নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যকে মিথ্যা দিয়ে ঢাকা এবং জেনে-শুনে সত্য গোপন করা কোন ব্লগারের কাম্য হওয়া উচিত নহে।
১৫ জুন ভারত ও চীনের মধ্যে যে সংঘর্ষ হয়েছে তাতে ২০ জন ভারতীয় জওয়ান অতি করুন ভাবে শহীদ হয়েছেন। যারপর থেকে দেশে চীনের প্রতি আক্রোশ চরমে পৌঁছে গেছে। চীনকে সঠিক শিক্ষা দেওয়ার জন্য ভারতীয়রা এক সুরে আওয়াজ তুলতে শুরু করেছে। ভারত সরকার জনগনের দাবি মেনে কূটনৈতিক ও সামরিক দুই ক্ষেত্রেই কাজ শুরু করে দিয়েছে।
ভারত সরকার সেনার হাত খুলে দিয়েছে এবং শক্তির পূর্ণাঙ্গ ব্যাবহারের অনুমতি দিয়েছে। ভারত সরকার চীনকে ঝটকা দিতে তিব্বতের জন্যেও মোর্চা খুলে দিয়েছে। তিব্বতের জন্য এক বিশেষ রেডিও স্টেশন লঞ্চ করা হয়েছে।
চীনের সাথে এমন সংঘর্ষমূলক পরিস্থিতিতে বামপন্থী নেতা সীতারাম ইয়েচুরি টুইটারে (Sitaram Yechury) এমন মন্তব্য করেছেন যা নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। ইয়েচুরি অপ্রত্যক্ষভাবে চীনের সমর্থন করেছেন বলেও অনেকে অভিযোগ তুলেছেন। সীতারাম ইয়েচুরি বলেছেন ভারতের পঞ্চশীল চুক্তি মেনে চলা উচিত।
জানিয়ে দেই এই পঞ্চশীল চুক্তিকে নেহেরুর একটা বড়ো ভুল হিসেবে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। এই চুক্তি ১৯৫৪ সালে স্বাক্ষরিত হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী দুই দেশ একে অপরকে আক্রমণ করবে না এবং ভারত তিব্বতকে চীনের অংশ বলে মেনে নেবে। তবে ১৯৬২ সালেই চীন এই চুক্তিকে অমান্য করে ভারতের উপর আক্রমন করে। এমনকি তার পরেও বহুবার এই নীতির উলঙ্ঘন করেছে চীন। সেই হিসেবে এই চুক্তি মেনে চলার কোনো অর্থই নেই। কিন্তু এমন পরিস্থিতিতে সীতারাম ইয়েচুরি ভারতকে পঞ্চশীল চুক্তি মেনে চলার পরামর্শ দিচ্ছেন!
২| ২১ শে জুন, ২০২০ দুপুর ১:৪৮
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: চীন কর্তৃক চুক্তি না মেনে যুদ্ধ করার পর চুক্তি কি বহাল থাকা উচিত? নাকি পুনরায় এটাকে নবায়ন করা হয়েছে?
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে জুন, ২০২০ সকাল ১০:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এই আধুনিক যুগে যুদ্ধ কোনো সমাধান নয়।
মানুষকে মানবিক হতে হবে।