নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

there is no truth but Allah

i want to live simple and die simple

আল মোমিন

i want to live simple and die simple

আল মোমিন › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজের কাতারে ফাঁকা জায়গা রাখা

২৭ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৪

নামাজের কাতারে ফাঁকা জায়্গা রাখা--- ইদানীং এটা বোধ হয় খুব ফ্যাশন হয়েছে ! নামাজে দুই মুসল্লির মাঝে কোন ফাঁকা জায়গা রাখা উচিত নয় বরং একজন মুসল্লি তার দুই পাশের দুই জনের সাথে কাঁধে কাঁধ মিলিতে দাঁড়াবে এটা ই হুকুম এবং ছোটবেলা থেকে তাই দেখে আসছি । কিন্তু ইদানিং মসজিদে গেলে দেখি মানুষ এমন ফাঁকা ফাঁকা ভাবে দাঁড়ায় যে দুই জনের মাঝখানে অনায়াসে একজন চিকন মানুষ বা অন্ততঃ একজন ছোট বাচ্চা দাঁড়াতে পারবে । ভাব এমন যেনো পাশের লোকটি অস্পৃশ্য বা তাঁর ছোঁয়াচে কোন রোগ আছে । বলতে পারেন গরম থেকে বাঁচার জন্য এরকম করে । কিন্তু যুক্তি টিকেনা যখন দেখি এ সি লাগানো( সচল ) মসজিদে ও এক ই অবস্থা ।এর পর থেকে এই ছোট্র কিন্তু অতীব গুরুত্বপুর্ন বিষয়টা সবাই খেয়াল রাখবেন এবং নিজের নামাজকে সুন্দর করবেন এই আশা রাখি । ধন্যবাদ

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০০

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: আরে ভাই আর বইলেন না, তারাবী নামাজ পড়তে গিয়ে এই ব্যপারটি বেশ লক্ষ্য করেছি। আপনি তো বলেছেন সামান্য ফাঁকের কথা। আমার সবচেয়ে বিরক্ত লাগে যখন দেখি সামনের কাতার থেকে কোনো মুসল্লী চলে গেলে তারাবী নামাজের সময় পিছন থেকে লোক আসতেই চায় না। আজ যখন শত ডাকাডাকির পরেও আসতে চাইল না(কারণ তার মাথার তলায় ফ্যান আছে) তখন রক্ত চড়ে গেল। কিন্তু ব্যাটা নারাজ। সে আমার অগ্নি মূর্তি দেখে তার থেকে কয়েক কাতার পিছনের মুসল্লীদেরকে(যাদের পক্ষে এতজন নামাজীকে ডিঙিয়ে সামনে আসা আসলেই কষ্টকর হয়ে যাবে) তাদেরকে ডাকা শুরু করল। যত্তসব।

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:০১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: কমেন্ট মডারেটেড দিয়ে রেখেছেন কেনো? এই পোস্টে মডারেট করার মত কিছু আছে কি?

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ ভোর ৪:১৮

বিশ্ব প্রেমিক বলেছেন: বেশি ফাঁকা রাখাটা যেমন ঠিক নয় তেমনি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে দাঁড়ানোটাও ঠিক নয়। তবে দুইজনের মাঝে অবশ্যই কিছুটা ফাঁক থাকতে হবে যেন সিজদায় গেলে আপনার হাতের কনুই অন্যকে আঘাত না করে।

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৩

গোবর গণেশ বলেছেন: আরে ভাই আপনারে আমার রোগে ধরছে। এই বিষয়টা সহ আরো কিছু বিষয় আছে যা দেখলে মেজাজটা আসমানে ঠেক লাগে, মনে কয় নামাজ পড়া বাদ দিয়া লাইত্থ্যায়া মসজিদ থাইকা বাইর করি। কত রকমের কিসিঞ্জারি দেখি মসজিদে গিয়া। চ্যাগাইয়া দাঁড়ানো, বেহুদা নড়া চড়া করা, ধুম ধাম শব্দ করে সিজদা করা, মসজিদে বসে মোবাইলে কথা বলা, ফরজ নামাজের আগে বা পরে যে কোন জায়গায় ঠাস করে নামাজে দাঁড়াইয়া পরা যাতে তার সামনে দিয়া আর কেউ না যাইতে পারে, খুতবার সময় নামাজে দাঁড়াইয়া পড়া - সহ আরো অনেক কিসিঞ্জারি চোখে পড়ে যা এখন মনে আসতাছে না। মুঞ্চায়.................গররররররর।

৫| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২০

আল মোমিন বলেছেন: আমার অত রাগ আসে না । তবে চাই সবাই ভালভাবে নামাজ পরুক ও নামাজের পরিবেশ বজার রাখুক

৬| ২৯ শে জুলাই, ২০১৩ রাত ২:২৪

আল মোমিন বলেছেন: উৎকৃস্ট বন্ধু .। যদি কমেন্ট মডারেশন না রাখি তাহলে কেউ ফালতু কমেন্ট করলে কি ডিলিট করা যায় । তাহলে এরপর থেকে মডারেশন অপশন নাও রাখতে পারি
। ব্লগের অনেক কিছুই আমি জানি না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.