![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অন্যায়ের বিরোধে প্রতিবাদি হতে চাই
যুদ্ধাপরাধীদের ফাঁসির দাবিতে শাহবাগের ‘গণজাগরণ চত্বর’-এ নানা বয়েসী নানা পেশার মানুষ একাত্মতা ঘোষণা করছেন।
প্রতিবাদকারীর তালিকায় এবার যোগ দিয়েছেন আলেয়া নামে এক ভিখারিণী।
প্রতিবাদ মঞ্চের পশ্চিম পাশে ‘রাজাকারের ফাঁসি চাই, ফাঁসি ছাড়া ঘরে ফিরবো না’ এমন স্লোগান লেখা ফেস্টুন গায়ে দিয়ে শুয়ে আছেন আলেয়া। পাশে এক টুকরো ছিন্ন পাউরুটি।
আলেয়া বাংলানিউজকে বলেন, “চারদিন ধরে ভিক্ষা করি না। আমার তো সামর্থ্য নাই ঘৃণ্য রাজাকারদের ফাঁসির জন্য আদালতে যাওয়ার। তাই, চারদিন ভিক্ষা বন্ধ করে শুয়ে প্রতিবাদ করছি। ফাঁসি না হওয়া পর্যন্ত ভিক্ষা করতে যাবো না। প্রয়োজনে না খেয়ে থাকবো।”
কারা যুদ্ধাপরাধী এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ‘‘কাদিরা, মুজা, আজিম এরা ৭১-এর রাজাকার।”
তাদের চেনেন কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “ছবি দেখছি। তবে কাছে পাইলে জুতা পেটা করতাম। তারা এত মানুষরে কষ্ট দিছে!”
কথার একপর্যায়ে আবেগে ভিখারিণী আলেয়ার দু’চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে।
২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:২৪
মিত্রাক্ষর বলেছেন: সরকার কি পারেনা উনাদের মত মানুষদের পুনর্বাসনের দায়িত্ব নিয়ে আমাদের গর্বিত করতে?
৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
গোধূলির রঙ বলেছেন: এই পোলাপান গুলারে কে বুঝাবে যে, ১৯৭১ সালে পাক বাহিনী আমাদের বুকে গুলি করেছে, জনতা বুকে নিয়েছে বুলেট দেশকে স্বাধীন করার জন্য। শাহবাগের মত নাচ, গান, আনন্দ , ফূর্তি করার টাইম তাদের ছিলোনা। খিচুড়ি আর সরকারী পানি খাওয়ারও টাইম তাদের ছিলনা বা তাদের দেয়নি তখনকার সরকার। বুলেট এসেছিলো চার দিক থেকে। শাহবাগকে ৭১ এর মত করে দেখাতে গিয়ে আমাদের স্বাধীনতাকে খাটো করবেননা।
জাস্ট, আরো একটু ভাবুন। শাহবাগে আন্দোলনের নামে বামরা কি চায়। এদের আসল দাবি ফাঁসি না। এদের টার্গেট ইসলাম। মুসলমানের ছেলে হলে ভাবুন। আর পরিমলের দলের লোক হলে ভাবার দরকার নাই। ওখানে গিয়া উলালে নাচুন।
শাহবাগে যে সব পোলা চিল্লাইতাছে এগুলার আতলামি দেখে আমি একেবারে মার্মাহত। আরে বোকাচোদা আবালের দল। ওখানে গিয়ে এদের ভাব এমন যে এরা মুক্তিযুদ্ধ কইরালাইতাছে। এতো রাষ্ট্র ও পুলিশি প্রোটেকশন, খিচুড়ী, পুলিশ কর্তৃক চার দিকের রাস্ত বন্ধ কইরা সারা শহর থেকে লোক আইনা কি জনতার বিপ্লব হয়? এরা কি বিপ্লবের মানে বুঝে? আরে, বিপ্লব হয় বন্ধুকের মুখে। পুলিশ গেরাও করে নিরাপত্তা দিয়ে নয়।
মুক্তিযোদ্ধারা যুদ্ধ করেছে বন্ধুকের মুখে, ভাষা শহীদরাও এমনকি ৯০ এর গণঅভ্যূথানের সময়ও। রাষ্ট্রের পাহারায় বইসা বইসা খিচুড়ী আর ওয়াসার পানি খাইয়া বিপ্লব হয়না। বিপ্লবের মানে বুইঝা শাহবাগ যা, নইলে ঘরে বইসা শাহবাগের চিত্র দেখ আর প্রাণ খুলে হাস। কামে লাগবো। এতো প্রটেকশনে নাটক দেইখা লজ্জায় মরতাছি। ভাবতেছি, এই সব শাহবাগের খিচুড়ি বাহিনী যদি ৭১ এ থাকতো তবে আমাদের জন্য ক্ষতিই হতো। আমার বাপজান আমারে এখনো কয় মৃত্যুর মুখে যদ্ধ করেছে, শাহবাগের মত সরকারের পুলিশি নিরাপত্তায় খিচুড়ি খেয়ে নয়।
কথাগুলা বুঝলে বুঝ, না বুঝলে শাহবাগের রাস্তা মাফ।
শাহবাগে যারা গেছে বা যারা অন্যমতকে যুক্তিদিয়ে না রিফিউট করে গালি দিয়ে করে এদের সবার মাঝে আমি পাক হানাদার বাহিনীর মেজাজ দেখি। পাক বাহিনী আর এইসব বাম আর ধর্মনিরপেক্ষদের মেজাজ একই রকম। আমার তাই সন্দেহ হয়, এরা কার ঔরশজাত।
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪২
দূরবী৩২১ বলেছেন: @গোধূলির রঙ তুকে একটা লিঙ্ক দিলাম আগে দেক তারপর আমার সাথে কথা বল Click This Link শালারা ৭০০ ফকিরনি ধষন কইরা হজ্জ করতে রওনা দিসস
৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৭
পেন্সিল স্কেচ বলেছেন: প্রকৃত দেশ প্রেমিক , স্যালুট
৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৭
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: ঐ খানকির মাগীর পোলা @ গোধূলির রঙ , পাকিস্তান কি ৭১ সালে নীরিহ বাঙ্গালীদের উপর বর্বরতা চালিয়েছিলো না এদেশের মানুষের অনুভূতিরে সম্মান জানাইছিল? জবাব দে ।রাজাকার বাহিনী গঠন করে পাকিস্তানী বর্বরতার সমর্থন দেয়া ইসলাম কিভাবে দেখে?জবাব দে ।
৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮
সংকেত মাহমুদ বলেছেন: খানকির মাগীর পোলা @ গোধূলির রঙ এর ল্যাঞ্জা বাহির হইছে । শিবির ছাগুদের বিশ্বাস হয় না, ধৃত ব্যাক্তিরা অরিজিনাল আলবদর- রাজাকার ।আরে হারামজাদা ছাগুর দল- ধৃত ব্যাক্তিরা তো শুধু রাজাকার বাহিনীর একজন সাধারন সদস্যই না বরং রাজাকার-আলবদর-দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।
যে নিজামী আলবদরে লিড দিছে, "অস্ত্রের বিরুদ্ধে অস্ত্র ধর "এই কথা বইলা যে মুজাহিদ গনহত্যাকারী রাজাকারদের নির্দেশ দিছে , যে গোলাম আজম তার কর্মীদের খুনী পাক হানাদার বাহিনীরে সহযোগিতা করার নির্দেশ দিছে , তারা ৭১ এ নিশ্পাপ শিশু । অথচ এরা তো ছিল, গনহত্যাকারী দোষর বাহিনীর কেন্দ্রীয় লিডার ।কেননা ’৭১-এ মুক্তিযুদ্ধকালে রাজাকাররেরা যাদের হত্যা, ধর্ষণ ও নির্যাতন করেছে, তাদের সঙ্গে রাজাকারদের কোনো ব্যক্তিগত বা পারিবারিক শত্রুতা ছিল না। লাখ লাখ মানুষকে ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হয়েছিল দলীয় ও রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, নির্দিষ্ট আদর্শিক প্রেরণায় উদ্বুদ্ধ হয়ে। রাজাকার বাহিনী হত্যাযজ্ঞে মেতে উঠেছিল এই লিডারদের রাজনৈতিক আহ্ববানেই ।
বাংলার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে অধিনস্ত রাজাকারদের অস্ত্র হাতে নিতে মুজাহিদের নির্দেশঃ
+
১৯৭১ এর গনহত্যাকারী আলবদর বাহিনীকে একশনে উৎসাহিত করতে আলবদরের নেতা নিজামীর প্রচেষ্টার নমুনাঃ
৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
এন ইউ এমিল বলেছেন: শিবিরের কুত্তা একটা এইখানে প্রবেশ করছে
৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩২
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন:
গোধূলির রঙ সব জায়গায় এক কমেন্ট দিচ্ছে। ওকে রিপোর্ট করেন।
পোষ্টে +++++++++
৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০২
মিত্রাক্ষর বলেছেন: গোধূলির রঙ কে মাইনাছ আর পোষ্টে পেলাস।
(গোধূলির রঙ কে ব্যান করার জন্য রিপোর্ট করুন)
১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
দূরবী৩২১ বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৮
এন ইউ এমিল বলেছেন: কিছু মনে কইরেন্না ফেবুতে শেয়ার দিলাম