![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নাগরিকের নিরাপত্তার দায়িত্ব রাষ্ট্রের সরকারের। তা সরকার যে নামেই থাকুক। তবে কেন প্রতিদিন নিরীহ আবাল-বৃদ্ধ-বনিতা মারা যাচ্ছে? কেন ট্রেন লাইনচ্যূত হচ্ছে? কেন সকালে সুস্থ্য নাগরিক জীবিকার তাদিগে বাসা থেকে বের হয়ে কিছুক্ষন পর ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে তীব্র শারিরীক যন্ত্রনায় কাতরাচ্ছে? কেন ককটেল, পেট্রোল বোম আর গান পাউডারে ঝলসে যাচ্ছে স্বপ্নগুলো?
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্র আপনার পরিবার। আপনার পরিবারের সদস্যদের যারা এভাবে হত্যা, নির্যাতন করছে তাদের বিরুদ্ধে আপনি কেন ব্যবস্থা নিচ্ছেন না? কঠোর হস্তে দমন করুন এই সমস্ত বেজন্মা কুলাঙ্গারদের। সারা দুনিয়ায় শান্তি রক্ষার মিশনে আপনার দেশ সুনাম কামিয়েছে। কিন্তু আজ নিজের দেশ অশান্ত করার চেষ্টায় দূর্নিবার চেষ্টা চালাচ্ছে যে গোষ্ঠী আপনি তাদের কিছুই বলছেন না!
এইসমস্ত বেজন্মা কুলাঙ্গারদের যদি আপনি রাষ্ট্রক্ষমতা ব্যবহার করে দমন করতে না পারেন তাহলে জনগনকে জানান। পাড়ায় একটা কুকুর পাগল হয়েগেলে কিভাবে নিধন করতে হয়, তা আপনার দেশের জনগন খুউব ভালো করেই জানে। শেফার্ড ভাব নিয়ে কামড়ানো কুত্তা গুলো কিন্তু নেড়ি আর ছড়াচ্ছে জলাতংক। রোগটা মহামারী আকার ধারন করলে আপনি কি নিস্তার পাবেন?
অনতিবিলম্বে পৌরসভা বা সিটি কর্পোরেশনের রুপরেখায় একটা কুত্তা মারা প্রকল্প হাতে নেন এবং পাগলা কুত্তাগুলো নিধন করেন। না হলে আপনারও জলাতংক হবে। রোগের উৎস কুত্তা না হয়ে জলাতংক আক্রান্ত জনগনও হতে পারে।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১০
মাসুমডুয়েট বলেছেন: তাই তাদের এদেশে রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না। তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা
সভ্য সমাজের দায়িত্ব। প্রয়জনে নির্বাচন স্থগিত করে জরুরি অবস্থা জারি করে পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে।
২| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
HHH বলেছেন: হাসান, আপনি আপনার সারাজীবন যে ব্যয় করলেন সরকারের পশ্চাদলেহনে , তাতে কি লাভ হল? আপনারা তো এখন একঘরে।
প্রধানমন্ত্রীকে যদি গত ৫ বছর নিজ দলের কুত্তাদের সামলানোর পরামর্শ দিতেন তাহলে আজকে কিছু মানুষ হয়তো সমর্থন দিতো।
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১:১৪
মাসুমডুয়েট বলেছেন: হুম। সরকার একঘরে। সরকার এখন অজ্ঞাত স্থান থেকে অডিও, ভিডিও ফুটেজের মাধ্যমে দেশ চালানোর চেষ্টা করছে!! মি. এইচ, আবার তোরা মানুষ হ!
৩| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:২৪
HHH বলেছেন: বিএনপিকে এই অবস্থায় ঠেলে দিয়েছেন তো আপনারাই। একটা বিশাল জনগোষ্ঠীর প্রতিনিধিত্বকারী একটি দলকে গত ৫ বছর গুম, খুন, মামলা, নির্বিচারে গুলি আর নির্যাতনের শিকার বানিয়ে ভেবেছিলেন আপনারা একাই থাকবেন বাংলাদেশে।
আওয়ামীলীগের রক্তে মিশে আছে একটা কমন জিনিস সেটা হচ্ছে তারা ছাড়া আর কেউ বাংলাদেশে থকবে না। তারা যা খুশি করবে, কেউ কিছু বলতে পারবে না। এই রকম থার্ডক্লাস অসুস্থ মানসিকতার জন্য একবার আওয়ামীদের চড়ম মূল্য দিতে হয়েছিল কিন্তু তার পরেও শিক্ষা হয় নাই। আবার আজকে একই অবস্থার সৃষ্টি করেছে।
নানা মানুষের নানা মত, নানা পছন্দ। এখানে ফ্রাস্টেটেড হওয়ার তো কিছু নাই। মানুষের পছন্দ হলে ভোট পাবেন। না হলে পাবেন না। অন্যদল ভোট না পেলে আবার আপনারা ক্ষমতায় আসবেন। খুবই সিম্পল। ক্ষমতা পেয়ে এখন সেটা কামড় দিয়ে পরে আছেন। ওদিকে জামা-কাপড় থাকছে না।
সুতরাং অন্যকে মানুষ হওয়ার উপদেশ দেওয়ার আগে বাংলাদেশে খুবই একটা প্রচলিত প্রবাদ আছে সেটা জেনে নিন।
"তুই মানুষ না আওয়ামীলীগ"
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
গাড়ীভর্তি মানুষকে আগুন দিয়ে কাবাব বানানো,
পরিকল্পিত ভাবে যাত্রিবোঝাই ট্রেন উল্টিয়ে নিরিহ লোকজন হত্যা করা।
গভীর রাতে মানুষের বাড়ীঘরে আগুন দেয়া।
তারা সরকারকে কিছু করছে না, সাধারন মানুষ মারছে
খুনিরা যা করছে, সে তুলনায় পুলিশ অনেক কমই করছে।
সাধারন মানুষকে রক্ষায় সবাইকে আইনশৃক্ষলা রক্ষা বাহিনীদের সহায়তা করতে হবে।
সাধারন জনগন রক্ষায় পুলিশের যা যা করা দরকার তাই করতে হবে।
সভ্য পৃথিবীতে মৌলবাদ জংগিবাদ মোল্লাবাদ প্রভৃতি ফ্যাসিষ্ট শক্তির কোন স্থান নেই। কেউ
তাদেরকে স্থান দেয়নি
মিশর, আলজেরিয়াতেও সংখাগরিষ্ট হওয়ার পরও তাদের কে সামনে আসতে দেয়া হয় নাই।
আমাদের দেশের জংগি মৌলবাদিরা এককাঠি উপরে! তারা যুদ্ধাপরাধের মত ভয়াবহ অপরাধে
যুক্ত ছিল।
তাই তাদের এদেশে রাজনীতি করার অধিকার থাকতে পারে না। তাদের শাস্তি নিশ্চিত করা
সভ্য সমাজের দায়িত্ব। প্রয়জনে নির্বাচন স্থগিত করে জরুরি অবস্থা জারি করে পরিস্থিতি
নিয়ন্ত্রনে আনতে হবে।