![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
তারেক জিয়ার ব্যক্তিগত কোন গুন নেই। না আছে তার বিদ্যা শিক্ষা, না আছে তার বুদ্ধির জোর, না আছে তার রাজনৈতিক তাত্ত্বিক জ্ঞান। রাজনীতির জন্য বা দেশের জন্য জেল জুলুম খেটেছেন এমন কথা কেউ হলপ করে বলতে পারবেন না। ১৯৭৪ সালে তাকে ভর্তি করা হয়ছিল সেন্ট জোসেফ স্কুলে, বাউন্দলে স্বভাবের হওয়ায় তার লেখাপড়া করা হয়নি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক তার পিতাকে তলব করলে জেনারেল জিয়া হাজির হয়ে ছেলের গুন কীর্তন শুনেন এবং মান বাঁচাতে তারেক জিয়াকে নিজের বেল্ট দিয়ে পিটাতে থাকেন। অবশ্য স্কুল কর্তৃপক্ষ তারেক জিয়াকে ছাত্র হিসাবে রাখতে অস্বীকৃতি জানায়। বাধ্য হয়ে জেনারেল জিয়া তার পুত্র ধনকে নিয়ে আসেন। ভর্তি করে দেন বিএএফ শাহিন স্কুলে। এখানেও তার পাঠে মন বসেনি। কারণ ঘরে গেলে তার মাকে পেতেন না। মা থাকতেন সব সময় পার্টি ক্লাব নিয়ে। বাবা থাকতেন, কিভাবে কোন সেনা কর্মকর্তাকে হত্যা করা যায়, কোন ছাউনিতে মিথ্যা বিদ্রোহের অভিযোগ আনা যায়, বাংলাদেশে কিভাবে পাকি আকিদা চালু করা যায়। এই সব ভাবতে ভাবতে দুই পুত্র ধন তারেক-কোকো এদের প্রতি নজর দিতে পারেন নাই। তারেক জিয়ার দেখ ভাল করতো কাজের বুয়া আয়া গোসের মানুষেরা। এদের প্রভাব তারেক জিয়ার জীবনে ভীষণ ভাবে প্রভাবিত করেছে। রহিমা খালা নামে কাজের বুয়ার কথা তারেক জিয়া এখনো ভুলতে পারে নাই। অক্ষর জ্ঞানহীন রহিমা খালা তারেক জিয়াকে ভালো কথা ভদ্রতা সুআচরণ শিক্ষা দেননি। শিখিয়েছেন কিভাবে বাপের পকেট থেকে টাকা চুরি করে চকলেট, চুইংগাম, আচার কিনে খেতে হয়। সিগারেট খাওয়া, গাজা-চুরুট খাওয়ার হাতে খড়ি হয়েছিল সেই থেকে। কচুক্ষেত বাজার এলাকার বখাটেদের সাথে ছিল তার সক্ষতা। হাওয়া ভবন এর মালিক হওয়ার পর তার পুরনো বন্ধু বখাটেদের তিনি ভুলতে পারেন নাই। তেমনি একজন বখাটে গিয়াস আল মামুন। যিনি দুর্নীতির দায়ে বর্তমানে জেল খাটছেন আর তারেক জিয়া আছেন মহা আরামে লন্ডনে।
©somewhere in net ltd.