নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মাসউদুর রহমান, আব্বা আম্মা ডাকেন রাজন নামে। একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে পারফর্মিং আর্টস-এর শিক্ষক। ফিল্মমেকিং, অভিনয়, পাবলিক স্পিকিং, প্যান্টোমাইম- এইসব বিষয় পড়াই। এর আগে স্কুলে মাস্টারি করতাম। শিক্ষকতা আমার খুব ভালোবাসার কাজ।

মাসউদুর রহমান রাজন

একজন মানুষ, শিক্ষক ও সবার আমি ছাত্র তবে সব শিক্ষকের পড়া আমি শিখি না।

মাসউদুর রহমান রাজন › বিস্তারিত পোস্টঃ

যারা এই ভ্যাকসিনকে ভিক্ষা বলে মূল্যায়ন করেন... একটু শুনবেন

২২ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:৫৭


সপ্তাহ তিনেক আগে আমার করোনার প্রাথমিক সকল পদের আলামতসহ জ্বর দেখা দেয়। ডাক্তার কইলেন টেস্ট করাইতে। জেনারেল হাসপাতালে চইলা যান। সকাল সকাল যাইবেন। খুব ভীড় হইব। আমি চিন্তা করলাম, প্রাইভেট ক্লিনিকে ট্রাই কইরা দেখি, যদি ওইখানে করা যায়, তাইলে আর সরকারী হাসপাতালে গিয়া লম্বা লাইন ধরা লাগবে না। যথারীতি একটা ক্লিনিকে কল দিলাম যারা কোভিড টেস্ট করায়। এরা আমার কল রিসিভ কইরা আমারে “স্যার” বইলা সম্বোধন করলো, সকাল নয়টা থেকে বিকাল ৫টার মইধ্যে আমার সুবিধামতো যাইতে কইলো। জিগাইলাম খরচ কত? সে কইলো প্রতিবার টেস্ট ৩০০০ টাকা। আমার তো চক্ষু চড়কগাছ। কয় কি? এত টাকা দিয়া তো টেস্ট করানো সম্ভব হইলেও তো করামু না। পরদিন সকালে সরকারী হাসপাতালে গিয়া ১০০ টাকা দিয়া টেস্ট করায়া আসছি। এক ঘণ্টা লাইনে দাঁড়াইতে হইছে। যেই মানুষগুলার সাথে লাইনে দাঁড়াইছিলাম এদের বেশিরভাগরে দেখলেই বুঝা যায় এদের পক্ষে কখনোই ৩০০০ টাকা দিয়া টেস্ট করানো সম্ভব হইতো না। যাই হোক, আমার রেজাল্ট নেগেটিভ আইছে। মালিকের মেহেরবানী।

সিম্পল করোনা টেস্ট, সরকারি-বেসরকারি টেস্ট ফির রেশিও ১ঃ৩০! পার্থক্যটা ভাবা যায়?

এবার ভ্যাকসিনের ব্যাপারে আসি। গত ফেব্রুয়ারি থেকে আজকে পর্যন্ত এক কোটি ১০ লাখ মানুষ ভ্যাক্সিনেশনের আওতায় আসছে, যার মধ্যে ৪২ লক্ষ জন দুই ডোজ পূর্ণ করেছেন । নানা ধরণের জটিলতা থাকা সত্ত্বেও সরকার এখনো নানা জায়গা থেকে ভ্যাকসিন জোগাড় করছে যা অনেকের ভাষায় ভিক্ষা করে জোগাড় করছে। মাঝখানে ভ্যাকসিনের অভাবে টিকাদান কার্যক্রম বন্ধ হইয়া গেছিলো। ইদানিং আমেরিকাসহ বেশ কয়েকটা দেশ থেকে বড় কয়েকটা চালান আসছে। সামনে চীন থেকে সরকার দেড় কোটি ডোজ সিনোফার্মের টিকা কেনার সবকিছুই চূড়ান্ত। আগামী তিন মাসে প্রতিমাসে ৫০ লাখ ডোজ করে আসার কথা। সরকার চাইলেই এত ঝামেলা না কইরা প্রাইভেট অনেকগুলা প্রতিষ্ঠানরে দিয়া আমদানী করায়া কিছু প্রাইভেট ক্লিনিকরেও নিজেদের মতো টিকা দেয়ার পারমিশন দিতে পারতো। তাইলে কি হইতো?
১. প্রতিটা টিকা আপনারে আমারে ৩০-৪০ হাজার টাকায় কিনতে হইতো।
২. স্বাস্থ্যের সাথে জড়িত সরকারী কর্মচারিরা সরকারি টিকা গোপনে বেইচা দিত (অনেকে বলেন, এখনও তারা তা অল্পবিস্তর করতেছেন, এ ব্যাপারে কোন অথেনটিক সূত্র পাওয়া যায় নাই, তবে ব্যাপারটা অসম্ভব কিছু না।)
৩. কিছু গোপন কারখানায় নকল টিকা উৎপাদিত হইতো। আপনি আমি শরীরের ভিতরে পানি পুশ কইরা টিকা দিছি ভাইবা শান্তি পাইতাম।
৪. জাতি হিসাবে আমরা ভালই দুর্নীতিবাজ হইয়া উঠছি। এ নিয়ে আরো বহুত কিসিমের দুর্নীতির ঘটনা ঘটতো, ত্রাণের ঘটনার মতোন।

সরকার মহাজন এসবের সুযোগ না দিয়া এখনো পর্যন্ত টিকাদান কর্মসূচির নিয়ন্ত্রণ সম্পূর্ণরূপে নিজের হাতে রাইখা দিছেন এবং নানা জায়গা থেকে ভিক্ষা কইরা টিকার ব্যবস্থা করতেছেন। অনেকেই কইতাছেন রিজার্ভে অনেক টাকা আছে, টিকা কিন্যা তাড়াতাড়ি মাইরা দেয়া উচিৎ সরকারের। ১৭ কোটি মানুষের জন্য ৩৪ কোটি ডোজ টিকা দরকার। এই বিপুল পরিমাণ টিকা যদি কিনা লাগে তাইলে বিশাল অংকের ডলার রিজার্ভ থেকে দিতে হবে। মনে রাখতে হবে আমাদের শুধু করোনার টিকার সংকট মোকাবেলা করলেই হবে না, এই সংকট চলাকালীন ও করেনা পরবর্তী সময়ের প্রস্তুতিও রাখা দরকার। রিজার্ভ একটা ভরসার জায়গা। তাই যত বেশি পরিমাণ টিকা সাহায্য বা উপহারের নামে গ্রহণ করা যায়, ততটাই সঞ্চয়। এটা সরকারের একটা পলিসিও হইতে পারে।

সিনোফার্মের টিকার দাম পড়বে প্রায় ১০ ডলার কইরা। যদিও আগে ৫ ডলারে ভারতের সেরাম থেকে প্রথমবার টিকা আমদানী করার সময় টিকার অতিরিক্ত দাম নিয়ে অনেকেই অনেক কিছু কইছিলেন, তবে তারা এখন চুপ। যাই হোক, ১০ ডলার হিসাবে এক এক নাগরিকের জন্য ২০ ডলারের টিকা লাগবে। সাথে সেই টিকার পরিবহণ ও মেইটেইনেন্স খরচও আছে। ৩৪ কোটি ডোজ মানে ডলারের অংকটা বুঝতে পারতেছেন। এক কোটি টিকাও যদি উপহার হিসেবে, অনেকের ভাষায় যা ভিক্ষা, আনা যায় তাহলে আমাদের রাষ্ট্রের একটা বড় অংকের টাকা বাইচ্যা যাবে। এই ভিক্ষার পরিমাণটা যতটা বাড়ানো যায়, ততটাই মঙ্গল। হয়তো টিকা আমদানীতে যা কিছুটা সময়ক্ষেপণ তার একটা কারণ এইটা।

সম্প্রতি ভিক্ষায় পাওয়া টিকার একটা সোর্স নিয়া কথা বলি। আমেরিকার কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন গ্লোবাল একসেস (কোভেক্স) কর্মসূচির আওতায় এই পর্যন্ত ৫৬ লাখ ভ্যাকসিন পাইছে বাংলাদেশ। সম্ভবত গত সপ্তাহে সর্বশেষ ৩০ লাখ ডোজ মর্ডানার টিকা এসে পৌঁছায়। তবে এই টিকার পেছনে বাংলাদেশের ৪ জন প্রবাসি আমেরিকান বাংলাদেশির সরাসরি অবদান জড়িত। অনেক বাংলাদেশিই আমেরিকায় স্থায়িভাবে আছেন, যারা ওইখানে বইসা টিকা নিয়া, শেখ হাসিনা সরকারের ভূমিকা নিয়া এইখানে, ওইখানে, ব্লগে, সামুতে বাগাড়ম্বর কইরা সরকারের ১৪ গুষ্ঠি উদ্ধার কইরা ফেলতেছেন। কিন্তু কাজের বেলায় নাই। তাদের মতো এই চার জন এই প্রশ্ন ভাবেন নাই যে, সরকারের রিজার্ভে তো অনেক টাকা, টিকা তো কিনতেই পারে, ভিক্ষা চাওয়ার দরকার কী? এই চার মহৎ ব্যক্তি হইলেন, কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডা. চৌধুরী হাফিজ আহসান, কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডা. মাসুদুল হাসান, নেফ্রলজিস্ট প্রফেসর ডা. জিয়াউদ্দিন আহমেদ সাদেক ও সাবেক সিনিয়র ইউএন অফিসিয়াল মাহমুদ উস শামস চৌধুরী (আহা একজনের নামের লগে আমার নামের মিল আছে)। এই চারজনের একান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগের ফসল এই ভ্যাকসিনপ্রাপ্তি, সূত্র ডেইলি স্টার।


বাঙালী যেইখানে যায় সেইখানেই দুর্নীতি করে। আমেরিকার কোভেক্স প্রজেক্টটা স্বল্পোন্নত দেশগুলার জন্য। প্রথমে যেই ১৮১টা দেশের লিস্ট করা হইছিল, বাংলাদেশের নাম সেইখানে সঙ্গত কারণেই ছিল না। কারণ বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশ না, উন্নয়নশীল দেশ। তারা যে কোন ভাবেই হোক আমেরিকার ভ্যাকসিন ডিস্ট্রিবিউশন কমিটিতে ঢুকেন, বাংলাদেশের নাম লিস্টে ঢুকান, সর্বশেষ যে ১৮ টি দেশের তালিকা চূড়ান্ত করা হয়, সেখানেও বাংলাদেশের নাম আসে। আরো ভয়ংকর দুর্নীতির ব্যাপার হইলো, এখন পর্যন্ত মাত্র দুইটা দেশ কোভ্যাক্সের আওতায় টিকা পাইছে, তার মধ্যে বাংলাদেশ একাই ৫৬ লাখ আর ইউক্রেন ১০ লাখ। ভবিষ্যতে যুক্তরাষ্ট্র কোভেক্সের আওতায় যতবার ভ্যাকসিন দিবে, বাংলাদেশ ততবার ভ্যাকসিন পাবে। তারমানে এই ৫৬ লাখই শেষ না।

যারা এইটাকে ভিক্ষা বলতে চান বলেন, দুর্নীতি বলতে চান, বলেন, তবে আমি তাদেরকে জাতীয় বীর বলে স্যালুট জানাই। অবশ্য আমার স্যালুটে তাদের কিছু যায় আসে না। আমি হইলাম কেচকি মাছ।

আমরা বাঙালীরা আসলেই নিচু মানসিকতার। খোদ আমেরিকাও এই টিকা দেয়ার সময় এটাকে আমেরিকার জনগণের পক্ষ থেকে উপহার বলে ঘোষণা দিছে। আর আমরা সেটাকে গ্রহণ করছি ভিক্ষা হিসাবে। জাতি হিসাবে আমাদের এই দৈন্যতা ঘুঁচবে কবে।

যাই হোক, তিন দিন আগে আমি প্রথম ডোজ টিকা নিছি, টিকার ব্র্যান্ড মডার্না, সরকারের কল্যাণে হোক, যুক্তরাষ্ট্রের কল্যাণে হোক, অথবা সেই চার মহান প্রবাসি বাংলাদেশীর কল্যাণেই হোক, আই এম ভ্যাকসিনেটেড।
কার্টুনের লিংক
ডেইলি স্টার নিউজ লিংক

মন্তব্য ২৭ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২২ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:০১

ভুয়া মফিজ বলেছেন: টিকা নিয়া কেচকি মাছের লেখা ভালো হইছে। দুর্মুখদেরকে নিয়া বেশী চিন্তা কইরা সময় নষ্ট করনের দরকার নাই। তারা থাকুক হ্যাগো ছাগলামী লয়া। :P

ওই চাইরজনকে অভিনন্দন। কথায় না বড় হয়া কাজে বড় হওনটা জরুরী।

হাফ-ওয়ে ভ্যাকসিনেটেড হওনের জন্য আপনেরেও অভিনন্দন। :)

২২ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৫

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: মফিজ ভাই, কেচকি মাছের পক্ষ থিকা ভালোবাসা নিবেন। আর...

“আমি কমেন্ট ব্যানে নেই, আমাকে নিয়া পোস্ট লেখার এটাই ভালো সময়।”

২| ২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৭

সোনালি কাবিন বলেছেন: ছাগ্লাডারেএকেরপরেক্সেইদিতাসেন :P

২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:২৪

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: ছি ছি সোনালি কাবিন ভাই, ছাগল বলবেন না, আজ থেকে তো একদমই বলবেন না। হাজার হোক, উনি হলেন বাইডেনের ঘরজামাই। ঘরজামাই হলেও একটা সম্মান আছে বলে উনি মনে করেন।

৩| ২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৮:৫৮

রাােসল বলেছেন: আমার মনে হয় না, সেই দুষ্ট বাক্তি মুক্তিযুদ্ধে দেশের জন্য বিশৃঙ্খলা ছাড়া অন্য কিছু করেছেন। এখন দেশের বাহিরে গিয়ে দেশের বদনাম করে মহান সাজার অভিনয় করছেন।

২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩১

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: তাইলে শুনেন রোাসল ভাই। ২০০৮ সালের নির্বাচনের পর প্রচুর রাজাকার মুক্তিযোদ্ধার খাতায় নাম লেখাইছে। তো এদেরকে চেনা যাইতো কেমনে? এরা যে কোন তর্কে আগ বাড়ায়া প্রতিপক্ষরে কারণে অকারণে রাজাকার বলে গালি দিয়া নিজেরা সেইফ হয়ে যাইতো। আর গল্প জুড়তো আমরা ৭১ সালে হেন করছি তেন করছি। আদতে সব বানোয়াট।

এখন বুইঝা লন। আমি তো ব্লগে জয়েন দিবার প্রথম সপ্তাহেই এই রাজাকাররে চিনতে পারছি। আবার এই রাজাকারের দেখি এইখানে মেলা ছানা পোনাও আছে।

৪| ২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:০৩

রাােসল বলেছেন: ধন্যবাদ চার মহান ব্যক্তিদের। যদিও সবকিছু দুর্নীতির কাছে পরাজিত হচ্ছে।

২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৩৪

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: বাইডেনের ঘরজামাই এই চার ব্যক্তিকে মহান মনে করে না। বাইডেনের ঘরজামাই এদেরকে ভিক্ষুক মনে করে, যদিও বাইডেনের ভিক্ষা দেয়া টিকাটা নিজের রাইট মনে করে সে কিন্তু গ্রহন করেছে।

৫| ২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ৯:১১

ঢাবিয়ান বলেছেন: এই চারজন বিড়াট একটা কাজ করেছে। বেক্সিমকোর হাতে যদি টিকার দ্বায়িত্ব দেয়া না হত তাহলে আরো আগেই এই দেশে টিকা এসে যেত। তবে ইন্ডিয়ায় লক্ষ লক্ষ মানুষ না মরলে হয়ত আমাদের সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হত না। টীকা নিয়ে দুর্নীতি , লুটপাঠ চলতই। এখন যেটা দরকার সেটা হচ্ছে চায়নার টিকা আমদানী বন্ধ করা । তারা যদি বিনে পয়সায় দেয় তবেও না। চায়না করোনাকে কন্ট্রোল করেছে টিকা দিয়ে নয়, কঠোর স্বাস্থবিধি এপ্লাই করে। চায়নার টিকা ইন্দোনেশিয়ায় ব্যপকহারে দেয়া হয়েছে। সেই টিকা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া এখন ব্রাজিল, ইন্ডিয়াকে টপকে গেছে মৃত্যহারের দিক দিয়ে। কাজেই মডার্না ও ফাইজারের ভ্যাকসিন এনেই দেশের মানুষকে দেয়া হোক। মডার্না , ফাইজার এবং অক্সফোর্ডের টিকাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকর টিকা বলে প্রমানিত হয়েছে।

২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৪৭

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: ইন্ডিয়ায় সংক্রমণ বেড়ে যাওয়াটা আমাদের টিকা আনার জন্য একটা সমস্যা তৈরী করেছে। যার জন্য সেরাম, আমরা বা ইন্ডিয়া কেউই তৈরী ছিল না। বিষয়টা হঠাৎ ঘটেছে। সেরামের টিকার মূল্য ছিল ৪ ডলার। এই টিকা শুধু আনলেই হবে না, এই টিকা এনে সংরক্ষনেরও একটা ব্যাপার ছিল, যেটা করার দায়িত্ব বেক্সিমকো নিয়েছিল, যার জন্য টিকাপ্রতি ওরা এক ডলার পাওয়ার কথা ছিল। তো টিকার মূল্য দাঁড়ায় ৫ ডলার। এখন প্রশ্ন হতে পারে শুধুমাত্র বেক্সিমকো কেন সংরক্ষণের দায়িত্ব পাইলো। এখানে আপনি বলতেই পারেন সালমান সাহেব সরকারি প্রভাব খাটিয়েছেন। তবে সেরামের এই টিকা প্রডাকশন পরবর্তী সংরক্ষণের বিষয়গুলো বেক্সিমকো তার ব্যবসার খাতিরেই অনেক আগে থেকে প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছিল। তো সবকিছুই ঠিক চলতো, যদি ভারতে সংক্রমণ না বাড়তো।
ভাই আমার দেশে সংক্রমন বাড়লে আমি কি করতাম। আমার দেশের ভ্যাকসিন অন্য জায়গায় যেতে দিতাম না। ইন্ডিয়াও একই কাজ করেছে। ন্যাশনাল ইন্টারেস্ট সবার উপরে।

৬| ২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১০:১৮

আমিই সাইফুল বলেছেন: অতিরিক্ত জনসংখ্যাই আমাদেরকে দূর্নীতিবাজ হিসেবে গড়ে তুলছে। আমাদের জনসং্যার ৫% ও যদি দূর্নীতিবাজ হয় তাহলেও দেশরে বেইচা দিতে বেশিদিন লাগবেনা। চেতনা দিয়ে দেশ চলেনা।

২২ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১১:৫০

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: সাইফুল ভাই, চেতনা যেইটা আছে তার কতটুকুই বা চেতনা? সবাই তো বাইডেনের ঘরজামাইয়ের মতো চেতনার ভঙ ধইরা বইসা আছে। ঠিকই ভিক্ষার টিকাই গায়ে পুশ করবো আবার বাইডেনের ঘরজামাইয়ের সাথে হুজুর হুজুর করবো।

৭| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১২:৪২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
যারা এই ভ্যাকসিনকে ভিক্ষা বলে মূল্যায়ন করছে এরা হয় ছাগল বা চিহ্নিত গোষ্ঠি
এই ৪ বাংলাদেশি-আমেরিকান আমেরিকা থেকে ভ্যাকসিন পাওয়ার ব্যাবস্থা করেছেন, এটাও অতিপ্রচার বিজ্ঞাপন।
বাস্তবতা হচ্ছে ভ্যাকসিন দিচ্ছে কোভ্যাক্স/গ্যাভি। নট আমেরিকা।

কোভ্যাক্সের সদস্য দেশের সংখ্যা আমেরিকা বাংলাদেশ সহ প্রায় ১৮১। আমেরিকা বাংলাদেশ সহ ১৮১ টি দেশের চাঁদায় চলে কোভ্যাক্স ও গ্যাভি। আমেরিকা ও উন্নতদেশগুলো চাঁদা বেশী দেয়। সবচেয়ে বেশী দেয় আমেরিকা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) ও জাতিসংঘের শিশু দাতব্য সংস্থা ইউনিসেফসহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থা কোভ্যাক্স ও
গ্যাভি পরিচালনা করে।


কোভ্যাক্স ও গ্যাভি স্বল্পোন্নত দেশগুলোকে বিভিন্ন রোগের ভ্যাকসিন সরবরাহ করে, বাংলাদেশ ইপিআই এর মাধ্যমে
বিসিজি পলিও সহ বিভিন্ন ভ্যাকসিন বিতরন করে আসছে। বহু বহু বছর জাবৎ।
বাংলাদেশের স্বাস্থ খাতে বিভিন্ন অনিয়ম দুর্নিতী থাকলেও মা ও শিশু স্বাস্থ্য ব্যাবস্থাপনায় বাংলাদেশ ৩য় বিশ্বে সবচেয়ে অগ্রগামী।

প্রতিটি প্রতন্ত অঞ্চলের ইপিআই কেন্দ্রে প্রাতিষ্ঠানিক ও সুশৃঙ্খল কোল্ডচেইন অবকাঠামো, নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুত সংযোগ, দক্ষ জনবল সেগুলো রয়েছে বাংলাদেশে। ফলে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে বাংলাদেশ অনেক আগে থেকেই একটি সফল বিস্ময়।
এসব আমার কথা না। ২০১৯ এর সেপ্টেম্বরে জাতিসংঘের সদর দপ্তরে এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘ভ্যাকসিন হিরো’ ক্রেষ্ট তুলে দেয়ার সময় বলা হয়েছিল।

কোভ্যাক্সের আওতায় সবদেশেই জনসংখা অনুযায়ী সমান পাচ্ছে।
বাংলাদেশ আগে বেশী ভ্যাকসিন পাচ্ছে কারন ভাল অবকাঠামো ও পুর্ব দক্ষতার কারনে, আফটার অল ন্যাজ্য বন্টনই হবে।
আমেরিকা ভ্যাকসিন দিচ্ছেনা, ভ্যাকসিন দিচ্ছে কোভ্যাক্স/গ্যাভি। ভ্যাকসিন তৈরি হয় আমেরিকায়, সে হিসেবে বাংলাদেশের প্রাপ্য কোটা শিপমেন্ট হয়েছে/হচ্ছে আমেরিকা থেকে।


করোনা ভ্যাকসিন আবিষ্কৃত হওয়ার পর টিকা সংগ্রহের জন্য চেষ্টা শুরু হয়।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বব্যাপী কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন ন্যায্যতার সাথে পৌঁছে দেয়ার ক্ষেত্রে সর্ববৃহৎ দাতা দেশ হিসেবে ভ্যাকসিনের বৈশ্বিক জোট গাভি-কে পরিকল্পিত ৪ বিলিয়ন ডলার সহায়তার অংশ হিসেবে সম্প্রতি ২ বিলিয়ন ডলার বা ২ বিলিয়ন ডলারের ভ্যাকসিন বা উভয়ই দেয়ার কথা ঘোষণা করেছে, যা দিয়ে গাভি কোভ্যাক্স অ্যাডভান্স মার্কেট কমিটমেন্টের মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী ন্যায্যতার সাথে বন্টনের জন্য ভ্যাকসিন পৌঁছে দেয়ার কাজ করছে।

যুক্তরাষ্ট্রর রাষ্ট্রদূত মিলার বলেছেন -
“কোভিড-১৯ মহামারি এই বার্তাই দিয়েছে যে বৈশ্বিক মহামারির বিরুদ্ধে কোন একটি দেশ একা কাজ করতে পারে না। (আর সে কারণেই) যুক্তরাষ্ট্র, বাংলাদেশ এবং বৈশ্বিক অংশীদারগণ এই মহামারি মোকাবেলায় একসাথে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করে চলেছে,” রাষ্ট্রদূত মিলার আরো বলেন, “আমরা এই অভূতপূর্ব বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সঙ্কটসহ ভবিষ্যতের সঙ্কটগুলো মোকাবেলায় আরো বেশি সংগঠিত ও সহনশীল ব্যবস্থা গড়ে তুলতে বাংলাদেশ সরকারের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।”

২৩ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৩৭

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: ছি হাসান ভাই, ছি। ছাগল বলবেন না, উনি বাইডেনের ঘরজামাই।

আর এই মতামত আপনে আমারে জানাইছেন, ঠিক আছে। বাইডেনের ঘরজামাইরে কেন কইতে গেলেন? আপনে জানেন না, বাইডেনের এই রাজাকার ঘরজামাই এমনিতেই ইনফেরিওরিটি কমপ্লেক্সে ভুগে সারাদিন। তাই নিজেরে নিজে ভাল কথা বইলা শান্তনা দেয়। এর মধ্যে কেউ তারে ছাগল কইলে সে তো ছ্যাৎ কইরা উঠবোই। তার উপরে সে একা না, তার খোঁয়াড়ে কিছু ছানা পোনাও আছে।

যাই হোক, আপনার মতামতের জন্য ধন্যবাদ। এই বিষয়ে আরো ঘেটেঘুটে দেখবো, আমার যেহেতু কোন কাজ নাই। ...বাইডেনের ঘরজামাই তো সারাদিন বউয়ের আর শশুড়ের কাপড় কাঁচার গুরুত্বপূর্ণ কর্মযজ্ঞ নিয়া বিজি থাকে, তাই দিনে ২টা কইরা পোস্ট দেয় আর সারাদিন সামুতে বইয়া থাকে।

৮| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ রাত ১:১৯

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:

কিছু কিছু লোক চিরদিন নেতিবাচক কথা বলবে।
তাদের কথাকে এক ফুৎকারে ভ্যানিস করে দিন !!

২৩ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৪৮

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: তাইতো চেষ্টা করছি। বাট ফুৎকারে ভ্যানিশ হচ্ছেনা। ময়লা জমতে জমতে শক্ত হইয়া গেছে ভাই। তার উপ্রে এই ময়লার উপরে দীর্ঘদিন তেল চর্বি পড়ছে। ফলে এইটা একটা ভিন্ন ধরণের অ-পদার্থে পরিণত হইছে। তাই এইটারে খোচায়া খোচায়া উঠাইতে হয়।

...বাইডেনের ঘরজামাইকে একটু জিগাইয়েন এখানে আপনের কমেন্টটা দেখছেন কিনা।

৯| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ ভোর ৪:৩১

বিষন্ন পথিক বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন

২৩ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৪৯

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: পথিক ভাই, শুকরিয়া। মতামতের জন্য অধমের কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১০| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ সকাল ১১:৫১

আমি নই বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: এই চারজন বিড়াট একটা কাজ করেছে। বেক্সিমকোর হাতে যদি টিকার দ্বায়িত্ব দেয়া না হত তাহলে আরো আগেই এই দেশে টিকা এসে যেত। তবে ইন্ডিয়ায় লক্ষ লক্ষ মানুষ না মরলে হয়ত আমাদের সরকারের শুভবুদ্ধির উদয় হত না। টীকা নিয়ে দুর্নীতি , লুটপাঠ চলতই। এখন যেটা দরকার সেটা হচ্ছে চায়নার টিকা আমদানী বন্ধ করা । তারা যদি বিনে পয়সায় দেয় তবেও না। চায়না করোনাকে কন্ট্রোল করেছে টিকা দিয়ে নয়, কঠোর স্বাস্থবিধি এপ্লাই করে। চায়নার টিকা ইন্দোনেশিয়ায় ব্যপকহারে দেয়া হয়েছে। সেই টিকা নিয়ে ইন্দোনেশিয়া এখন ব্রাজিল, ইন্ডিয়াকে টপকে গেছে মৃত্যহারের দিক দিয়ে। কাজেই মডার্না ও ফাইজারের ভ্যাকসিন এনেই দেশের মানুষকে দেয়া হোক। মডার্না , ফাইজার এবং অক্সফোর্ডের টিকাই এখন পর্যন্ত সবচেয়ে কার্যকর টিকা বলে প্রমানিত হয়েছে।

প্রথমবার বয়সের গ্যাড়াকলে পরে টিকা নিতে পারিনাই, এইবার পারলাম আর কপালে জুটেসে চায়না টিকা, ঢাবিয়ানের মন্তব্য পড়ে ভিত!!!!

২৩ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ১২:০১

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: ভাই, চায়না টিকা পাইলে খুশি হন, বাইডেনের ঘরজামাইয়ের সঙ্গে নৃত্য করেন। কারণ এই টিকা বাংলাদেশ সরকার টাকা দিয়া কিনসে। আপনি এখন বুক ফুলায়া বলতে পারবেন, আমি ভিক্ষার টিকা নেই নাই। তবে এই কথা বাইডেনের ঘরজামাইরে কইয়েন না। কারণ উনি টিকা নিছে কিন্তু ভিক্ষার, কিন্তু উনি অত্যন্ত আত্মবিশ্বাসের সাথে মাথা উঁচু করে বলেন, এই ভিক্ষায় উনার রাইট আছে। বাংলাদেশের মানুষের নাই।

ভীত হওয়ার কিছু নাই ভাই, রাখে আল্লাহ মারে কে।

১১| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ দুপুর ২:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আপনার জন্য একটা কৌতুক-

মা বলছে ছেলেকে : স্কুলে যা,
ছেলে : না যাবো না, আমি জব করবো।
মা : ফাজিল, ক্লাস টু তে পড়িস তুই কি জব করবি?
.
.
.
.
.
.
.
ছেলে: ক্লাস ওয়ান এর মেয়ে কে পড়াব ।

২৩ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৬

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: রাজীব ভাই, কৌতুক সুন্দর হয়েছে। আরো ভালো হয়েছে আপনার কমেন্ট ব্যান উঠে গেছে।

১২| ২৩ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৩:২৫

রিফাত হোসেন বলেছেন: পড়লাম, কিছু বললাম না। কারণ, ভাল লাগবে না শুনতে!

২৩ শে জুলাই, ২০২১ বিকাল ৪:২৮

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: রিফাত ভাই, বলেন নাই যে কী খুশি হইছি, তা আপনারে বুঝাইতে পারমু না। কৃতজ্ঞতা জানবেন।

১৩| ২৫ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২২

সাজিদ! বলেছেন: ব্লগে একজন আছে যারা আমেরিকায় থাকে বলে দাবী করে আর নিজেদেরই একমাত্র বাংলাদেশী আমেরিকান প্রতিনিধিভাবে। হেন কোন বিষয় নাই যাতে তার বামহাত আর ডানহাত নাই। ইদানীং এই নমুনা দেখলে আমার খালি কলসীর কথা মনে পড়ে যায়। যারা দেশকে নিয়ে ভাবেন বা দেশের জন্য কিছু করেন তারা সবসময়ই শো অফ আর সবজান্তা শমসেরের ভাব করেন না, নীরব থেকে কাজ করে যান, উদাহরন দিচ্ছি বাংলাদেশী আমেরিকান চিকিৎসক ও বাংলাদেশী কানাডিয়ান চিকিৎসকের যারা ওখানে বিভিন্ন কমিউনিটিকে নিয়ে ২৫০টি ভেন্টিলেটর দেশে পাঠালো- ব্লগে একজন আছে যারা আমেরিকায় থাকে বলে দাবী করে আর নিজেদেরই একমাত্র বাংলাদেশী আমেরিকান প্রতিনিধিভাবে। হেন কোন বিষয় নাই যাতে তার বামহাত আর ডানহাত নাই। ইদানীং এই নমুনা দেখলে আমার ব্লগে একজন আছে যারা আমেরিকায় থাকে বলে দাবী করে আর নিজেদেরই একমাত্র বাংলাদেশী আমেরিকান প্রতিনিধিভাবে। হেন কোন বিষয় নাই যাতে তার বামহাত আর ডানহাত নাই। ইদানীং এই নমুনা দেখলে আমার খালি কলসীর কথা মনে পড়ে যায়। যারা দেশকে নিয়ে ভাবেন বা দেশের জন্য কিছু করেন তারা সবসময়ই শো অফ আর সবজান্তা শমসেরের ভাব করেন না, নীরব থেকে কাজ করে যান, উদাহরন দিচ্ছি বাংলাদেশী আমেরিকান চিকিৎসক ও বাংলাদেশী কানাডিয়ান চিকিৎসকের যারা ওখানে বিভিন্ন কমিউনিটিকে নিয়ে ২৫০টি ভেন্টিলেটর দেশে পাঠালো- ব্লগে একজন আছে যারা আমেরিকায় থাকে বলে দাবী করে আর নিজেদেরই একমাত্র বাংলাদেশী আমেরিকান প্রতিনিধিভাবে। হেন কোন বিষয় নাই যাতে তার বামহাত আর ডানহাত নাই। ইদানীং এই নমুনা দেখলে আমার খালি কলসীর কথা মনে পড়ে যায়। যারা দেশকে নিয়ে ভাবেন বা দেশের জন্য কিছু করেন তারা সবসময়ই শো অফ আর সবজান্তা শমসেরের ভাব করেন না, নীরব থেকে কাজ করে যান, উদাহরন দিচ্ছি বাংলাদেশী আমেরিকান চিকিৎসক ও বাংলাদেশী কানাডিয়ান চিকিৎসকের যারা ওখানে বিভিন্ন কমিউনিটিকে নিয়ে ২৫০টি ভেন্টিলেটর দেশে পাঠালো-
ভ্যাক্সিন লিস্টে বাংলাদেশের নাম ঢুকাতে যারা কাজ করেছেন তাদেরও ধন্যবাদ।



সেই সবজান্তা শমসের নমুনাটি মনে হয় এই ভ্যাক্সিন পাওয়াতে জেলাস। দেশ এত জলদি ভ্যাক্সিন পেলে সে কাকে উদ্দেশ্য করে জ্ঞানমূলক পোস্ট লিখবে?
এর কাজই বয়সে ছোট বড় সবার সাথে আগ বাড়িয়ে গন্ডগোল করা।

২৫ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৭

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: সাজিদ ভাই, উনি বাইডেনের ঘরজামাই হন। স্বাভাবিক যারা ঘরজামাই থাকেন, তারা শশুড়বাড়ির লাথি উষ্ঠা সহ্য করেন সব সময়। তাই এটা স্বাভাবিক তাদের মন মানসিকতা সর্বদা নেগেটিভ হবে, আর চোখ থাকবে নিচের দিকে।

১৪| ২৫ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৩

সাজিদ! বলেছেন:

বাংলাদেশী আমেরিকান ও বাংলাদেশী কানাডিয়ান চিকিৎসকবৃন্দের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা।

২৫ শে জুলাই, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

মাসউদুর রহমান রাজন বলেছেন: আমরাও শ্রদ্ধা জানাই। ভালো থাকবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.