নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমরা মোটামুটি সবাই সিনেমা দেখা, বই পড়া, গান শুনাসহ অনেক কিছুই করে থাকি।
একবার কি নিজেকে প্রশ্ন করেছেন যে, কেন আমরা এইসব কাজ করে থাকি?
উত্তরে বলবেন বিনোদনের জন্য, জানার জন্য, সময় কাটানোর জন্য। আমিও তাই বলি।
কিন্তু আমার লেখার উদ্দেশ্য অন্য যায়গায়।
আপনার পছন্দের একটি বিষয় বাছাই করুন, এবং একটু সময় নিয়ে বিষয়টি আরো একবার উপভোগ করার চেষ্টা করুন।
এবার নিজে্ই একটি নোট করে দেখুন যে, আপনার পছন্দের বিষয়টি আসলে কতটুকু যুক্তিসংগত। এটি কি আসলেই আপনার জন্য জরুরী।
এর পজেটিভ এবং নেগেটিভ বিষয়গুলি নোট করে দেখুন।
একটু সময় নিয়ে চিন্তা করে দেখুন।
এখন যদি আপনার পছন্দের বিষয়টিতে নেগেটিভিটি বেশি থাকে যা সমাজের জন্য নিশ্চয়ই বিপদজনক। নেগেটিভিটি কেটে পজিটিভ বিষয়গুলি সংরক্ষন করুন।
যদি আমার লেখাটি পড়ে থাকেন, তাহলে এখান থেকেও নেগেটিভ কিছু থাকলে কেটে দিন, পজিটিভ কিছু থাকলে সংরক্ষণ করুন।
হ্যাঁ
ঠিক তাই।
আপনি সঠিক বিচার করেছেন।
সমাধান হচ্ছে আপনি আর অজথা বিষয় নিয়ে আর মাথা গামাবেন না। আপনার জানা হয়ে গেছে আপনার জন্য আসলে কি প্রয়োজন।
আর সমাজের জন্য কি প্রয়োজন।
সারমর্ম; আপনার জীবনের প্রত্যেকটি মুহুর্ত হয়ে উঠবে গুরুত্বপূর্ণ এবং অর্থপূর্ণ। আর সমাজ হয়ে উঠবে সুন্দর।
২| ১৮ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:০৮
মোঃ খুরশীদ আলম বলেছেন: মানুষ উপদেশ খুব কমই ভালবাসে-বিড়ম্বনাটা এখানেই।
৩| ১৮ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৩৯
নেওয়াজ আলি বলেছেন: সুন্দর কথামালা দিয়ে সাজিয়েছেন লেখাটা।
৪| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩৪
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো বুদ্ধি।
৫| ১৮ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩২
মিরোরডডল বলেছেন: “আপনার জীবনের প্রত্যেকটি মুহূর্ত হয়ে উঠবে গুরুত্বপূর্ণ আর অর্থপূর্ণ”
এ কথাটাই অর্থহীন যখন বলছেন জীবনের প্রত্যেকটি মুহূর্ত ।
আমরা যদি মানুষ হয়ে থাকি আর যদি মানুষের জীবনের কথা বলে থাকি তাহলে সেটা অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ আর অর্থপূর্ণ হতে পারে বা হওয়া উচিৎ কিন্তু প্রত্যেকটি মুহূর্ত ? নো ওয়ে ।
জীবন মানেই বাস্তবতা আর বাস্তবতা মানেই ভালো মন্দের সংমিশ্রণ ।
কখনও গুরুত্বপূর্ণ কখনও গুরুত্বহীন
কখনও অর্থবহ কখনও অর্থহীন ।
৬| ২৬ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১২:৪৩
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: ঠিক বলেছেন আপনি। বিনোদনে জড়ানোর আগে জানতে হবে এটা আমার কোনও ক্ষতি করছে কি না। কারণ বিকল্প বিনোদন আমরা সে ক্ষেত্রে খুজে নিতে পারি। আর বিনোদন যদি ক্ষতিকারক উপাদান মুক্ত থাকে তবে এটাকে স্থায়ীভাবে অব্যাহত রাখা যায়। তবে দরকারি কাজের অগ্রাধিকার দিতে হবে। দরকারি কাজ, অত্যাবশ্যকীয় কাজ বাদ দিয়ে বিনোদন আত্মঘাতী। আর সঠিক বিনোদন নিজের জন্য নির্দিষ্ট করতে পারলে সেটা থেকে বিনোদন এবং আত্মউন্নয়ন দুইটাই হওয়া সম্ভব। যেমন ব্লগিং কারও জন্য অবসরের বিনোদন হলে সে এটা থেকে আনন্দ এবং জ্ঞান দুইটাই পাবে।
©somewhere in net ltd.
১| ১৮ ই জুন, ২০২০ দুপুর ১:৫৪
ওমেরা বলেছেন: সুন্দর কথাই তো বলেছেন কিন্ত বিপদে ফেলে দিলেন এখন তো ব্লগিং করা কমিয়ে দিতে হবে।
অল্প কথায় সুন্দর উপদেশ ধন্যবাদ আপনাকে।