নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

Life is a game and \"HE\" is the gambler.

মোঃ মােজদুল ইসলাম

কীট

মোঃ মােজদুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পাঠ্যপুস্তকে অন্তুর্ভুক্তকরণের জন্য কিছু বিষয়

২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:১৩

আমার মনে হয় মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক পাঠ্যপুস্তকে কিছু বিষয় সর্ব ক্ষেত্রে অর্থাৎ বিঞান, কলা, বানিজ্য অনুষদে অন্তুর্ভুক্ত করা উচিত। তার মধ্যে :

০১। সকল আইনের(প্রচলিত যেমন পুলিশি আইন, আয়কর আইন, বানিজ্যিক আইন, ইন্সট্রমেন্ট নিগোশিয়েবল আইন, ট্রান্সপোর্ট আইন ইত্যাদি) একটা সারসংক্ষেপ। যা প্রতিদিন চলতে ফিরতে লাগে।

০২।আয়কর , ভ্যাট , কাষ্টমস এর প্রয়োজনীয়তা ও ব্যবহার।

০৩। ভোটাধিকার ও ইহার ব্যবহার।

০৪। মানুষের একটি দেশে বসবাসের ফলে কি কি অধিকার প্রাপ্ত।

০৫।অফিসিয়াল ব্যবহার।

০৬। স্কুল কলেজে কার কি অধিকার।

০৭। দেশ ও বিদেশে যাওয়ার ফল ও কুফল।


আমার মনে হয় এই নিত্য প্রয়োজনীয় বিষয়গুলি আবিশ্যিকভাবে পাঠ্যপুস্তকে গল্প বা অন্য কোন ভাবে সংযুক্ত করা উচিত।
অবশ্য বাচ্চাদের বই এর বোঝা এত বড় যে নতুন কিছু সংযুক্ত করতে বলতেও ভয় লাগে।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৮

একটি বালুকণা বলেছেন: //
মাধ্যমিকে মনোবিজ্ঞানের গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়াদিও যোগ করা যেতে পারে।প্রত্যেক স্কুল,কলেজে অথবা উপজেলা পর্যায়ে প্রতি বছর সাহিত্য উৎসব করা যেতে পারে।ছাত্র ছাত্রীদের লেখালেখির সাথে সম্পৃত্ত্ব করা যেতে পারে।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩২

মোঃ মােজদুল ইসলাম বলেছেন: মনোবিজ্ঞান সত্যিই অতীব জরুরী বিষয়। যেটা অাবিিশ্যকভাবে অন্তভর্ূক্ত যোগ করা উচিত। সাহিত্য উৎসব শেখার জন্য অনেক ভালো।

২| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪১

রাজীব নুর বলেছেন: সহমত।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৩৪

মোঃ মােজদুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ , কিন্তু ব্যাপারটা প্রচার করা যায় কিভাবে। অামি বিডিনিউজ , প্রথম অালো তে মেইল করেছি। কিন্তু এরপর।

৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

মানিজার বলেছেন: একমত ।


বিজ্ঞান/মানবিক/বানিজ্য এই তিন শাখার বিলুপ্তি দরকার । মাধ্যমিকে নন একাডেমিক পড়াশুনা বেশি করার সুযোগ দিতে হবে, তাহলে উচ্চ মাধ্যমিকে বুঝে শুনে একজন ছাত্র নিজেকে পরবর্তী পর্যায়ে ধাবিত করতে পারবে ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪০

মোঃ মােজদুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ , এদেশে কয়জন ছাত্র নিজের বিষয় পছন্দ করতে পারে বা পছন্দ করার উপযুক্ত হয়, কারণ একজন ছাত্র যখন কোন সিদ্ধান্ত নেয় তখন তার বয়স বা বাস্তব পৃথিবী সমন্ধে তার জ্ঞান অনেক কম অার তার গার্জিয়ানের বয়স অনেক বেশি । যাহোক ব্যাপারটা প্রচার করা যায় কিভাবে। অামি বিডিনিউজ , প্রথম অালো তে মেইল করেছি। কিন্তু এরপর।

৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০১৭ রাত ৮:৩৪

ঢাকার লোক বলেছেন: বর্তমানে ধর্মীয় শিক্ষা উপরের ক্লাসে নেই বললেই চলে, ভবিষ্যৎ নাগরিকের নৈতিক উন্নয়নের জন্য অল্প কিছু ধর্মীয় শিক্ষা, যেমন কিছু সংখক হাদিস/কোরানের সূরা যাতে দৈনন্দিন জীবনে অন্যের সাথে ব্যবহার, হারাম হালাল কাজ, মন্দ কাজের পরিনাম। কেনা বেচা, মাতা পিতার প্রতি দায়িত্ব, উত্তরাধিকার ইত্যাদি বিষযে বলে হয়েছে, প্রতিটি ক্লাসেই থাকা দরকার।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৭ দুপুর ২:৪৯

মোঃ মােজদুল ইসলাম বলেছেন: অাপনার চিন্তা ঠিক অাছে। কিন্তু অাপনি জানেন পবিত্র কোরঅান শরীফে কতবার বলা অাছে" ইহাতে জ্ঞানীদের জন্য নিদর্শন রয়েছে।"
অামার মনে হয় ধর্মীয় শিক্ষা যেভাবে অাছে সেটাই উত্তম।কারণ যে অাল্লাভক্ত তার জন্য এটা সুফল অানলে অন্যদের জন্য এটা হিতে বিপরীত হতে পারে। যারা মাদ্রাসায় পড়ে তাদের পরীক্ষার সময় কোরঅান, হাদীসের পাতাগুলোর যা অবস্থা হয়।

তবু অাপনার চিন্তাটা গঠনমুলক। অামি মাঝে মাঝে অভাব বোধ করি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.