![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখি। "সবুজে শ্যামলে আঁকা থোকা থোকা জুঁই... নাও-নদী-ঢেউ-জল দেব না কিছুই... উজাড় দু'হাত জুড়ে শোধ নেব ঋণ... দেব না সীমানা ছেড়ে ইঞ্চি জমিন.."
কে হবেন জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক? বিসিবি সাকিব-তামিমকে অব্যাহতি দিলেও তাদের পরে কারা আসছে এমন কোন ঘোষণা দেয়নি। সামনেই বিসিবি কাপ। এর আগেই হয়তো বিসিবি অধিনায়কের নাম ঘোষণা করতে পারে। আবার অক্টোবরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে হোম সিরিজের জন্যও অপেক্ষা করতে পারে। যখনই অধিনায়ক ঘোষণা করা হোক এই মুহূর্তে সাকিব, তামিম, আশরাফুলকে বাদ দিয়ে বিসিবি সব চিন্তা ভাবনা করছে বলে জানা গেছে। তবে এই প্রশ্নের উত্তর হয়ত খুব শীঘ্রই জানা যাবে। সম্ভাব্য অধিনায়কের তালিকায় সবচেয়ে যে নামটি সবার মুখে ঘুরেফিরে আসছে তিনি হলেন মুশফিকুর রহিম। ঠিক তেমনি নাফিস এবং মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের নামও রয়েছে।
"একবার বিকেএসপিতে সপ্তম শ্রেণীর বার্ষিক পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার দিন শ্রেণীর প্রায় শ খানেক শিক্ষার্থীর মধ্যে অধ্যক্ষ জিজ্ঞেস করেন, ‘তোমাদের মধ্যে কে প্রথম হবে বলে মনে কর?’ মাত্র ছোট্ট একটি হাত উঠে আসে। শিক্ষক জিজ্ঞেস করেন, ‘কেন তুমি প্রথম হবে?’ উত্তরে ছেলেটি বলে, ‘আমার আত্মবিশ্বাস আছে।’ ফলাফলে দেখা যায়, সত্যি সত্যি ছেলেটি প্রথম হয়েছে। সেদিনের এই ছোট্ট ছেলেটিই আজকের আমাদের প্রিয়মুখ মুশফিকুর রহিম।
বিকেএসপিতে থাকতেই তার লেখাপড়া, শৃঙ্খলা, ব্যবহার—সবই ছিল অনুকরণ করার মতো। আর তাইতো বিকেএসপি থেকে প্রথম এ+ পাওয়ার গৌরবটা তারই। খেলাপাগল ছেলেটি একবার বিকেএসপির শ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় নির্বাচিত হয়ে মেডেল জিতে নেয়। বিকেএসপির এ যাবত সেরা আবিষ্কারের মধ্য মুশফিকের নাম সবার আগে থাকবে।
ভালো খেলে যে আবার ভালো ছাত্র হওয়া যায়, তা মুশফিক প্রমাণ করেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে খেলোয়াড়দের কোটা থাকলেও তা গ্রহণ করেননি বাংলাদেশ দলের এই উইকেট রক্ষক। যথারীতি ভর্তিপরীক্ষা দিয়েই স্থান করে নেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও পড়াশোনায় তুখোড় মেধাবী ছেলেটি।" [১]
শুধুমাত্র প্রতিভা আর আত্মবিশ্বাস থাকার কারনেই ক্যারিয়ারের একেবারে শুরু থেকে এখন পর্যন্ত নানা সমালোচনা স্বত্তেও ছোট্ট মুশফিক ভেঙ্গে না পড়ে নিজেকে প্রতিনিয়ত প্রমান করেই চলেছেন। কখনো তার কিপিং আবার কখনো তার ব্যটিং নিয়ে সমালোচনার তীর বারবার তাকে বিদ্ধ করলেও সামান্যতম বিচলিত হয়নি মুশফিকুর।
১৯৮৮ সালে বগুড়ায় জন্ম নেয়া মুশফিকুর ২০০৫ সালের ইংল্যান্ড সফরে প্রথমবারের মতো জাতীয় দলের সঙ্গী হয় মাত্র ১৭ বছর (তখনো ১৭ বছর হতে ৩মাস বাকি ছিল) বয়সে। বাংলাদেশের প্রথম ইংল্যান্ড সফর ছিল সেটি। বাংলাদেশ প্রথমবার লর্ডসে খেলব, এই উত্তেজনায় অনেকের দুশ্চিন্তা হলেও আশ্চর্য শান্ত মুশফিকুর। এবং সবাইকে ও চমকে দিল প্রস্তুতি ম্যাচেই। সফরের প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচটিতে দ্বিতীয় ইনিংসে লড়াকু ৬৩ রানের একটা ইনিংস খেলেন সাসেক্সের বিপক্ষে। তবে পরের প্রস্তুতি ম্যাচে নর্দাম্পটনশায়ারের বিপক্ষে ১১৫ রানের অপরাজিত সেই ইনিংসটিই তাকে পরিচিতি এনে দেয়। নর্দাম্পটনশায়ারের ঐ ম্যাচের পর মুশফিকুর নজর কেড়েছিল নাক-উঁচু ইংলিশ মিডিয়ারও। তার ১১৫ রানের ইনিংস নিয়ে তখন বিশিষ্ট ক্রিকেট ভাষ্যকার জিওফ্রে বয়কট বলেছিলেন, ‘ছোড়াটার টেকনিক তো দেখছি জবরদস্ত!’ তবে ভাগ্য সহায় না হওয়ায় লর্ডস টেস্ট খেলেই এ্যাংকেল ইনজুরির কবলে পড়ায় সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো তার আর খেলা হয় নি।
এরপর ২০০৬ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে মুশফিক বাংলাদেশ দলকে নেত্ত্ব দেন। অন্যান্যদের মধ্যে এই দলে ছিলেন ভবিষ্যতের আনর্জাতিক তারকা সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল। সেবার মুশফিকের নজরকাড়া নেত্ত্বে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যেতে সমর্থ হয়।[২] সুতারাং পুর্বেই সাকিব-তামিমকে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা থাকায় মুশফিকের সামনে অধিনায়কত্ব সহজ হবে বলেই মনে হচ্ছে।
২০০৬ এর জিম্বাবুয়ে ট্যুরে মুশফিক, ফরহাদ রেজা ও সাকিব আল হাসানেরওয়ানডে অভিষেক হয়। হারারেতে জিম্বাবুয়ের বিরুদ্ধে মুশফিক তার প্রথম হাফ সেঞ্চুরি করেন। পরের বছর সবাইকে চমকে দিয়ে ওয়েস্ট-ইন্ডিজে অনুষ্ঠিতব্য বিশ্বকাপের জন্য খালেদ মাসুদের স্থলাভিষিক্ত হন মুশফিক।
এভাবে চলতে থাকে মুশফিকের ক্যারিয়ার। ২০০৯ এর জিম্বাবুয়ে ট্যুরে মুশফিক বাংলাদেশের সহ-অধিনায়ক নির্বাচিত হন। ২০১০ এর ২১ জানুয়ারী ভারতের বিরুদ্ধে হোম সিরিজের প্রথম টেস্টের পঞ্চম দিনে মুশফিক তার ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট সেঞ্চুরি করেন। মাত্র ১১২ বলে চমৎকার সেঞ্চুরি করে তিনি বাংলাদেশের দ্রুততম টেস্ট সেঞ্চুরির মালিক হন।
এখন বাংলাদেশ দলের ভবিষ্যৎ অধিনায়ক হিসেবে সবচেয়ে বেশি বিবেচিত হচ্ছে মুশফিকের নাম। মুশফিকুর এখন উইকেটের পেছনেও অনেক বেশি সক্রিয়। দলকে উদ্বুদ্ধ রাখতেও উইকেটকিপারের ভূমিকা অনেক বড়। টিভিতে খেলা দেখলেই সবার নজরে পড়ে, মুশফিকুর চিৎকার করেই বোলারদের, ফিল্ডারদের অনুপ্রাণিত করে সারাক্ষন। উইকেটের পেছন থেকে খেলা দেখার আরেকটা বড় ভূমিকা হলো, প্রতিপক্ষ ব্যাটসম্যানটিকে সেই কিন্তু সবচেয়ে কাছে থেকে দেখছে।
তার সম্পর্কে আজকে একটি পত্রিকায় বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক রকিবুল হাসান বলেন, বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের ভবিষ্যৎ অধিনায়ক হতে পারেন মুশফিকুর রহিম। তিনি বলেন, 'ক্রিকেটীয় ব্রেইনের দিক থেকে মুশফিকুর রহিম অনেক ভালো। সেক্ষেত্রে তার অধিনায়ক হওয়ার যথেষ্ট সম্ভাবনা রয়েছে।' বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক খালেদ মাহমুদ সুজনও অবশ্য রকিবুলের সুরেই কথা বললেন। তিনিও মুশফিকুর রহিমের কথাই বলেছেন।[৩]
২০০৩ সালে ২২ বছর বয়সে দক্ষিন আফ্রিকা গ্রায়েম স্মিথের হাতে আধিনায়কত্ব তুলে দিয়ে যেমন দীর্ঘমেয়াদী পথ বেছে নিয়েছিল সেভাবে আরেক ২২ বছর বয়সী মুশফিককে ভবিষ্যতের কথা ভেবে একজন যোগ্য অধিনায়ক হিসেবে বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রফেশনাল কোচ স্টুয়ার্ট ল ভালো ভুমিকা রাখতে পারেন। একজন অধিনায়ককে দলকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে হয়। তাই পারফরমেন্স এর কথা মাথায় রাখা দরকার। অধিনায়ককে ভাল টিমম্যান ও হতে হয়। একজন উইকেট কিপার এর প্রতিপক্ষ দলের ব্যাটসম্যান জানার, নিজ দলের বোলার, ফিল্ডার দের অনুপ্রাণিত করার ক্ষমতা বেশি থাকে। এর পর তার যদি দলের সহকারী অধিনায়ক থাকার পুর্ব অভিজ্ঞতা থাকে তবে তো সেটা প্লাস পয়েন্ট।
এসব বিবেচনায় নিলে মুশফিকুর রহিম এর দিকেই দৃষ্টি যায়।
তথ্যসুত্র-
[১] ওপেন মিডিয়া লাইন
[২]Miller, Andrew, ইংল্যান্ড বনাম বাংলাদেশ সিরিজ, ২০০৫, প্রকাশক: Wisden Cricketers' Almanack, r হয়েছে: 2011-02-14
[৩] বাংলাদেশ প্রতিদিন (০৮-০৯-১১)
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৯
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: মেসিওতো ভাই পিচ্চি।
সে এখন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক।
২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৫
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: দেখি পানি কোন দিকে গড়ায়।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৪
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: সেটাই উত্তম
৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৫
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: ভালো বিশ্লেষন
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৪
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৬
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: বাংলাদেশের একটাই সমস্যা অল্প বয়স্কদের অধিনায়ক বানায় দেয় । তারা কতটুকু ভর সইতে পারবে তা দেখেনা। বালের টিম ম্যানেজমেন্ট
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৩
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: এ ব্যাপারে আমার লেখার শেষে একটি কথা বলেছি, ২০০৩ সালে ২২ বছর বয়সে দক্ষিন আফ্রিকা গ্রায়েম স্মিথের হাতে আধিনায়কত্ব তুলে দিয়ে যেমন দীর্ঘমেয়াদী পথ বেছে নিয়েছিল সেভাবে আরেক ২২ বছর বয়সী মুশফিককে ভবিষ্যতের কথা ভেবে একজন যোগ্য অধিনায়ক হিসেবে বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রফেশনাল কোচ স্টুয়ার্ট ল ভালো ভুমিকা রাখতে পারেন।
সো বয়স খুব একটা ফ্যাক্টর হবেনা। তাছাড়া মুশফিকের ঘরোয়া এবং আন্তজাতিক ক্যারিয়ার এর বয়স এখন প্রায় ৭ বছরের উপরে।
৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২২
নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: সব কথাই ভালো। মুশফিকের যোগ্যতা নিয়েও কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু মুশফিকের এখনই ক্যাপ্টেন্সি পাওয়ার কোন দরকার ছিল না। সাকিবে অবশ্যই ক্যাপ্টেন হিসেবে উপযুক্ত ছিল। মুশফিক অবশ্যই বাংলাদেশ দলকে নেৃত্ব দেয়ার যোগ্যতা রাখেন , কিন্তু সেই সময়টা এখন হওয়ার কথা না,বিশেষত দলে সাকিবের মত একজন খেলোয়াড় থাকার পর। বাংলাদেশে এরকম একের পর এক তরুন ক্যাপ্টেন আসে, যায়। মুশফিকের ভাগ্য ও তাই হবে কিনা কে জানে! বিশেষত যে দেশে ক্রিকেট বোর্ড চালায় রাজনীতিবিদেরা!
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৭
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: যেহেতু সাকিবের সাথে একটা সমস্যা হয়ে গিয়েছে সেহেতু এখন সমস্যা সমাধানে বিবিসিকে দ্রুত সিন্ধান্ত নিতে হবে।
তবে অধিনাককে অব্যাহতি দেওয়ার বিষয়টিকে আরও সহজ করা যেত। সবচেয়ে ভালো হত অধিনায়ককে যদি পদত্যাগের সুযোগ দেওয়া হত।
আসলে বিবিসি-বাফুফে এগুলোর ব্যর্থতায় আমাদের খেলাধুলার ক্ষেত্রে এই পিছিয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী।
৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:২৮
Eisenheim বলেছেন: বললেই হলো! কিছুতেই মানি না, ক্যাপ্টেন হিসেবে আমরা শুধু শাহাদাতকে-ই চাই অন্য কাউকে করা হলে, প্রয়োজনে শহীদ মিনারে অনশন করবো
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩০
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: স্মার্ট শাহাদাতকে কোচ করলেই বরং ভাল হয়। তাতে সবাই শাহাদাত হতে পারবে।
৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩১
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: আশরাফুল , সাকিব, তামিম এদের বেলায়ও একি ই কথা বলা হয়েছিল একসময়। তাদের ভাল খেলাটা আসলে আমার টিম ম্যানেজমেন্টরাই নষ্ট করে দেয় তাড়াতাড়ি অধিনায়ক বানিয়ে। যে সময় যা সইতে পারবেনা তা তাদের উপার চাপিয়ে দেয়া হয়। তারা তাদের যে খেলার একটা স্প্রিরিট থাকে তা নষ্ট হয়ে তাদের উপর আসা উপরি চাপের কারনে। যেমন আশরাফু, এখন নষ্ট হবে সাকিব আর তামিম
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৩
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: সিটিজি দেখুন আমার উপরের মন্তব্যেই আছে, আসলে বিবিসি-বাফুফে এগুলোর ব্যর্থতায় আমাদের খেলাধুলার ক্ষেত্রে এই পিছিয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী।
৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩১
নদ বলেছেন: এখন আর কেউই যোগ্য নাই ।
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫১
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আসলে শুরুতেই কেউ যোগ্য থাকেনা, নিজেকে যোগ্য হিসেবে গড়ে নিতে হয়।
৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৭
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: লেখক বলেছেন: সিটিজি দেখুন আমার উপরের মন্তব্যেই আছে, আসলে বিবিসি-বাফুফে এগুলোর ব্যর্থতায় আমাদের খেলাধুলার ক্ষেত্রে এই পিছিয়ে যাওয়ার জন্য দায়ী।
আমিও সেটাই বলেছি, আপনাকে মিন করিনাইতো ভাই। তাদের কারনেই ভাল ভার প্লেয়াররা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৯
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আমিও আপনাকে মিন করিনি ভাই।
১০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৮
ক্রস ফায়ার০০৭ বলেছেন: বাংলাদেশ দলের বিপদের সময়ে হাল ধরা এবং ইনিংস টেনে নিয়ে যাবার তার যে দৃঢ়তা দেখেছি আগে তাতে মনে হয়েছে মুশফিকের কনফিডেন্স লেভেল অনেক ভাল। আশা করি সে ভাল ক্যাপ্টেন হতে পারবে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৫
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আশা করি সে ভাল ক্যাপ্টেন হতে পারবে।
আশাই ভরসা।
১১| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৯
সমকালের গান বলেছেন: ভাল বিশ্লেষন, যেই হোক, তার জন্য শুভ কামনা।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৮
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আশা করি সে ভাল ক্যাপ্টেন হতে পারবে।
১২| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৩৯
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: মুশফিককে দেয়ার এক বছরের মধ্যেই যদি তার ক্যারিয়ান নষ্ট না হয় তাহলে আমাকে বলবেন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৫
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ছিঃ ভাই এভাবে বলতে নেই। আমরা চাই যেই দায়িত্ব পাক সে যেন টিম বাংলাদশ নিয়ে খেলতে পারে সেটা।
১৩| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪০
ক্রস ফায়ার০০৭ বলেছেন: ২০০৬ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে মুশফিক বাংলাদেশ দলকে নেত্ত্ব দেন। অন্যান্যদের মধ্যে এই দলে ছিলেন ভবিষ্যতের আনর্জাতিক তারকা সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল। সেবার মুশফিকের নজরকাড়া নেত্ত্বে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যেতে সমর্থ হয়। সুতারাং পুর্বেই সাকিব-তামিমকে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা থাকায় মুশফিকের সামনে অধিনায়কত্ব সহজ হবে বলেই মনে হচ্ছে।
এটা তার জন্য অবশ্যই বিশাল প্লাস পয়েন্ট হবে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৬
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: অবশ্যই বিশাল প্লাস পয়েন্ট
১৪| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪২
ক্রস ফায়ার০০৭ বলেছেন: পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: মুশফিককে দেয়ার এক বছরের মধ্যেই যদি তার ক্যারিয়ান নষ্ট না হয় তাহলে আমাকে বলবেন।
এক্ষেত্রে বিবিসিকে খুব শক্ত ভুমিকা রাখতে হবে যেমন রেখেছিল গ্রায়েম স্মিথকে নিয়ে দক্ষিন আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ড। অবশ্য আমরা খুবই অধর্য্যপ্রবণ জাতি। কাউকে সময় দিতে চাইনা। সেক্ষেত্রে আপনার আশংকা উড়িয়ে দেয়া যায়না। তবে শুভকামনা থাকবে আমার পক্ষ থেকে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৬
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: শুভকামনা থাকবে আমার পক্ষ থেকেও।
১৫| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৫
ইবনে 'উমার বলেছেন: যতদুর জানি সে অত্যন্ত ব্যক্তিত্ত সম্পুর্ন এবং প্রচন্ড পরিশ্রমী খেলোয়াড়। আমার থেকে মনে হচ্ছে সে অধিনায়ক হিসেবে ভাল করতে পারবে।
খুব ভাল বিশ্লেষণ করেছেন। ধ্যনবাদ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আমিও সেরকমটি জানি
১৬| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৭
ফয়সাল তূর্য বলেছেন: মুশফিকই বেস্ট চয়েজ।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আপাতদৃষ্টিতে
১৭| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৪৯
ইবনে 'উমার বলেছেন: মুশফিক নিয়ে সাবেক অধিনায়ক এবং বর্তমান নির্বাচক বাশারের মন্তব্য,
মুশফিকুর বয়সের তুলনায় অনেক পরিণত। ও আসলে পারফেকশনিস্ট, নিজের মনমতো না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা করে যায়। নিজের খেলার জন্য অনেক বেশি ছাড় দিতে রাজি সে। মনে পড়ছে, বিকেএসপি ছাড়ার পরও একবার ও বিকেএসপির হয়ে প্রিমিয়ার লিগে খেলেছে। কথাটা এ জন্যই তুললাম, বিকেএসপির হয়ে খেললে কিন্তু কোনো টাকা পাওয়া যায় না। ও টাকার কথা না ভেবে খেলাটার কথাই ভেবেছে। এটাই সবচেয়ে বড় গুণ।
নিন্দুকদের অনেকেই ওর উচ্চতা নিয়েও কথা বলে। একটা কথাই বলব, ওই ‘ছোট’ মুশফিকুরই কিন্তু অনেক ‘বড়, বড়’ ছক্কাও হাঁকায়!
প্রথম আলো, 2011-02-03
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৭
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: চমৎকার মন্তব্য
১৮| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৫
পাগলাঘোড়াসিটিজি বলেছেন: @ ক্রস ফায়ার০০৭ , আশরাফুল, সাকিব কি খারাপ খেনতো?? তাদের বিশেষ করে আশরাফুলের নষ্টের মূলেই বিসিবি। এখন কি কারনেই সাকিবকে অপসারন করা হলো??? তার কি এমন অপরাধ ছিলোযে তাকে অধিনায়ক থেকেই বাদ দেয়া হলো। খারাফ খেল্লেও না হয় একটা কথা। সে এখন কোন মন মানষিকতা নিয়ে খেলবে??? ও ও আশরাফুলের চেয়ে খারাফ খেলবে দেখবেন একদিন।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৮
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ভাই দেখা যাক। এখনিতো সে অধিনায়কি হয়নি।
১৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:৫৭
বটতলার টারজান বলেছেন: আমি মুশফিক ছাড়া আর কাউকে দেখছিনা, সবচেয়ে ভাল হত যদি ম্যাশ ইনজুরি থেকে সেরে যেত, তাইলে সাকিবকেও এতদিন ক্যাপ্টেন থাকতে হতনা :-< :-<
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৯
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: মাশ্রাফিকে খুব মিস করি
২০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:০৯
বেঈমান আমি বলেছেন: mushfiq will be goo choice for long term....
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৯
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: একমত
২১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১০
োমসতাক বলেছেন: নাহিয়ান বিন হোসেন বলেছেন: সব কথাই ভালো। মুশফিকের যোগ্যতা নিয়েও কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু মুশফিকের এখনই ক্যাপ্টেন্সি পাওয়ার কোন দরকার ছিল না। সাকিবে অবশ্যই ক্যাপ্টেন হিসেবে উপযুক্ত ছিল।
সাকিব এখন অতীত। মাশরাফীর জন্য সবাই দোয় করেন ছেলেটা যেন সুস্থ হয়ে খেলায় ফিরে আসে।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩০
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: তাকে দলের খুব দরকার
২২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১২
হ্যামিলনের বাঁশিওয়ালা বলেছেন: অধিনায়ক হয়ে খেলাটাই আসল নয়।
দেশের পক্ষে খেলাটাই অনেক বড় গর্বের। সেই গর্ব থেকেই শচিন, দ্রাবিড়, জয়াসুরিয়ারা এতদিন খেলে যাচ্ছে ।
সাকিবের অধিনায়কত্ব চলে যাওয়া তে ভালো হয়েছে । ওর আসলেই সমস্যা ছিল, উল্টা পাল্টা কথা বলা, মধ্যমা দেখানো, সিনিয়র প্লেয়ার দের কে কটাক্ষ করা - এসব তাঁকে আগে বুঝতে হবে যে, তাঁর ভুল ছিল। অনুতপ্ত হতে হবে ।
নিজের খেলা ও দলের প্রতি কন্ট্রিবিউশন এ মনোযোগ দিতে হবে আরও বেশি । ওর মত ক্রিকেটারের কাছে দল আরও বেশি দায়িত্বপূর্ণ ইনিংস আশা করে। পরিশ্রমের কোন বিকল্প নেই যতই প্রতিভা থাকুক না কেন।
আর কে জানে, আবারো কোন এক সময় অধিনায়কত্ব ফিরে পেতে পারে সাকিব।
মুশফিক কে ভালোই মনে হয় । কিন্তু বেশি ছোট ও বয়স ও কম, গ্রায়েম স্মিথের উদাহরণ আর আমাদের দক্ষিন এশীয় আবেগ একসঙ্গে তুলনীয় নয় । কিন্তু আর কোন বিকল্প ও দেখছি না।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩০
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: অভারল আপনার মন্তব্য ভালোই লাগলো। ধন্যবাদ
২৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৯
ইবনে 'উমার বলেছেন: সুন্দর আলোচনা চলছে দেখি। এভাবে শান্তিপুর্ন আলোচনা যদি সব লেখায় হত। আহা খুব শান্তি পেতাম
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩১
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: চারিদিকে শুধু ক্যাচাল
২৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:২৪
সিনবাদ বলেছেন: মুশফিক আগে বাংলাদেশ এর ভাইস ক্যাপ্টেন ছিল। বিসিবি তারে বাদ দিয়া তামিম রে বানাইসে। তারে দল থিকা বাদ দেয়ার চিন্তা ও ছিল। এখন আবার মুশফিক এর কাছে ফিরা আসবে। অদুর ভবিষ্যতে আবার সাকিব এর কাছে ফিরবে লিখে রাখেন সবাই। ফালতু বিসিবি। ফালতু মিডিয়া।
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩২
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: খেলা মাঠের ছেয়ে এখানে মাঠের বাহিরে বেশি হয়।
২৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৮
হাদী নয়ন বলেছেন: মুশফিকুর রহিম বাংলার নয়া কাপ্তান,আমার মতে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৫
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আজকে টিভিতে তার সাক্ষাৎকার শুনে মনে হল সে গ্রিন সিগন্যাল পেয়েছে। তার একটা খুব ভাল মন্তব্য শুনলাম। সে বলছিল বাংলাদেশ দলে এখন একজন পেস বোলিং অলরাউন্ডার দরকার।
আসলেই আমি তার সাথে একমত। সাকিব-রিয়াদ-শুভ-রাজ্জাক এরা সবাই স্পিনার অলরাউন্ডার।
২৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৮
আবিরে রাঙ্গানো বলেছেন: ক্রিকেটে অধিনায়কের বিচক্ষণ হতে হয়। অধিনায়কের ভাবতে হয়, স্টাডি করতে হয় বিপক্ষ দলের কোন খেলোয়াড় কোন দিকে ভাল খেলে, কোথায় দুর্বলতা। সেসব বিবেচনা করে মনে রেখেই ফিল্ড সাজাতে হয়। চিন্তা করতে হয় পরের অভার কে বোলিং করলে ভাল হয়। সেসব বিবেচনা করলে, একজন বোলারের কখনো অধিনায়ক হওয়া উচিত না, সে যদি দলের সেরা বোলার হয়। এই ক্ষেত্রে সাকিব মাশরাফি পিছিয়ে। যদিও মাশরাফি দলে ফিরলেও তাকে অধিনায়ক বানানো উচিত না, যেহেতু সে যখন তখন ইনজুরিতে পড়তে পারে। এখন প্রশ্ন হলো মুশি কি কিপিংয়ের সাথে অধিনায়কত্ব করতে পারবে কিনা। কিপারের ও অধিনায়ক না হয়ে থাকতে পারলে বেস্ট হয়, কারণ প্রতিটি বলের দিকে তার শেয়ালের মত নজর রাখতে হয়। কিন্তু ধনি সাংগা দের উদাহরণ হিসেবে দেখালে মুশিকে অধিনায়ক বানানো যায়। আমার মতে দলের একজন প্রতিষ্ঠিত শুধু ব্যটসম্যান অধিনায়ক হওয়া উচিত। যদিও দুর্ভাগ্যক্রমে এমন কেউ নেই দলে, নাফিস থাকলেও নিজের পজিশন শক্ত নয়। রিয়াদও নিজেকে দলের অপরিহার্য খেলোয়াড় হিসেবে প্রমান করতে পারেনি এখনো। রাজ্জাক সিনিয়র হলেও মাঝে মাঝে তাকে দলের বাইরে রেখে দল সাজালে ভাল হয়। এখন বলুন কাকে বানাবেন অধিনায়ক? মুশির মাঝে সাংগার মত দলকে নেতৃত্ব দেয়ার গুন আবার দলের সবাইকে বা সিনিয়ররাদের শ্রদ্ধা করার মানসিকতা আছে কিনা সেটি জানিনা। যে কারণে সাকিব তামিমকে বাদ পড়তে হলো, সেই কারণে যদি মুশফিকের বাদ পড়ার কোন আশংকা থাকে তবে অবশ্যই তাকে অধিনায়ক করা অনুচিত। কারণ কিছুদিনের মাঝেই হয়তো রিয়াদ নাফিস কিম্বা শুভাগতরা দলে নিজেদের অবস্থান পাকা করবে। কোন কারণ ছাড়াই নাফিসকে অধিনায়ক বানিয়ে দেয়া হবে, কারণ সে অভিজ্ঞ এব সিনিয়র। বারবার অধিনায়ক চেন্জ ভাল না।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:২৬
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: জটিল সমীকরণ। দেখা যাক।
২৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৪
লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: ২০০৬ সালে অনুষ্ঠিত অনূর্ধ-১৯ বিশ্বকাপে মুশফিক বাংলাদেশ দলকে নেত্ত্ব দেন। অন্যান্যদের মধ্যে এই দলে ছিলেন ভবিষ্যতের আনর্জাতিক তারকা সাকিব আল হাসান এবং তামিম ইকবাল। সেবার মুশফিকের নজরকাড়া নেত্ত্বে বাংলাদেশ কোয়ার্টার ফাইনাল পর্যন্ত যেতে সমর্থ হয়। সুতারাং পুর্বেই সাকিব-তামিমকে নেতৃত্ব দেয়ার অভিজ্ঞতা থাকায় মুশফিকের সামনে অধিনায়কত্ব সহজ হবে বলেই মনে হচ্ছে।
অধিনায়ক হিসেবে মুশফিককে আমার কাছেও পরিণত মনে হয়। তবে মনে রাখতে হবে অনুর্ধ উনিশ বিশ্বকাপের সেই দলটি সেবার হট ফেভারিট ছিল। প্রতিপক্ষের চেয়ে অনেক শক্তিশালী ছিল। চ্যাম্পিয়ন হবার কথা ছিল তাদেরই। যতদূর মনে আছে, ইংল্যান্ডের কাছেই বোধ হয় হেরে তারা বিদায় নেয়। যে ইংল্যান্ড দেশের মাটিতে তাদের কাছে পাত্তাই পায় নি।
আর সে টুর্ণামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয় পাকিস্তান যারা গ্রুপ ম্যাচে বাংলাদেশের কাছে হেরেছিল।
মুশফিক ক্যাপ্টেন হতেই পারে। তবে ভাববারও আছে অনেক কিছু।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৫
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: সেটাই। ভেবে চিন্তে ভাল সিন্ধান্তই নেয়া হোক।
২৮| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:০২
লুতফুল বারি পান্না বলেছেন: তবে সর্ট হওয়া নিয়ে আমার কোন আপত্তি নেই।
গ্যারি সোবার্স খাটো ছিলেন, আর সর্বকালের অন্যতম সেরার দাবীদার শচীন...???
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩৬
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: সেটাই
২৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২১
ShusthoChinta বলেছেন: মুশফিক ছাড়া বিকল্প নাই,আশা করি ভাল ক্যাপ্টেন হতে পারবে মুশফিক। কিন্তু বোর্ডের যে দশা তাতে আবার আশরাফুল সাকিবের মত দশা হলে খুব দুঃখজনক হবে ব্যাপারটা! আর খেলোয়ার হিসেবে তামিম সাকিব ছাড়া বাংলাদেশ কোন দলই নয এখন পর্যন্ত,বর্তমান পরিস্থিতিতে ওদের খেলা আগের মত থাকলে হয়!
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৪
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:৩২
নোমান নমি বলেছেন: প্রথম কথা হল বিসিবি সাকিবকে অপরাধ করার সুযোগ দিয়েছে। সাকিবের বিরুদ্ধে অভিযোগ অনেক আগে থেকেই। এতদিন পাত্তা না দিয়ে হুদাই অধিনায়কত্ব কেড়ে নিয়েছে। অধিনায়ক হিসাবে এবং খেলোয়াড় হিসাবে সাকিবের বিরুদ্ধে কোন প্রশ্ন নাই। সাকিবকে ছাড় দিয়ে বিসিবি মাথায় তুলেছে। অথচ এখন কোন কিছু চিন্তা না করে অধিনায়ক থেকে বাদ দিয়েছে। বিসিবিতে যারা আছে তাদের ক্রিকেট জ্ঞান অত্যন্ত সীমিত।
গ্রায়েম স্মিথদের ক্রিকেট সংস্কৃতি আর আমাদের সম্পূর্ন আলাদা। তাদের মস্তিস্কও আমাদের থেকে পরিনত। এখানেই পার্থক্য।
তবে এটা সত্য এখন মুশফিক ছাড়া আর কেউ নেই। আমারও ধারনা মুশফিক পারবে। আরেকটু পরিনত করে নিতে হবে। মুশফিকের সাথে আছি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৫
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: শতভাগ সহমত
৩১| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ২:১৬
নিমচাঁদ বলেছেন: আপনার বিশ্লেষণ পড়লাম। ভাল লেগেছে ।
তবে প্রাসঙ্গিক অথবা অপ্রাসঙ্গিক কয়েকটা কথা বলব।
০১) মুশফিক এর পরিশ্রম আমাকে মুগ্ধ করে , তার অধ্যবসায় অসাধারণ, কিন্তু তার ক্রিকেট বুদ্ধি সাকিবের মতন পরিণত নয় (এটা আমার মতামত)। জয়ের জন্য এক ধরনের সর্বগ্রাসী ক্ষুধা লাগে , যেটা আমার মনে হয় , মুসফিক হতে সাকিবের বেশি।
০২)বাংলাদেশের ক্রিকেট ইতিহাসের যোগ্যতম অধিনায়ক হিসাবে সাকিব , যেই দ্রুত চারাগাছের মতন ছিলো, তা আসলেই , যত্নের অভাবে অথবা অতিরিক্ত সার প্রয়োগে , মলিন হয়ে গেছে।
০৩) সাকিবকে ছুড়ে না ফেলে , পরিচর্যা করে একটা মহিরুহ হিসাবে দাড় করানো যেত,এটা বিসিসিবির করা উচিত ছিলো, কিন্তু তা হয়নি।আলেকজান্ডার এর মতন ভিনি, ভিডি , ভিসি (আসলাম , দেখলাম , জয় করলাম) তারপর ১৮ বছর বয়সে গত হলাম, এটা ঠিক হয়নি।
০৪) এদের বয়স টা চিন্তা করতে হবে। অধিনায়ক যদি মুসফিক ও হয়, তবে ও এদের খুব স্পর্শ কাতর হিসাবে , গাইড করতে হবে ।আর না হলে , সাকিব যে ভুলের বলি হলো, সে ভুলের বলি মুসফিক ও হতে পারে। আমরা দীর্ঘমেয়াদী অধিনায়ক এর কথা চিন্তা করবো, তাদের গাইড টা যদি , তাদের হাতে দিয়ে দেই , তাহলে আবার ও আমাদের , আরেক ব্যর্থ তার পর , আরেক জন নতুন অধিনায়ক লাগবে।এ ভাবে ত এক সময় ঠক বাছতে , গাঁ উজাড় হয়ে যাবে।
০৫) দেশের জন্য খেলাটা অনেক বড় দায়িত্তের ব্যাপার । মানসিক ভাবে এইটা এদের বুঝাতে হবে । যারা আম জনতার আইকন হয়, তারা অনেক কাজ করতে পারে না , যা আমরা করতে পারি। এই জিনিশ গুলা এদের বুঝাতে হবে ।খ্যাতি , টাকা পয়সা এমন জিনিশ , এই জিনিশ গুলা প্রপারলি , সামলাতে হয়।
০৬) বাংলাদেশের অধিনায়ক দের খুব সচেতন ভাবে ইতিহাসের সফলতম অধিনায়ক দের , যেমন ষ্টিভ ওয়াহ, রানাতুঙ্গা, গাঙ্গুলি, আজহারউদ্দিন, ধোনি দের খেলা গুলা বারবার দেখানো উচিত এবং এদের যে আচরণ গুলা ফলো করা দরকার, সেই গুলা এদের বারবার দেখানো ও বুঝানো দরকার ।
০৭) সাকিব যেভাবে কিছুটা নিজের কারণে , কিছুটা প্রত্যাশার চাপে অধিনায়কত্ত্ব হারালো, এটা বেদনা দায়ক।আমরা যদি সাম্প্রতিক ইতিহাশ দেখি , বাংলাদেশে নিউজিল্যান্ড গো-হারা হারার পর ,তাতে কিন্তু তাদের অধিনায়ক কে সরানো হয়নি, কিন্তু তাদের বোর্ড যে পদক্ষেপ নিয়েছিলো ,তাতে বিশ্বকাপে নিউজিল্যান্ড এর খেলা , অনেক ভালো হয়েছে । আমাদের বোর্ড কে অই ভাবে আগাতে হবে, বা হওয়া উচিত ছিলো।
আমাদের হিসেবি খাতায় "বীর থাকবেনা, শুধু শহীদ থাকবে'' , এই মানুষিকতা থাকলে, আমাদের ক্রিকেট কি আগাবে ?
অধিনায়ক যেই হোক , তাকে বীর বানাতে হবে , এই বয়স কম ছেলেদের 'দেশের জন্য খেলা'এটা শিখাতে হবে , আর এটা বোর্ড এর ই দায়িত্ত্ব।
আমরা আজকে মুশফিক কে ফুলের মালা দিচ্ছি , দুই দিন পরে যেন , জুতোর মালা না দিতে হয়, সেটা দেখা বোর্ডের অনেক গুরু দায়িত্ত্ব।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৬
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ ,
বোর্ডের অনেক গুরু দায়িত্ত্ব।
৩২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ৯:৫০
আইজউদদীন বলেছেন: কয়দিন পড়ে ইনিও ঘচাংফু
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:১৭
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন:
৩৩| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০২
অন্য হাওয়া বলেছেন: খুব ভাল বিশ্লেষণ করেছ মাসুদ। অন্তত উটপাল থেকে ভাল।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৩
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৪| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:০২
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: আমার মনে হ্য় না সাকিব তামিম নতুন অধিনায়ককে সহযোগিতা করবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৩৯
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ভাল কিছু আশা করেন
৩৫| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:১৬
হুনার মন্দ বলেছেন: মুশফিকেরও তো দর্শকের লগে বাজে ব্যবহারের নজির আছে। কালের কন্ঠে সাকিব তামিমরে লইয়া যেই রিপোর্ট ছাপাইছিল, তখন মুশফিকের কথাও উঠছিল। হে ব্যাটিং করতে নামনের সমুয় একদর্শক কইছে "মুশফিক ভাই, ফাটাইয়া ব্যাটিং করতে হবে কিন্তু"...হে জবাব দিছিল "তুই গিয়া ব্যাটিং কর"
এই যদি হয় অবস্থা..তাইলে তো সাকিব তামিমরে ক্যান খেদাইলো? আচরণবিধিই যদি মূল সমস্যা হয় তাইলে তো তা সবার জন্যই। অবশ্য মুশফিক জীবনেও নির্বাচকদের বিরুদ্ধে যাবে না, তা যতই অন্যায় হোক না কেন। এইটাই অর সবচাইতে বড় যোগ্যতা।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১২:৫৩
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ভাল ম্নদেই মানুষ ভাই
৩৬| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:৩৯
প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: মুশফিকুরের খেলা আমার কখনোই ভাল লাগে নাই। ওকে আমার খুব নেগেটিভ খেলোয়াড় মনে হয়। সত্যি কথা বলতে আমার মনে হয় বাংলাদেশ দলে এই মুহূর্তে নেতৃত্ব দেয়ার কেউ নাই। আর এর দায় বিসিবি র । কথা প্রসঙ্গে বলি, যদি হঠাত করে শেখ হাসিনা, বা খালেদার একসাথে খারাপ কিছু হয়ে যায়, জাতীয় জীবনে ও কিন্তু আমাদের ব্যাক আপ নেতৃত্ব নাই। এগুলা তৈরি করতে হয়। মুশফিক উইকেট কিপার হিসেবে ভাল না, সে ৪ ওয়ান ডেতে কত নম্বরে খেলে তার প্রয়োজনীয়তা বুঝাতে পারবে , তা সে ই জানে, আমি তো যতদূর জানি, বাংলাদেশে একেবারে নতুন ২ জন আরো ভালো উইকেট কিপিং ব্যাটস্ম্যান আসছে, একজন মিথুন আরেকজন আনামুল হক। আমার মনে হয় মুশফিক কে বরং কিছুদিন টিম এর বাইরে রাখা উচিত। সবাই হয়ত আমার বিরোধিতা করবেন, স্বাভাবিক, সে কেবল একটা সেঞ্চুরী করছে। কিন্তু আমার মনে হয় সে কোনভাবে ই টিম এ অটোমেটিক চয়েস হতে পারে না।
মাহমুদুল্লাহ ঃ মাহমুদুল্লাহ যদি অধিনায়ক হয় , ভাল যে সে হয়ত উপরে ব্যাট করবে, কিন্তু মাহমুদুল্লাহ র খেলা কোন দিন দেখে মনে হয় নাই, যে সে একাই ম্যাচ জিতানোর ক্ষমতা রাখে, ও তো অন্যদের উপর ভরসা করে থাকে, সাপোর্টিং রোল প্লে করে।
শাহরিয়ার নাফিস ঃ ও কাপ্তান হওয়ার সাথে সাথে টিমে গ্রুপিং শুরু হয়ে যাবে। এটা নিশ্চিত। বাংলাদেশের প্লেয়ার রা আইসিএল ফেরত কাউকে অধিনায়ক হিসেবে সহজে নিবে না। তার চেয়ে বরং কাপালি কে ফিরিয়ে এনে তাকে অধিনায়ক করা যেতে পারে।
ইমরুল / আশরাফুল / রকিবুলঃ নিজেরা একদিক ধরে রাখার নামে যে পরিমাণ মন্থর ব্যটিং করে পার্টনারের উপর প্রেশার ক্রিয়েট করে এবং পার্টনারকে নন স্ট্রাইকিং এ আটকে রাখে, তাতে সেই পার্টনার, এবং পুরা টিম এর মনোবল ই ভেঙ্গে যাবে।
জুনায়েদঃ ও তো টিমেই থাকার যোগ্য না।
রাজ্জাক ঃ সিনিয়র প্লেয়ার হিসেবে ও অধিনায়কত্ব দাবী করতে পারে। কিন্তু সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দেয়ার ক্ষমতা ওর নাই।
শাহাদাত ঃ বর্তমান সময়ে সে মডেলিং সিনেমা নিয়ে বেশি ব্যস্ত। ওকে অধিনায়ক করলে সবাই মাঠে ই অভিনয় শুরু করে দিবে।
শফিউল ঃ শফিউল কে কেউ মানবে বলে মনে হয় না।
রুবেল ঃ অধিনায়ক হলে ও সে কথা কম বলবে এবং খালি হাসবে। এতে কেউ তার কথা বুঝতে পারবে না কিন্তু সবাই হয়ত অধিনায়ক হাসতেছে বলে নিজেরাও হাসবে।
শুভ ঃ যুব দল গুলাতে সে নেতৃত্ব দিছে ঠিক ই , কিন্তু এখনো দলেই নিয়মিত না।
নাজমুল ঃ দলেই নিয়মিত না।
নাসির/ শুভাগত ঃ নতুন প্লেয়ার , গ্রায়েম স্মিথের মত এদের কাঁধে দায়িত্ব দিতে পারে বিসিবি। কিন্তু এ জুয়া খেলাতে ভরাডূবি হবে বলে ধারণা।
সুতরাং কে হবে অধিনায়ক, সেটা নিয়ে কৌতুহলী আমি না, যে কাউকে ই তো অধিনায়ক করা যায়। কিন্তু নতুন অধিনায়ক কিভাবে দলকে ধরে রাখে, সামনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফর আসবে। কিভাবে সামনে থেকে দলকে নেতৃত্ব দেয় সেটাই দেখার। তবে আমার মনে হয় মুশফিক অধিনায়ক হলেও সে ম্যাচে মাত্র ৩/৪ টা ক্যাচ স্বভাববশত মিস করলে
কিন্তু দর্শক মাঠেই এমন গালাগালি করবে যে সে মাঠে ই প্রচন্ড লজ্জায় পড়ে যাবে।
পুরাটাই আমার মতামত। আমি অধিনায়ক হিসেবে আসলে ই কাউকে দেখতেছি না। এমন কি কোন ব্যাক আপ প্লেয়ার ও নাই, না ব্যাটসম্যান , না বোলার,.।.।.।।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২২
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: হতাশ
৩৭| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:২১
জীবন শাহ বলেছেন: মুশফিকের খেলাতো ভালোই লাগে। আশা করি ও অধিনায়ক হিসেবে ভালোই করবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৫
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: আশা করি
৩৮| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৩১
উদাসীফাহিম বলেছেন: আরেকটা ভুল ডিসিষন হবে এটা। অই পিচ্চি ছেলে খুবি অহংকারি, বিকেস্পি গ্রুপের ২ নাম্বার নেতা, কোন্দল বাড়বে, তাছাড়া কিপিং এখনও তেমন উন্নতি করতে পারেনি।
নাফিস ভাল হতে পারে,ক্যাপ্টেন্সি গুন আছে, কিন্তু তার পুর্বে দলে জায়গা নিয়মিত করতে হবে ত্তাকে
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৮:৩৪
বেঙ্গল মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ
৩৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ৯:৫৬
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: খুব সহজ একটা কথা বলি , সাকিব-তামিম যদি কোন অফিসের মাঝারি মানের কর্মকর্তা হয়ে তবে বাংলাদেশের বাকি ক্রিকেটাররা শ্রমিক মানের খেলোয়াড়। মুশফিক, শাহরিয়ার নাফিস, মাহমুদুল্লাহ এরা এখনও টিমে নিজের অবস্থানই শক্ত করতে পারেনি। এরা এখনও নিজের পার্ফরমেন্সের উপরই ভরসা করতে পারেনা, টিমের অন্যান্যদের পার্ফরমেন্সের ভালো খারাপ দেখার মত যোগ্যতা, বুদ্ধি, ক্রিকেটীয় জ্ঞানে এদের যথেষ্ট ঘাটতি আছে। সাকিব তামিমকে যথাযথ কারন ব্যতীত যেভাবে সরিয়ে দেয়া হলো তাতে বাংলাদেশ টিমের ভবিষ্যত খুব ভালো বলে মনে হচ্ছে না।
৪০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১:২৮
হাবিবউল্যাহ বলেছেন: ২২ নাম্বারের সাথে সহমত।
৪১| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:৪৩
ঢাকা ভাই বলেছেন: ভাল হবে না.................
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ রাত ১১:১৫
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আপাত দৃষ্টিতে মুশফিকই সেরা পছন্দ কিন্তু একটাই সমস্যা ব্যাটিংয়ের সময় ও বোলারের চোখের দিকে সরাসরি তাকাতেই পারে না!!!
টিভি স্ক্রীনে শুধু ওর হেলমেটের চাঁদিটা দেখা যায়!
এমন সাহস নিয়ে ও কি পারবে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে?