নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অল্পশিক্ষিত পাঠক । পড়তে ভালোবাসি । তাবে, মানসম্মত লেখা ভাল লাগে । প্রত্যককেই তার মত প্রকাশের অধিকার দেয়া উচিত; এই নীতিতে বিশ্বাসী।

ফারুকুর রহমান চৌধুরী

ধর্ম যার যার, মানবতা অধিকার

ফারুকুর রহমান চৌধুরী › বিস্তারিত পোস্টঃ

‘জল জোছনার সুর’ কর্মসূচির আওতায় ভাবুক মাজু মিয়ার গান রেকর্ড

১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭





বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির উদ্যোগে এবং সুনামগঞ্জ জেলা শিল্পকলা একাডেমির তত্ত্বাবধানে ‘জল জোছনার সুর’ কর্মসূচির আওতায় ডিজিটাল পদ্ধতিতে সংগ্রহ ও সংরক্ষণ করার উদ্দেশ্যে বিগত ২৫/০৯/২০১৬ খ্রিস্টাব্দ রাতে ভাবুক মাজু মিয়ার রচিত ৫৫টি গান রেকর্ড করা হয়েছে। ইতোপূর্বে সুনামগঞ্জ জেলার প্রখ্যাত লোককবিদের প্রায় ৩৭৫০টি গান রেকর্ড করা হয়েছিল। ভাবুক মাজু মিয়ার গান রেকর্ডের মাধ্যমে উল্লেখিত কর্মসূচির আওতায় রেকর্ডিং শেষ হয়েছে । বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক লিয়াকত আলী লাকী ‘জল জোছনার সুর” নামে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছেন। চলতি বছরের ১৫ জুন সুনামগঞ্জ লোক সংস্কৃতি সংগ্রহশালায় জেলা প্রশাসক শেখ রফিকুল ইসলাম ‘জল জোছনার সুর’ কর্মসূচির উদ্বোধন করেছিলেন। ১৫ জুন থেকে ২৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বৈষ্ণব সাধক রাধারমণ দত্ত’র ১০৫০টি গান, দূর্ব্বীণ শাহর ৪০১টি, মরমী কবি হাছন রাজার ৪৬৫টি, মরমী কবি এলাহীবক্স মুন্সীর ২৫টি গান, সৈয়দ শাহনূর শাহর ১৮, বাউল শাহ আব্দুল করিমের ১৫০টি, কফিল উদ্দিন সরকারের ২১০টি, বাউল কামাল পাশার ২০৫টি, মকরম শাহর ১০০টি, ফকির শামছুলের ১০০টি, ফকির আছিম শাহর ১০০টি, ফকির কালা শাহর ১০০টি, বাউল জবান আলীর ৫০টি গান, ফকির আব্দুল হামিদ শাহর ৫০টি, বাউল সফর আলীর ৫০টি, বাউল ছিদ্দিক আলী শাহ্ ফকিরের ৫০টি, মছরু পাগলের ৫০টি, ছেগেন শাহর ৫০টি, বাউল তছকির আলীর ৫০টি গান, দেলোয়ার রহমান মুজিব’র ৪০টি, নুরুন্নবীর ৫০টি, আর্শাদ আলীর ২৫টি, শেখ এমএ ওয়ারিশ’র ৫০টি, লোককবি আব্দুর রাজ্জাকের ৫৪টি, আলম শাহর ৫৫টি এবং ফারুকুর রহমান চৌধুরী (ভাবুক মাজু মিয়ার) ৫৫টি গানসহ সর্বমোট ৩৮০৫টি গান রেকর্ড করা হয়েছে। এসব গান গেয়েছেন ড. বিশ্বজিৎ রায়, বিরহী কালা মিয়া, শাহীনুর আলম সরকার, উদাসী মুজিব, বাউল দিলাল উদ্দিন, চন্দন বাউল, বাউল রেহেনা বেগম, বাউল তছকির আলী, বাউল বশির উদ্দিন, সৌরভ সোহেল, রোকসানা বেগম, বাউল কুতুব উদ্দীন, বাউল আক্তার আলম, বাউল মছলন্দর আলী, শ্রী বাবুলাল রবি দাশ, ফিরোজ আলী, অনিক, মঈন উদ্দিন, অজিত কুমার, আয়শা বেগম, তন্নি, সোফিয়া বেগম, মুহিবুর রহমান, কালা শাহ, সুমি আক্তার, হেলাল উদ্দিন, আনোয়ার উদ্দিন, শাহাবুদ্দীন, তানজিনা বেগম, বাউল সরোয়ার, বাউল মোশাহিদ ভান্ডারি, মোহাম্মদ জায়েদ মিয়া, বাউল সাধক মকরম শাহ, বোরহান উদ্দিন, বাউল আজিজ মুহা. লাল মিয়া, সেলিনা মাইজভান্ডারী, বাউল দিলাল উদ্দিন সরকার, পাগল ফারুক মাইজভান্ডারী, শাহ্ আলী আমজাদ, ছয়াল শাহ, বাউল বশির সরকার, বাউল মনোয়ার, বাউল জয়নাল, বাউল আউয়াল মিয়া, বাউল তেরাই মিয়া, দীপায়ন চৌধুরী, হেনা তালুকদার, বাউল শাহ্জাহান, বাউল ফারুক মিয়া, কৃষ্ণ চন্দ, রিমা রাণী চন্দ, সোহেল রানা, সুষেন চন্দ, বাউল যোবায়ের বখত সেবুল, রাখাল চক্রবর্তী, ইলহাম রেজা, প্রীতিভূষণ চক্রবর্তী, দেওয়ান জাফরান রাজা চৌধুরী, মো. হাফিজুর রহমান, পাগল হাসান, দেবদাস চৌধুরী রঞ্জন, ফারজানা আক্তার আশা, বাউল ফকির সমছুল, জমির উদ্দিন, হারুন রশিদ, বাউল হীরামোহন দাশ, আল হেলাল, বাউল রুহেল মিয়া, বাউল আলাউদ্দিন, বাউল কিবরিয়া, চিনুচক্রবর্তী, নিপা সূত্রধরসহ জেলার ও জেলার বাইরের শতাধিক শিল্পীর কণ্ঠে রেকর্ড করা হয়।

ভাবুক মাজু মিয়ার গান রেকর্ডের কিছু স্থীর চিত্র








মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৬

প্রামানিক বলেছেন: ধন্যবাদ

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.