপরাশির মত তার আশে পাশে সারাটিদিন ব্যয় করেন তাদের বউ-বাচ্চা আর সংসার ফেলে। তারেকের দূর্নীতি খাম্বা থেকে শুরু হয়ে খুনের মামলায় থানায় দালালী পর্যন্ত বিস্তৃত। নিজে ফেনসিডিল সেবনসহ দেশকে মাদকের স্বর্গরাজ্য প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে এর ভূমিকা প্রনিধান যোগ্য। উইকিলিকসের নথিতে জানা যাচ্ছে কিভাবে অন্যতম শীর্ষ জঙ্গি সিদ্দিকুর রহমান বাংলাভাইর খাস সাগরেদ কামারুলকে (মাহতাব খামারু) তারেকের টেলিফোনে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয় রেব! উইকিলিকসের নথিসমগ্রের তথ্যমতে ঢাকাস্থ মার্কিন কূটনীতিকরা বিএনপির পারিবারিক রাজনীতির ভবিষ্যত উত্তরসূরিকে জঙ্গি মদদদাতাসহ নানান বিপদজ্জনক অভিধায় চিহ্নিত করে ওয়াশিংটনকে সতর্ক করে লিখেছেন তারেক যাতে সেদেশে ঢুকতে না পারেন! আর এখানে ঢাকার মার্কিন কূটনীতিকরা তার ব্যাপারে লিখছেন, অবাঞ্ছিত সব বিশেষণ! মোস্ট ওয়ান্টেড নিষিদ্ধ মানুষজনের পোর্টফলিওতেই তা শুধু ব্যবহার হয়! তারেকের ব্যাপারে ঢাকায় কাজ করা সবশেষ মার্কিন রাষ্ট্রদূত জেমস এফ মরিয়ার্টি তার দেশকে লিখেছেন, ‘বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান জিয়াউর রহমানের কুখ্যাত বড় ছেলে এবং মায়ের উত্তরসূরি’, ‘ভয়ঙ্কর রাজনীতিক এবং দুর্নীতি ও চুরির মানসিকতাসম্পন্ন সরকারের প্রতীক’ উল্লেখ করে তাকে বাংলাদেশে মার্কিন স্বার্থের প্রতি হুমকি হিসেবেও দেখানো হয়। ২০০৮ সালের ৩ নভেম্বর ওয়াশিংটনে পাঠানো রিপোর্টে রাষ্ট্রদূত তারেক রহমানকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দুষ্টু এবং ভয়ঙ্কর পুত্র অভিহিত করেন।
©somewhere in net ltd.