![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
[img|https://s3.amazonaws.com/somewherein/assets/images/thumbs/masudalom_1397416115_1-1017743_493412907452996_678873563980072378_n.jpg
প্রতিটি সূর্যোদয় আনে একটি নতুন প্রভাত,আর প্রতিটি প্রভাত মানেই নতুন একটি সম্ভাবনা।সে আশাতেই প্রতিদিনের মতই আজও দু চোখ বন্ধ করছি,কিন্তু কোথায় সে সম্ভাবনা?দিন শেষে প্রতিটি দিনই একই থাকে,একই অনুভূতি একই ফলাফল।জীবনের খাতায় পৃষ্ঠা বাড়লেও অংকের হিসাব টা শূন্যই থেকে যায়....!
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৭
nirjoyণ বলেছেন: একপরিবারে সদস্য সংখ্যা ৬ জন, দুই ছেলে, দুই
মেয়ে আর মা বাবা দুই জন,,,,,
বাবা একটু গরিব হলেও সম্মানিত লোক,, তাই
ছোট খাটো যেমন কৃষি কাজ করতে একটু
লজ্জা লাগতো,
মা আর কি করবে গৃহীনি, ছোট ছেলে ৮ম
শ্রেনীতে পরতো, বড়ো ছেলে BBS
1st year,, ছোট মেয়ে inter 1st year,, আর
বড়ো মেয়ে দুঃখে কষ্টে বিয়ে দিলো, তিন
সন্তানের লেখা পড়ার খরচ যোগাতে গিয়ে ঠিক
মত ভাত পেতো না,,,, তো তিন সন্তান প্রতিদিন
না খেয়ে স্কুলে যেতো, স্কুল থেকে
ফিরলে ডাল ছাড়া কিছুই জুটতো না,,,, তাই প্রতিদিন
ছোট ছেলে কান্নাকাটি করতো,,
আর এ দেখে বড়ো ছেলের খুব খারাপ
লাগতো আর সবার আড়ালে কাদঁতো,, কিন্তু
inter পাস নিয়ে তো তাকে চাকরি দিবে না,, আর
চাকরির ঘুস কোথায় থেকে দিবে,,, এভাবে
চলতে থাকলো, একদিন ছোট ছেলেটা স্কুল
থেকে এসে ভাত না থাকায় কাদঁতে লাগলো,
অনেক কেদেঁ সে তার মাকে শুধু ভাত দে
ভাত দে বলে কাদঁতেই থাকলো,, এক সময় তার
মা থাকে একটা থাপ্পর দিলো, তখন ্ড়ড়ো
ছেলে কলেজ থেকে এলো এবং দেখে
তার মনটা খুব খারাপ হয়ে গেলো,, সে
হয়তো না খেয়ে থাকতে পারবে কিন্তু তার
ছোট ভাইটা,,, এমন সময় মসজিদে আযান দিলো
বড়ো ছেলে নামাজ পড়তে গেলে,, নামাজ
শেষ মুনাজাতে বড়ো ছেলে শুধু একটা কথাই
বল্লো হে আল্লাহ তোমার কাছে অনেক
টাকা চাই না, শুধু দুই মুটো ভাত ঠিক করে খেতে
দিও, আর না হলে আমাদের তোমার কাছে
নিয়ে যাও,, তাদের বাবা খুব অসুস্ত, ঔষুধ
খাবোনোর মত টাকা নাই তাই কি আর করবে,
বড়ো ছেলেটা ঠিক করলো সে লেখাপড়া
ছেড়ে দিয়ে কোনোরকম দিন মজুরি করে
তার পরিবারকেসুখে রাখবে,,,,,, কিন্তু তার বাবার
সপ্ন সে লেখাপড়া করে অনেক বড়ো
হবে,,, এখন কি করবে বলেন আপনারা????????
,,,,,,,
,,,,
তাকে পারলে ভালো একটা চাকরী দিতে
পারবেন এমন কেউ থাকলে বলবেন,,,
দয়া করে