![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বই পড়তে ভ্রমন করতে আর আড্ডা দিতে ভালবাসি । জীবনে কাছের মানুষের দ্বারা অধিক কষ্ট প্রাপ্ত একটি ছোট্ট জীবন আপনাদের মাঝে আসলাম ।
শরৎ এর রৌদ্র ঝলমল শুভ্র মেঘের উজ্বল দিনে আমাদের স্বাস্থ্য বিভাগের একজন মহান ব্যক্তি, ডিজিটাল স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থার রুপকার, কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সকল কর্মীর আস্থা ও শ্রদ্ধাভাজন অভিভাবক অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ স্যারের স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হওয়ার খবরটি শুনে আমরা সিএইচসিপি পরিবারের সকলে আনন্দে উদ্বেলিত। ডিজিটাল বাংলাদেশের স্বাস্থ্য বিভাগের ডিজিটাল স্বাস্থ্য তথ্য ব্যবস্থার প্রবর্তক, তৃণমুল স্বাস্থ্যকর্মী সিএইচসিপিদের দ্রুত সময়ে অনলাইন স্বাস্থ্য সেবা ও তথ্য সংরক্ষণ করার দক্ষ কারিগর হিসাবে গড়ে তোলার পেছনে রয়েছে আপনার নিরন্তর প্রেরণা ও উৎসাহ। সিএইচসিপিদের যে কোন সংকটময় সময়ে আপনি সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন । আপনার এই সাফল্য আমরা সকলে আনন্দিত।
সিএইচসিপি পরিবারের পক্ষ হতে জানাই প্রাণঢালা অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা।
[img|http://s3.amazonaws.com/somewherein/pictures/mazed008/mazed008-1472003706-a790dd8_xlarge.jpg
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নোটিশ অনুসারে, প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ স্যার কে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নতুন মহাপরিচালক হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে।
২১ শে আগষ্ট রবিবার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে নোটিশটি প্রকাশ করা হয়।
অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদ স্যারের কর্মপরিধিঃ
প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ এর পূর্বে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) এবং পরিচালক, MIS পদে নিযুক্ত ছিলেন।
খুব স্বল্প সময়েই প্রফেসর আজাদ সারাদেশের সকল স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠানে Health Information System(HIS) এর মাধ্যমে কমিউনিটি লেভেল পর্যন্ত স্বাস্থ্য সেবা ও ব্যবস্থাপনার সকল তথ্য সংগ্রহ, পরিমাপযোগ্য ও সহজবোধ্য উপায়ে উপস্থাপন এর ব্যবস্থা করেছেন।
HIS এর মাধ্যমে তিনি সারাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ও ব্যাবস্থাপনা সংক্রান্ত সকল তথ্য একটি কমন প্ল্যাটফর্মে এনেছেন যা থেকে সকল সরকারি বেসরকারি স্টেকহোল্ডার তথ্য নিতে পারে ও সে অনুযায়ী পদক্ষেপ গ্রহন করতে পারে।
কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ম্যাটারনাল এবং চাইল্ড হেলথ এর অনলাইন তথ্য সংরক্ষণ ও ইলেক্ট্রনিং ট্র্যাকিং সিস্টেম এর মাধ্যমে মনিটিরিং, মোবাইল ফোনে স্বাস্থ্য সেবা, টেলিমেডিসিন, mhealth/ehealth, মেডিকেল বায়োটেকনোলজি ইত্যাদি প্রফেসর আজাদের উদ্ভাবনগুলোর অন্যতম। দেশের সকল মানুষের স্বাস্থ্য অবস্থার ডিজিটাল রেকর্ডিং তার অন্যতম বড় উদ্যোগের একটি।
এছাড়াও তিনি WHO e health Technical Group এর ও একজন সম্মানিত সদস্য।
আজাদ স্যারের অধীনে তার ডিপার্টমেন্ট বাংলাদেশকে এনে দিয়েছিলো জাতিসংঘ ডিজিটাল হেলথ এওয়ার্ড ২০১১ এবং জার্মান সরকারের HIS Best Practice Recogniztion 2014 এওয়ার্ড।
কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপিদের কাজের সর্বদা প্রশংসা করে কাজের প্রতি উৎসাহ প্রদান করেন।সিএইচসিপিদের গত ২৩ ফ্রেব্রুয়ারী আন্দোলনে একমাত্র আপনিই নিজে বিএমআরসি ভবনের সামনে উপস্থিত হয়ে আশস্ত করেছিলেন চাকুরী রাজস্বের বিষয়ে।আপনিই সর্বদা আমাদের চাকুরী নিয়ে চিন্তা না করার জন্য পরামর্শ দেন।আমরা আশাবাদী আপনার মাধ্যমেই আমাদের চাওয়া পাওয়া পুরণের পথ সুগম হবে।
এরকম একজন্ বিচক্ষন, দূরদর্শী ও উদ্ভাবনী চিন্তাশক্তির অধিকারীর হাত ধরে বাংলাদেশ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বিশ্ব মানচিত্রে রোল মডেলে পরিনত হবে এ আশাবাদ ব্যাক্ত করে সিএইচসিপি পরিবারের পক্ষ থেকে প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ স্যারকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হওয়ায় প্রাণঢালা শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাই।
১১ ই জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:২৯
উদভ্রন্ত বালক বলেছেন: ধন্যবাদ স্যার । আপনাদের অনুপ্রেরণা আমরা নিজেদেরকে নিবেদন করব মানব সেবার তরে ।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৪৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ অধ্যাপক আবুল কালাম আজাদকে নিয়ে লিখার জন্য । সেই যখন সন্ধানীর কেন্দ্রীয় কমিটির প্রেম্ডেন্ট ছিলেন তখন হতেই তাঁকে জানি । তাঁর কৃতি অসাধারণ । যোগ্য মানুষটিকে যোগ্যস্থানে বসানো হযেছে বলেই মনে হয় । উন্নয়ন খাত হতে জনবলকে রাজস্বখাতে নেয়া সে যে কত বড় ঝক্কি যামেলার বিষয় তা সংস্লিস্টরা ব্যতিত অন্য কেহ সহজে অনুধাবন করতে পারবেনা । আপনাদের সাফল্য কামনা করি ।
জনাব আজাদ ও আপনাদের সকলের প্রতি রইল শুভেচ্ছা , কমিউনিটি স্বাস্থ্য সেবা কর্মসূচীর উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করি ।