![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
টিভির শব্দে কেটে গেল ৩ বছর, কিন্তু কেউ জানলো না তিনি মৃত! আধুনিক নিঃসঙ্গতার এক ভয়ঙ্কর গল্প
টিভির শব্দে কেটে গেল ৩ বছর, কিন্তু কেউ জানলো না তিনি মৃত! আধুনিক নিঃসঙ্গতার এক ভয়ঙ্কর গল্প
উত্তর লন্ডনের একটি ফ্ল্যাটে, জয়েস ক্যারল ভিনসেন্ট নামে এক নারী ২০০৩ সালের ডিসেম্বরে স্বাভাবিকভাবেই মারা যান বলে ধারণা করা হয়। তার চারপাশে জীবন ছিল প্রায় স্বাভাবিক—টেলিভিশন চলছিল, আর ক্রিসমাসের খোলা না হওয়া উপহারগুলো পড়ে ছিল।
কিন্তু সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বিষয় হলো, প্রায় তিন বছর ধরে কেউ তার মৃত্যুর খবর জানতে পারেনি! স্বয়ংক্রিয়ভাবে ব্যাংক থেকে ভাড়া পরিশোধ হওয়ায় এবং পরিবার ও বন্ধুদের সাথে তার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়ায়, কেউ তাকে খুঁজতেও আসেনি।
অবশেষে, ২০০৬ সালের ২৫শে জানুয়ারি, ভাড়া বকেয়া থাকার কারণে কর্মকর্তারা দরজা ভেঙে ভেতরে ঢোকেন এবং তার কঙ্কাল আবিষ্কার করেন। তখনও ফ্ল্যাটের টেলিভিশনটি চলছিল!
লক্ষ লক্ষ মানুষের ভিড়ে ভরা এক শহরে জয়েসের এই নিঃশব্দ মৃত্যু আধুনিক সামাজিক বিচ্ছিন্নতার এক মর্মান্তিক প্রতীকে পরিণত হয়েছে। এই ঘটনাটি আমাদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়, মানুষের পারস্পরিক সংযোগ কতটা ভঙ্গুর হতে পারে, এবং কীভাবে একজন মানুষ সবার অলক্ষ্যে পুরোপুরি হারিয়ে যেতে পারে।
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
ভিসা পেলে আপনি লন্দন যাবেন, নাকি সুদান যাবেন?
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
বিজন রয় বলেছেন: করুণ দৃশ্য।
ঠিকই বলেছেন আধুনিক বিচ্ছিন্ন সমাজের প্রতিচ্ছবি।
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০২৫ রাত ৮:৪৮
কামাল১৮ বলেছেন: সামন্তবাদী সমাজ ব্যবস্থা আর গনতান্ত্রীক সমাজ ব্যবস্থার এটাই পার্থক্য।যৌথ পরিবার ভেঙ্গে এক কেন্দ্রীক পরিবার হওয়া।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০২৫ বিকাল ৫:৪৯
জেনারেশন একাত্তর বলেছেন:
হাদিসে আছে, প্রতিটা আমেরিকান ও ইউরোপিয়ানরা এইভাবে মরবে।