![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন স্টুডেন্ট তাই ভালো কিছু করতে চাই।
জামায়াত আদর্শগত ভাবে হিটলার ও মুসোলিনীর নাৎসি ও ফ্যাসিবাদের সমর্থক। নাৎসিবাদ ও ফ্যাসিবাদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হচ্ছে মিথ্যাচার। নাৎসি নেতা গোয়েবলসের বহুল আলোচিত তত্ত্ব হচ্ছে একটি মিথ্যা একশ বার বললে মানুষ তা সত্য বলে গ্রহণ করে। এই তত্ত্ব দিয়ে নাৎসিরা কিছু সময়ের জন্য মানুষকে বিভ্রান্ত করেছিল বটে, অন্তিমে নাৎসিদের পরিণতি কি হয়েছিল সেটি যদি খালেদা, তারেক, ফখরুল গংমনে রাখেন তাহলে তাঁদেরই মঙ্গল। ইউরোপের বহু দেশে হলোকস্ট অস্বীকারকারীদের শাস্তির জন্য আইন রয়েছে। ইউরোপের কোন গণমাধ্যমে কেউ নাৎসি যুদ্ধাপরাধীদের পক্ষে লেখেন বা বলেন না। বাংলাদেশে এখন মুক্তিযুদ্ধ বা গণহত্যা অস্বীকারকারী এবং গণহত্যাকারীদের রক্ষকদের শাস্তির বিধান করে আইন প্রণয়ন জরুরী হয়ে উঠেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক টুইটার,নয়াদিকন্ত, দৈনিক সংগ্রাম, সোনার বাংলা পত্রিকায় প্রতি কলামে ৭১ এর ঘাতক দালালদের পক্ষে লেখা হচ্ছে। তাদের নিয়ে আজগুবি সব লেখা হচ্ছে অতিমানব বলে প্রচার করা হচ্ছে। দেলওয়ার হোসেন সাঈদী ফাঁসির রায় ঘোষিত হলে জামাত শিবির প্রচার করে সাঈদী চাঁদে বসে আছে। এ কথা শুনে বগুড়া রংপুর জেলার ০৭ পুলিশ সদস্য হত্যা করে জামাত শিবির। পরে দেশবাসী জানলো সাঈদী ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে বহাল তবিয়াতে আছেন। এই হচ্ছে জামাতি মিথ্যাচার। দেশে শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হলে যুদ্ধ অপরাধীদের বিচার কাজ দ্রুত করতে হলে জামাতি এবং তার সহযোগীরা যে অপপ্রচার করে তার টুটি চেপে ধরতে জাতীয় সংসদে আইন পাসের কোন বিকল্প নেই।
©somewhere in net ltd.