![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শেখ সেলিমের মত একজন অশিক্ষিত অযোগ্য লোক যখন অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদকে অপমানজনক কথা বলে, আমি অবাক হইনা। বঙ্গবন্ধুর আত্মীয় না হলে ডাকপিয়নের চাকরী পাবার যোগ্যতা তার নেই। অধ্যাপক সায়ীদের পাদুকার যোগ্যতাও যার নাই সে যখন সংসদে দাঁড়িয়ে ভাঁড়ামি করে ৭২ সালের নকল করে ইন্টার পাশ করা এক অকিঞ্চিতকর সেলিম, তখন ইডেন কলেজ থেকে টেনে টুনে বিএ পাস করা বোন হেসে হেসে প্রশ্রয় দেন।
সেখান থেকে আওয়ামী লীগের ডানকিনে মাছেরা শিখে যায়, এদেশে যাকে যা খুশী বলা যায়, নিজের যোগ্যতা ডোম চাঁড়ালের চেয়ে কম হলেও।
শেখ হাসিনা মেয়ের বিয়ে দেন শান্তি কমিটির মেম্বরের নাতীর সঙ্গে; নুলা রাজাকারের সঙ্গে শেখ বংশের আত্মীয়তা হয়, মতস্যজীবী হানিফ জামাতের সারমেয়কে চুমু খেয়ে আওয়ামী লীগে নিয়ে আসে; সেইখানে এই সব ঝাঁঝর সূচকে বলে তোর ইয়েতে ছিদ্র।
যেমন বিতার্কিক তুষার সাস্টের ড্রোন প্রজেক্টটির সমালোচনা করলে সাস্ট ও আওয়ামী জাতীয়তাবাদের জুনিয়র শেখ সেলিমেরা সক্রিয় হয়।
এমন একটা ভাব সাস্ট নাসা হয়ে গেছে। বাংলাদেশে কোন কিছু হয়ে যাবার আগেই হয়ে যাবার কারণে নপুংসতা কাটেনা শিক্ষায়, গবেষণায়।
পৃথিবীর সব দেশে বুদ্ধিবৃত্তিক সমালোচনাকে উতসাহিত করা হয় উতকর্ষের প্রয়োজনে। পাশের দেশ ভারতের দিকে তাকালেই সেরকম একটি আলোকিত পরিবেশ চোখে পড়ে। অথচ এই বাংলাদেশ গ্রামে শেখ সেলিমেরা মনে করে, এখানে বসে হাতি ঘোড়া মারলেই গোলক বিজয় হয়ে যাবে। এই ছ্যাদলা পড়া সেলিম এবং তার এযুগের ক্লোনেরা কিন্তু যেরকম ধেড়ে ইঁদুর হিসেবে জন্মেছে; মৃত্যু সেইভাবেই হবে; ইতিহাস এসব আগাছার কথা মনে রাখেনা। মনে রাখে সায়ীদ-তুষারের কথা। সেটা এই অশিক্ষিত নির্বোধ সেলিম-সমাজের বোঝার মত বুদ্ধাংক নাই।
বাংলাদেশ ফুলের বিছানায় ঘুমিয়ে নেই। তেহেরিক ই তালিবান ধেয়ে আসছে। ভারতের নরেন্দ্র মোদি আসন্ন ভারত নির্বাচনে জিতে গেলে, পুরো দক্ষিণ এশিয়া হয়ে পড়বে তালিবান-শিবসেনার নরমুন্ডু দিয়ে ফুটবল খেলার কুরুক্ষেত্র। এসময় অভ্যন্তরীণ ঐক্য সুসং হত করা জরুরী। চুলকানি রায়-উদ্দিদের জীনগত অভ্যাসে বৈচিত্র্যহীন ইনসিগনিফিকেন্ট সারমেয় জীবনে, কচলানো ছাড়া আর যেন কোন কাজ নাই। অথচ এইসব মুখে মেছেতা পড়া পা-ফাটার বাচ্চা বোঝে না যে, ছয়বার জন্ম নিলেও সেলিম থেকে সায়ীদ বা চুল্কানিউদ্দি থেকে তুষার হতে পারবে না।
এই তুষার লন্ডনে একটি টিভি অনুষ্ঠানে যেভাবে যুদ্ধাপরাধীদের যুক্তি দিয়ে, মেধা দিয়ে মোকাবেলা করেছেন, এই চুলকানির বাচ্চাদের পেটে বোমা মারলেও সেরকম যুক্তি বুদ্ধি বেরুবে না। এইসব অতিউতসাহী ছাগুর পাল মুক্ত হতে হবে আওয়ামী লীগকে। আওয়ামী লীগে বঙ্গবন্ধু, তাজউদ্দীন বা আজকের সৈয়দ আশরাফের মতো রুচির স্ফুরণ দেখতে চাই।
কিন্তু বলগাহীন কুকুর যদি আওয়ামী সমর্থকের তকমা এঁটে শিক্ষিত, সৃজনশীল মানুষদের ক্রমাগত অপমান করতে থাকে; আমরা ভাববো, কুকুরের ঘেউ ঘেউ শোনাই যদি আমাদের নিয়তি হয়, সে কুকুর লীগের হোক বা দলের হোক তাতে কিছু আসে যায় না। আগামী নির্বাচনে জনগণ এক কুকুর ছেড়ে আরেক কুকুর বেছে নেবে। আওয়ামী লীগের এই সেলিম জীনের এং-চ্যাং-খলসেদের থামানো এই মুহূর্তে জরুরী। আমরা ওসব দুই ছটাক বুদ্ধির সেলিম দেখতে চাইনা ২০১৪ সালে।
চারপাশে গণগজাগরণ আর নবজাগরণের ক্ষেত্র প্রস্তুত। খুব সাবধান; আর মানুষের আবেগ নিয়ে খেলা যাবে না, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভ্যানিটি ব্যাগে পুরে ঝাকানাকা করা যাবে না; ওসব ব্যবসা অনেক হয়েছে। এখন সরকারকে পারফর্ম করতে হবে; আর সমর্থক পাগল কুকুরগুলোকে চিমটি দিয়ে ট্রাকে তুলে নিয়ে গিয়ে যা করা হয় সেটাই করতে হবে। আর যদি সৃজনশীল মানুষকে অপমান করার প্রবণতা দেখি দেশের মালিক সেজে বসা পালতো কুকুরদের মাঝে; আমরা আঙ্গুল বাঁকাবো। আমরা ওই ইউনুস, কামাল হোসেন বা মতিউর রহমানের মত আখের গোছানো যুগের লোক না। সততার শক্তিতে ঋজু জনমানুষকে দমিয়ে রাখা শুধু কঠিনই না, অসম্ভব।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ২:২৪
পাঠক১৯৭১ বলেছেন: আওয়ামী লীগ যা করছে, তা শেখ সাহেব চাহেনি!
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩১
অথৈ সাগর বলেছেন:
গুড রাইটিং।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৫৯
ঢাকাবাসী বলেছেন: ভাল লিখেছেন।সহমত।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৭
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: অদ্ভূত ভালো লেগেছে। অনুসরণে রইলাম। আরো বোমা বিষ্ফোরণের অপেক্ষায়।
বুদ্ধিবৃত্তিক সমালোচনা এখানেও হয় তবে কোনো ধারাবাহিক প্ল্যাটফরম না থাকায় ফললাভ হয় না।
সামুকে আমি বাজার মনে করি।
মডু নিরপেক্ষ নয়। অখাদ্য কবিতাও নির্বাচিত পাতায় যায়।
৬| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৫৬
মাসকাওয়াথ আহসান বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৪ রাত ১২:৪৫
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: মাথা নষ্ট ম্যান! স্যালুট।