নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নতুন ভোরের স্বপ্নে বিভোর

মাসুমডুয়েট

বন্ধনহারা অচিন পথে ঘুরে চলে মুছাফির....

মাসুমডুয়েট › বিস্তারিত পোস্টঃ

কুকুর এবং জামায়াত হতে সাবধান

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৩১

স্বাধীনতার ৪২বছরের মধ্যে ৩০ (ত্রিশ) বছরের বেশি সময় এই দেশের রাষ্ট্রক্ষমতা দখল করে ছিল স্বাধীনতা বিরোধীরা। ধর্মীয় অনুভূতিকে ব্যবহার করে এখনও এজেন্ডা বাস্তবায়ন এবং দেশ ধ্বংশের লিপ্সায় কাতর রাজাকারের দল এবং দোষররা । নরপিশাচের দল যা করতে পারে আমাদের সভ্যতা এবং সমাজ তা কল্পনাও করতে পারেনা। বহুবার তারা এর প্রমান দিয়েছে। এই বিচারকে প্রতিহত করার লক্ষ্যে অনেক আগে থেকেই তারা প্রস্তুতিও গ্রহন করছে। জামাতের রাজনীতি সম্পর্কে যতদূর জানি বেঈমানগুলো হিসাব নিকাশে খুবই পাকা। এছাড়া পশ্চিমা ও পাকিস্থানী ভালো কিছু গোয়েন্দা সংস্থা তাদের চর হিসেবে কাজ করে। রাষ্ট্রে আমলা এবং অন্যান্য কর্মকর্তাদের অবস্থানও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন। ৩০ বছর তারা দেশের সকল মন্ত্রনালয়ের সকল পযার্য়ে তাদের অনুগতদের অবশ্যই নিয়োগ দিয়েছে। তাদের অনেকেই এখন নীতিনির্ধারনী পযার্য়ে অবশ্যই রয়েছে। হয়তো সরকারের সাথে তাল মিলিয়ে আস্থা অজর্ন করে রীতিমত লীগ এর একনিষ্ঠ সেজে বসে আছে। রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা কুক্ষীগত করে জামাত তাদের জাল দেশের প্রতিটি ক্ষেত্রে বিস্তার করে রেখেছে এই বিষয়েও সন্দেহ থাকা উচিৎ নয়। ১৯৭১ সালের জামায়াত আর ২০১৩ সালের জামায়াতের মধ্যে বিস্তর ফারাক রয়েছে। এই জামাত শক্ত সাংগঠনিক কাঠামোর ভিত্তিতে সুসজ্জিত। ছাত্র-শিবির তাদের পাওয়ার হাউজ এবং গত চারদলীয় জোট সরকারের সময় শিবির দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম সু-সংগঠিত ছাত্র ও যুব সংগঠন হিসেবে নিজেদের সংঘবদ্ধ করতে সক্ষম হয়েছে। শিবিরের আন্ডাগুলোকে জামাত সবসমই সাইকোলজিকালী ট্রীট করে। তাই এদের দিয়ে রাস্তায় পিকেটিং থেকে শুরু করে সুইসাইড স্কোয়াড এক্সিকিউসন পযর্ন্ত সবই সম্ভব। এই আন্ডাদের নিয়ে জামায়াত এককভাবে রাষ্ট্রীয় কাঠামোতে আঘাতের ক্ষমতা অবশ্যই রাখে। বোনাস হিসাবে তারা পাশে পাবে ক্ষমতার পাগল বিএনপি’র পরীক্ষিত বন্ধুদের। জাগ্রত তরুন প্রজন্মকে রাষ্ট্রব্যবস্থার প্রতিটি স্তরে সবার্ত্নক প্রতিরোধের মাধ্যমে এই আঘাতকে প্রতিহত করতে হবে। যার জন্য আমাদের অস্ত্র হচ্ছে তথ্য-দলিল। সময় যদিও অনেক কম এবং প্রস্তুতীবিহীন অবস্থাতে আমরা যুদ্ধের ঘোষনা দিয়েছি তবুও সঠিক পরিকল্পনার মাধ্যমে আমাদেরকে সবার নিকট সত্য ও সঠিক তথ্য প্রচারের দ্রুততম পথটি বের করতে হবে। আমাদের জন্য অনুপ্রেরনা হিসেবে পাশে আশা করছি সকল ভাষাসৈনিক, মুক্তিযুদ্ধা, সাংবাদিক এবং বুদ্ধিজীবী সমাজকে। সকলকে হৃদয় দিয়ে দাবীগুলোর মহাত্ন অনুধাবন করতে হবে। প্রতিরোধ যদি আমরা করে দিতে পারি তারপর পাল্টা আঘাত করার ক্ষমতা বঙ্গবন্ধু কন্যার রয়েছে বলে বিশ্বাস করি।

বিস্তারিত

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৪২

তাসজিদ বলেছেন: এখনি সময়, দ্বিতীয় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হবার
পবিত্র মাটির রক্তের ঋণ পরিশোধ করবার

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৯

মাসুমডুয়েট বলেছেন: একটি সু-সংগঠিত বাহিনীকে মোকাবেলা করতে হলে আমাদেরও সংগঠিত হতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.